ঢাকা ০৮:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪

পটুয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে কলাপাড়া (৭ নং ওয়ার্ডে) জনপ্রিয়তার শীর্ষে সদস্য প্রার্থী ফিরোজ শিকদার

এন এ মিল্টন মল্লিক (নিজস্ব প্রতিনিধি)
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৭:৪১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ২০৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

কলাপাড়া উপজেলা( ৭নং ওয়ার্ডে) দ্বিতীয়বারের মতো সদস্য প্রার্থী কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আওয়ামী স্বেচ্ছা সেবক লীগ কলাপাড়া উপজেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুজিব আদর্শের নির্ভীক সৈনিক সর্বজন পরিচিত কর্মীবান্ধব মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী নির্যাতিত ত্যাগী নির্মোহ ব্যক্তিত্ব মোহাম্মদ ফিরোজ শিকদার ইতিমধ্যে তিনি উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১২টি ইউনিয়নে ও দুটি পৌরসহরে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

মোহাম্মদ ফিরোজ শিকদার ১৯৭৯ সালে পৌর শহরের শিকদার বাড়ির সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন, তার বাবা মোঃ হাকিম শিকদার একজন সম্মানিত ব্যক্তি ও সমাজসেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন, ফিরোজ শিকদার কলাপাড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যবসা-বাণিজ্য এবং স্থানীয় কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার ভূমিকা অপরিসীম, দলের সকল পর্যায়ে নেতা ও কর্মীদের কাছে তিনি একজন সৎ শিক্ষিত যোগ্য বিচক্ষণ ত্যাগী ও পরিশ্রমী হিসেবে পরিচিত সকলের সাথে
সদালাপি ও মিষ্টভাষীর অধিকারী বলে পরিচিত।

এবং সুখে দুঃখে সর্বদা সকলের পাশে নিজেকে নিয়োজিত রেখে জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন, তিনি আবারও নির্বাচিত হতে পারলে পূর্বের তুলনায় জেলা পরিষদের মাধ্যমে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন সাধিত হবে বলে মনে করেন দলীয় নেতাকর্মী সহ সাধারণ মানুষ, তিনি রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত রয়েছেন, তিনি ৭ নং ওয়ার্ডকে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে বদ্ধপরিকর সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচন কমিশন জেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করায় আবারও নির্বাচনী হাওয়া বইছে উপজেলা ও পৌরশহগুলোতে।

এবারও উপজেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তবে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটার হচ্ছেন স্থানীয় ইউনিয়ন ও পৌরসভা এবং উপজেলা পরিষদের সদস্যর
বৃন্দ।
সরকারি জনসাধারণের ভোটাধিকার না থাকায় প্রান্তিক পর্যায়ে আনন্দ না থাকলেও রয়েছে বিভিন্ন মহলে আনন্দসহ নানান গুঞ্জন। অধীর আগ্রহ নিয়ে সকলে এই নির্বাচন উপভোগ করবেন বলে স্থানীয় সূত্র জানা যায়।
উপজেলা নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে,

২টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা এবং উপজেলা পরিষদের সদস্যরা এ নির্বাচনে ভোট প্রয়োগ করবেন ৭ নং ওয়ার্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ১৮৫ জন জেলা পরিষদের টাকা জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৪ সেপ্টেম্বর যাচাই-বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহার শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর, ভোটগ্রহণ ১৭ অক্টোবর।
ঐ দিন ভোটাররা ভোট প্রয়োগ করে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে বেছে নিবেন।
এ বিষয়ে ফিরোজ শিকদারের সাথে একান্তে আলাপ কালে তিনি দৈনিক সময়ের কণ্ঠকে বলেন, আমি গত পাঁচ বছরে পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার জনগণের সেবক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখে তাদের কল্যাণে কাজ করেছি এবার ১২ টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় আবারো দ্বিতীয়বারের মতো জনপ্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পটুয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনে কলাপাড়া (৭ নং ওয়ার্ডে) জনপ্রিয়তার শীর্ষে সদস্য প্রার্থী ফিরোজ শিকদার

আপডেট টাইম : ০৬:২৭:৪১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

কলাপাড়া উপজেলা( ৭নং ওয়ার্ডে) দ্বিতীয়বারের মতো সদস্য প্রার্থী কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আওয়ামী স্বেচ্ছা সেবক লীগ কলাপাড়া উপজেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুজিব আদর্শের নির্ভীক সৈনিক সর্বজন পরিচিত কর্মীবান্ধব মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী নির্যাতিত ত্যাগী নির্মোহ ব্যক্তিত্ব মোহাম্মদ ফিরোজ শিকদার ইতিমধ্যে তিনি উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১২টি ইউনিয়নে ও দুটি পৌরসহরে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

মোহাম্মদ ফিরোজ শিকদার ১৯৭৯ সালে পৌর শহরের শিকদার বাড়ির সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন, তার বাবা মোঃ হাকিম শিকদার একজন সম্মানিত ব্যক্তি ও সমাজসেবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন, ফিরোজ শিকদার কলাপাড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যবসা-বাণিজ্য এবং স্থানীয় কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার ভূমিকা অপরিসীম, দলের সকল পর্যায়ে নেতা ও কর্মীদের কাছে তিনি একজন সৎ শিক্ষিত যোগ্য বিচক্ষণ ত্যাগী ও পরিশ্রমী হিসেবে পরিচিত সকলের সাথে
সদালাপি ও মিষ্টভাষীর অধিকারী বলে পরিচিত।

এবং সুখে দুঃখে সর্বদা সকলের পাশে নিজেকে নিয়োজিত রেখে জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন, তিনি আবারও নির্বাচিত হতে পারলে পূর্বের তুলনায় জেলা পরিষদের মাধ্যমে উপজেলার সার্বিক উন্নয়ন সাধিত হবে বলে মনে করেন দলীয় নেতাকর্মী সহ সাধারণ মানুষ, তিনি রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত রয়েছেন, তিনি ৭ নং ওয়ার্ডকে পূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে বদ্ধপরিকর সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচন কমিশন জেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করায় আবারও নির্বাচনী হাওয়া বইছে উপজেলা ও পৌরশহগুলোতে।

এবারও উপজেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তবে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটার হচ্ছেন স্থানীয় ইউনিয়ন ও পৌরসভা এবং উপজেলা পরিষদের সদস্যর
বৃন্দ।
সরকারি জনসাধারণের ভোটাধিকার না থাকায় প্রান্তিক পর্যায়ে আনন্দ না থাকলেও রয়েছে বিভিন্ন মহলে আনন্দসহ নানান গুঞ্জন। অধীর আগ্রহ নিয়ে সকলে এই নির্বাচন উপভোগ করবেন বলে স্থানীয় সূত্র জানা যায়।
উপজেলা নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে,

২টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা এবং উপজেলা পরিষদের সদস্যরা এ নির্বাচনে ভোট প্রয়োগ করবেন ৭ নং ওয়ার্ডের মোট ভোটার সংখ্যা ১৮৫ জন জেলা পরিষদের টাকা জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৪ সেপ্টেম্বর যাচাই-বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহার শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর, ভোটগ্রহণ ১৭ অক্টোবর।
ঐ দিন ভোটাররা ভোট প্রয়োগ করে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে বেছে নিবেন।
এ বিষয়ে ফিরোজ শিকদারের সাথে একান্তে আলাপ কালে তিনি দৈনিক সময়ের কণ্ঠকে বলেন, আমি গত পাঁচ বছরে পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার জনগণের সেবক হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখে তাদের কল্যাণে কাজ করেছি এবার ১২ টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় আবারো দ্বিতীয়বারের মতো জনপ্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই।