ঢাকা ০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এরা কোথায় যারা ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে সংবাদ মাদ্যম ও সাংবাদিক পেশা ধারন করে দুনীতি করেছে এবং  দেশকে ধ্বংস করেছে প্রবীণ সম্পাদকের অজান্তেই মামলা ও ওয়ারেন্ট: সাংবাদিক মহলে তীব্র প্রতিবাদ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গাজীপুরের কাশিমপুর ফুটবল খেলারমাঠে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে টিভিতে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মোংলায় সংবাদ সম্মেলন জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে মোদিকে আমন্ত্রণ পাঠায়নি কানাডা নিজের গুম নিয়ে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে অভিযোগ দিলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ টাঙ্গাইলের মহাসড়কে ঝরলো বাবা ও দুই ছেলের প্রাণ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর আপেল মাহমুদকে প্রমাণ দিতে হলো তিনি মুক্তিযোদ্ধা নাসিরনগরে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন বিরলে কমিউনিটি ক্লিনিকের সি,এইচ,সি,পি (CHCP) রাজনৈতিক মামলার আসামি।

পিলখানা বিডিআর হ*ত্যাকাণ্ডের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত এই দুইজন

এই তথ্য চিত্রটি সোশ্যাল থেকে সংগ্রহ করা
  • আপডেট টাইম : ১২:২৭:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৫৯ ১৫০.০০০ বার পাঠক

প্রথমজনের নাম “লক্ষ্মণ সিং”। (Laxman Singh)
এক্স ইন্ডিয়ান আর্মি সোলজার (প্যারেন্ট রেজিমেন্ট – আসাম রাই*ফেলস), এক্স N•S•G কমান্ডো যিনি প্রেষণে RAW তে AFO পদে এজেন্ট হিসেবে চাকুরী করেছে বহুকাল।

তার সম্পর্কে যদি স্পেসিফিকালি বলি, সে মো*সাদ ট্রেইন্ড অপারেটিভ। RAW তে রিক্রুটমেন্টের পর তার ট্রেনিং সেইখানেই ওই কুখ্যাত সংস্থার দ্বারা হয়েছে। এদিকে, ইন্ডিয়ার দাবি মতে পুরো সাউথ এশিয়ার শ্রেষ্ঠ স্নাইপার এই লক্ষ্মণ সিং।

লোকটাকে আমি জানতে পারি তার এক পডকাস্ট থেকে। সে এখন রিটায়ার্ড, ফিল্মমেকিং করে অলস আয়েসি জীবন অতিবাহিত করায় ব্যাস্ত।

তার সম্পর্কে যখন আমি ঘাটাঘাটি করলাম, দেখলাম এই লোকটা নিজেই স্বীকার যাচ্ছে যে, সে বাংলাদেশে অপারেশন করেছে এবং তাকে যতবারই জিজ্ঞেস করা হয় যে তার গোয়েন্দা ক্যারিয়ারজুড়ে সবচেয়ে বেশি সে কোন দেশে এঞ্জয় করেছে, তখন সবসময় তার উত্তর থাকে “বাংলাদেশ”।

৩ জন ইনফর্মার মারফতে যাচাই করলাম যে ২০০৮ এর আগে লোকটার পোস্টিং ছিলো ভারতের নাগাল্যান্ডে একটি ইনফ্যান্ট্রি ইউনিটে। ২০০৮ এর মাঝামাঝি তাকে প্রেশণে সংযুক্ত করা হয় এই RAW তে এবং কয়েক দিনের মাঝেই তাকে পোস্টেড করা হয় বাংলাদেশে।

সে বর্ডার ক্রস করে দেশে ঢুকে নি। সে প্লেনে করেই ব্যাবসায়ীর কভারে বাংলাদেশে এন্ট্রি নিয়েছিলো। এবং বেশিরভাগ সময় মৌলভীবাজার জেলাতে অবস্থান করতো। থাকতো একটি পতি*তালয়ের কাছে একটি আবাসিক হোটেলে।

গোয়েন্দাদের কাছে ইনফরমেশন ছিলো যে এই লোকটি পতি*তালয়গুলোতে তার ইনফর্মার সার্কেল তৈরী করেছে এবং সেখানকার লোকাল দেহব্য-বসায়ীদের দিয়েই সে বিভিন্ন সেনসিটিভ তথ্য সংগ্রহ করতো এবং লোকাল আওয়ামী নেতাদের হানিট্র‍্যাপের মাধ্যমে ফাঁসিয়ে নিজের সোর্সের কাজ করাতো ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে।

আশ্চর্যজনকভাবে, এই লক্ষ্মণ সিং বেশ কয়েকটি পডকাস্টে এই পতি*তালয়ে অপারেট করার কথা স্বীকার করেছে।

তারপর কী হয়েছে সেটা আর জানা যায় না তবে তাকে ২০০৯ এর মাঝামাঝি পাঠানো হয় N•S•G তে, এবং ঠিক এর পরেই তাকে বানানো হয় মোদির PSO (পার্সনাল সিকিউরিটি অফিসার)। এই বষয়টি ইন্ডিয়ান বেশ কয়েকটি ইন্টার্নাল সোর্স কনফার্ম করেছে।

আর দ্বিতীয় যে ব্যাক্তিকে দেখছেন, এই লোকটার নাম “রানদীপ রামেশ”। তৎকালীন “দ্যা গার্ডিয়ান” পত্রিকার সাউথ এশিয়া কোরেসপন্ডেন্ট।

ইনিই সেই ব্যাক্তি যে আমাদের BDR এর তৎকালীন DG, শহীদ মেজর জেনারেল শাকিল সাহেব নিহ*ত হবার খবরটি সবার আগে ফ্ল্যাশ করেছিলো ভারতীয় মিডিয়াতে যখন আমাদের আর্মি, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও জানতো না যে ভেতরে কী হচ্ছে, মিডিয়া তো দূরের কথা!

যখন পুরো দুনিয়া অন্ধকারে পিলখানা নিয়ে, তখন সে সবার আগে জানলো! তাও আবার আমাদের মিডিয়ার সাথে কোনরকম ইনফো শেয়ার না করে ডিরেক্ট ইন্ডিয়ান মিডিয়াগুলোর থ্রুতে নিউজ করলো যে “Director General of B•D•R, Maj. Gen. Shakil has been ki*lled.”

এখন বুঝেন যে কেনো আওয়ামী সরকার ও হাসিনা তাদের পতনের আগ পর্যন্ত কাউকে এই বিষয়ে আওয়াজ তুলতে দেয় নি, কেন দেয় নি সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার হতে।।সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পিলখানা বিডিআর হ*ত্যাকাণ্ডের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত এই দুইজন

আপডেট টাইম : ১২:২৭:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

প্রথমজনের নাম “লক্ষ্মণ সিং”। (Laxman Singh)
এক্স ইন্ডিয়ান আর্মি সোলজার (প্যারেন্ট রেজিমেন্ট – আসাম রাই*ফেলস), এক্স N•S•G কমান্ডো যিনি প্রেষণে RAW তে AFO পদে এজেন্ট হিসেবে চাকুরী করেছে বহুকাল।

তার সম্পর্কে যদি স্পেসিফিকালি বলি, সে মো*সাদ ট্রেইন্ড অপারেটিভ। RAW তে রিক্রুটমেন্টের পর তার ট্রেনিং সেইখানেই ওই কুখ্যাত সংস্থার দ্বারা হয়েছে। এদিকে, ইন্ডিয়ার দাবি মতে পুরো সাউথ এশিয়ার শ্রেষ্ঠ স্নাইপার এই লক্ষ্মণ সিং।

লোকটাকে আমি জানতে পারি তার এক পডকাস্ট থেকে। সে এখন রিটায়ার্ড, ফিল্মমেকিং করে অলস আয়েসি জীবন অতিবাহিত করায় ব্যাস্ত।

তার সম্পর্কে যখন আমি ঘাটাঘাটি করলাম, দেখলাম এই লোকটা নিজেই স্বীকার যাচ্ছে যে, সে বাংলাদেশে অপারেশন করেছে এবং তাকে যতবারই জিজ্ঞেস করা হয় যে তার গোয়েন্দা ক্যারিয়ারজুড়ে সবচেয়ে বেশি সে কোন দেশে এঞ্জয় করেছে, তখন সবসময় তার উত্তর থাকে “বাংলাদেশ”।

৩ জন ইনফর্মার মারফতে যাচাই করলাম যে ২০০৮ এর আগে লোকটার পোস্টিং ছিলো ভারতের নাগাল্যান্ডে একটি ইনফ্যান্ট্রি ইউনিটে। ২০০৮ এর মাঝামাঝি তাকে প্রেশণে সংযুক্ত করা হয় এই RAW তে এবং কয়েক দিনের মাঝেই তাকে পোস্টেড করা হয় বাংলাদেশে।

সে বর্ডার ক্রস করে দেশে ঢুকে নি। সে প্লেনে করেই ব্যাবসায়ীর কভারে বাংলাদেশে এন্ট্রি নিয়েছিলো। এবং বেশিরভাগ সময় মৌলভীবাজার জেলাতে অবস্থান করতো। থাকতো একটি পতি*তালয়ের কাছে একটি আবাসিক হোটেলে।

গোয়েন্দাদের কাছে ইনফরমেশন ছিলো যে এই লোকটি পতি*তালয়গুলোতে তার ইনফর্মার সার্কেল তৈরী করেছে এবং সেখানকার লোকাল দেহব্য-বসায়ীদের দিয়েই সে বিভিন্ন সেনসিটিভ তথ্য সংগ্রহ করতো এবং লোকাল আওয়ামী নেতাদের হানিট্র‍্যাপের মাধ্যমে ফাঁসিয়ে নিজের সোর্সের কাজ করাতো ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে।

আশ্চর্যজনকভাবে, এই লক্ষ্মণ সিং বেশ কয়েকটি পডকাস্টে এই পতি*তালয়ে অপারেট করার কথা স্বীকার করেছে।

তারপর কী হয়েছে সেটা আর জানা যায় না তবে তাকে ২০০৯ এর মাঝামাঝি পাঠানো হয় N•S•G তে, এবং ঠিক এর পরেই তাকে বানানো হয় মোদির PSO (পার্সনাল সিকিউরিটি অফিসার)। এই বষয়টি ইন্ডিয়ান বেশ কয়েকটি ইন্টার্নাল সোর্স কনফার্ম করেছে।

আর দ্বিতীয় যে ব্যাক্তিকে দেখছেন, এই লোকটার নাম “রানদীপ রামেশ”। তৎকালীন “দ্যা গার্ডিয়ান” পত্রিকার সাউথ এশিয়া কোরেসপন্ডেন্ট।

ইনিই সেই ব্যাক্তি যে আমাদের BDR এর তৎকালীন DG, শহীদ মেজর জেনারেল শাকিল সাহেব নিহ*ত হবার খবরটি সবার আগে ফ্ল্যাশ করেছিলো ভারতীয় মিডিয়াতে যখন আমাদের আর্মি, গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও জানতো না যে ভেতরে কী হচ্ছে, মিডিয়া তো দূরের কথা!

যখন পুরো দুনিয়া অন্ধকারে পিলখানা নিয়ে, তখন সে সবার আগে জানলো! তাও আবার আমাদের মিডিয়ার সাথে কোনরকম ইনফো শেয়ার না করে ডিরেক্ট ইন্ডিয়ান মিডিয়াগুলোর থ্রুতে নিউজ করলো যে “Director General of B•D•R, Maj. Gen. Shakil has been ki*lled.”

এখন বুঝেন যে কেনো আওয়ামী সরকার ও হাসিনা তাদের পতনের আগ পর্যন্ত কাউকে এই বিষয়ে আওয়াজ তুলতে দেয় নি, কেন দেয় নি সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার হতে।।সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল