ঢাকা ০১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

ভালুকা উপজেলা ঢালুয়া গ্রামের রাকিব কর্তৃক তিন লাখ টাকার অধিক মুল্যের গাছ কর্তন

ময়মনসিংহ ভালুকা ডাকাতিয়া ইউনিয়ন ঢালুয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে রাকিবুল আলম রাকিব সম্প্রতিতে  ফলজ ও বনজসহ ১০৭ গাছ কর্তন করেছে।তার মধ্যে৭ টি ফলজ এবং ১০০ আকাশ মনি বনজ অপরিপক্ক গাছ কেটে বিক্রয় করেপ। অপরিপক্ক গাছ কর্তন বৃক্ষ আইনে অপরাধ যোগ্য। সরকারী নিয়মে কৃষক নিজ জমিতেগাছ রোপনকরলেওসেগাছ গুলো কাটতে গেলে সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তার অনুমতি লাগবে এবং নিয়ম ভঙ্গ করে গাছ কাটলে সেই ক্ষেত্র সাজাসহ টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। বৃক্ষ সংরক্ষন জীববৈচিত্র্য রক্ষা সরকার বিভিন্ন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করলেও সম্পদ সংরক্ষণে হিম শিম খাচ্ছেন। সরকার সংরক্ষিত বন অন্ঞ্চল ছাড়াও কৃষকদেরঅকৃষি জমিতেগাছ লাগানোর তাগিদ দিয়ে যাচ্ছে এবং অপরিপক্ক গাছ কাটা নিষেধ । সরকারের নিয়ম ভঙ্গ করে অপরিপক্ক গাছ গুলো কেটে সাবাড় করে ফেলছে বন দুশ্য নিয়ম নীতি ভঙ্গ করে অহরহ গাছ কাটার ঘটনা ঘটেছে কাঠ ব্যবসায়ী চক্রের মাধ্যমে। উদ্ভিদ প্রাণী সংরক্ষণ- বন অবক্ষয় রোধে মারাত্মক ভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। গাছ নিধনের কারণে ফলজ ও বনজ সংরক্ষণ কঠিন হয়ে পড়েছে। তা ছাড়া  জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য গাছ বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজন । অন্যদিকে সরকার ৪ ধারার ২ উপ-ধারা যদি গাছ কাটার অনুমতি দেয় তা হলে প্রতি একটি গাছের বিপরী ৩ টি গাছ লাগানোর শর্ত দেয় । এই অবস্থায়  রাকিব সকল নিয়ম ও শর্ত ভঙ্গ করে পেশিশক্তির বল বনজ-ও ফলজ গাছ কেটে  জনৈক এক কাঠঁ ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বিক্রয় করছে ।কর্তন কৃত বনজসহ১o৭ একশত সাত টা গাছের গড় মুল্য ৩০০০ টাকা করে হলে ১০৭× ৩০০০= মুল্য  আসে ৩২১০০০ তিন লাখ একুশ হাজার টাকার  মতো । রাকিব গাছ গুলো কেটে আনোয়ারের ৩ লাখ টাকার অধিক ক্ষতি সাধন করছে। রাকিবের হুমকির ভয়ে আনোয়ার হোসেন এ রিপোর্ট লেখা পযর্ন্ত কোন মামলা বা জিডি করেনি। তবে কর্তন কৃত গাছের অংশের ছবি আনোয়ার হোসেন সুকৌশলে এক জন ব্যক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করেন। যাহা এ সংবাদ  দৃশ্যমান। উল্লেখিত গাছ কাটার আলামত গুলো স্থানীয় কতক লোকের যুক্তি নিয়ে গায়েব করার খবর রয়েছে । এমতাবস্থায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ  কাম্য ঘটনার আলোকে।দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন
আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

ভালুকা উপজেলা ঢালুয়া গ্রামের রাকিব কর্তৃক তিন লাখ টাকার অধিক মুল্যের গাছ কর্তন

আপডেট টাইম : ০৯:৩৩:৪২ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২
ময়মনসিংহ ভালুকা ডাকাতিয়া ইউনিয়ন ঢালুয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে রাকিবুল আলম রাকিব সম্প্রতিতে  ফলজ ও বনজসহ ১০৭ গাছ কর্তন করেছে।তার মধ্যে৭ টি ফলজ এবং ১০০ আকাশ মনি বনজ অপরিপক্ক গাছ কেটে বিক্রয় করেপ। অপরিপক্ক গাছ কর্তন বৃক্ষ আইনে অপরাধ যোগ্য। সরকারী নিয়মে কৃষক নিজ জমিতেগাছ রোপনকরলেওসেগাছ গুলো কাটতে গেলে সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তার অনুমতি লাগবে এবং নিয়ম ভঙ্গ করে গাছ কাটলে সেই ক্ষেত্র সাজাসহ টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। বৃক্ষ সংরক্ষন জীববৈচিত্র্য রক্ষা সরকার বিভিন্ন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করলেও সম্পদ সংরক্ষণে হিম শিম খাচ্ছেন। সরকার সংরক্ষিত বন অন্ঞ্চল ছাড়াও কৃষকদেরঅকৃষি জমিতেগাছ লাগানোর তাগিদ দিয়ে যাচ্ছে এবং অপরিপক্ক গাছ কাটা নিষেধ । সরকারের নিয়ম ভঙ্গ করে অপরিপক্ক গাছ গুলো কেটে সাবাড় করে ফেলছে বন দুশ্য নিয়ম নীতি ভঙ্গ করে অহরহ গাছ কাটার ঘটনা ঘটেছে কাঠ ব্যবসায়ী চক্রের মাধ্যমে। উদ্ভিদ প্রাণী সংরক্ষণ- বন অবক্ষয় রোধে মারাত্মক ভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। গাছ নিধনের কারণে ফলজ ও বনজ সংরক্ষণ কঠিন হয়ে পড়েছে। তা ছাড়া  জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য গাছ বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজন । অন্যদিকে সরকার ৪ ধারার ২ উপ-ধারা যদি গাছ কাটার অনুমতি দেয় তা হলে প্রতি একটি গাছের বিপরী ৩ টি গাছ লাগানোর শর্ত দেয় । এই অবস্থায়  রাকিব সকল নিয়ম ও শর্ত ভঙ্গ করে পেশিশক্তির বল বনজ-ও ফলজ গাছ কেটে  জনৈক এক কাঠঁ ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বিক্রয় করছে ।কর্তন কৃত বনজসহ১o৭ একশত সাত টা গাছের গড় মুল্য ৩০০০ টাকা করে হলে ১০৭× ৩০০০= মুল্য  আসে ৩২১০০০ তিন লাখ একুশ হাজার টাকার  মতো । রাকিব গাছ গুলো কেটে আনোয়ারের ৩ লাখ টাকার অধিক ক্ষতি সাধন করছে। রাকিবের হুমকির ভয়ে আনোয়ার হোসেন এ রিপোর্ট লেখা পযর্ন্ত কোন মামলা বা জিডি করেনি। তবে কর্তন কৃত গাছের অংশের ছবি আনোয়ার হোসেন সুকৌশলে এক জন ব্যক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করেন। যাহা এ সংবাদ  দৃশ্যমান। উল্লেখিত গাছ কাটার আলামত গুলো স্থানীয় কতক লোকের যুক্তি নিয়ে গায়েব করার খবর রয়েছে । এমতাবস্থায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ  কাম্য ঘটনার আলোকে।দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন