ঢাকা ০৬:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকার বেশি হতে পারে-মালিক সমিতি

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৩:৪১:৫৯ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১৪৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

বঙ্গবাজার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে আনুমানিক ১ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।

পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। টিনশেড মার্কেটের সব দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

উল্লেখ্য যে খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে রাজধানীর অন্যতম জনপ্রিয় পোশাকের এই বাজারটিতে প্রায় আড়াই হাজার দোকান ছিল। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে দোকানদাররা অনেক টাকার মালামাল তুলে ছিলেন। সেখানে শাড়ি, শার্ট, প্যান্ট, সালোয়ার কামিজসহ সব ধরনের পোশাক বিক্রি হয়।

বিক্রেতারা ঈদ উপলক্ষে কয়েকশ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন বিশেষ এক সূত্রে জানা যায়,

যে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে তাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি হবে।
তবে, বঙ্গবাজারের দোকান মালিকদের কাছ থেকে এখনো ক্ষয়ক্ষতির কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি, কেউ সঠিক ভাবে কিছু বলতে পারেনা।

৬টার দিকে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। সকাল ৬টা ১২ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বলে সংবাদ পত্র প্রচারিত হবার সংবাদটিকে স্থানীয় লোকজনরা সেটাকে মিথ্যেচার বলছেন, বঙ্গ মার্কেটে বিপরীতে থাকা ফায়ার সার্ভিস থাকা সত্ত্বেও তারা আগুন নিভাতে অনেক দেরি করে ফেলে বলে স্থানীয় লোকদের অভিযোগ ও কানের ভাষা শোনা যায়।

মোট ৪৮টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুকুর থেকে পাম্পের মাধ্যমে পাইপ দিয়ে বঙ্গমার্কেট পর্যন্ত পানি সরবরাহ করে এবং সেই পানির মাধ্যমে বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

আগুন নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সাহায্যকারী দল যোগ দেয়।
আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়েছে হেলিকপ্টারও বলে জানা যায়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকার বেশি হতে পারে-মালিক সমিতি

আপডেট টাইম : ০৩:৪১:৫৯ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৭ এপ্রিল ২০২৩

বঙ্গবাজার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে আনুমানিক ১ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।

পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। টিনশেড মার্কেটের সব দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

উল্লেখ্য যে খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে রাজধানীর অন্যতম জনপ্রিয় পোশাকের এই বাজারটিতে প্রায় আড়াই হাজার দোকান ছিল। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে দোকানদাররা অনেক টাকার মালামাল তুলে ছিলেন। সেখানে শাড়ি, শার্ট, প্যান্ট, সালোয়ার কামিজসহ সব ধরনের পোশাক বিক্রি হয়।

বিক্রেতারা ঈদ উপলক্ষে কয়েকশ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন বিশেষ এক সূত্রে জানা যায়,

যে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে তাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি হবে।
তবে, বঙ্গবাজারের দোকান মালিকদের কাছ থেকে এখনো ক্ষয়ক্ষতির কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি, কেউ সঠিক ভাবে কিছু বলতে পারেনা।

৬টার দিকে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। সকাল ৬টা ১২ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বলে সংবাদ পত্র প্রচারিত হবার সংবাদটিকে স্থানীয় লোকজনরা সেটাকে মিথ্যেচার বলছেন, বঙ্গ মার্কেটে বিপরীতে থাকা ফায়ার সার্ভিস থাকা সত্ত্বেও তারা আগুন নিভাতে অনেক দেরি করে ফেলে বলে স্থানীয় লোকদের অভিযোগ ও কানের ভাষা শোনা যায়।

মোট ৪৮টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুকুর থেকে পাম্পের মাধ্যমে পাইপ দিয়ে বঙ্গমার্কেট পর্যন্ত পানি সরবরাহ করে এবং সেই পানির মাধ্যমে বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

আগুন নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সাহায্যকারী দল যোগ দেয়।
আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়েছে হেলিকপ্টারও বলে জানা যায়।