বিচারের নামে হামলা করার প্রচেষ্টা কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার
- আপডেট টাইম : ০৪:৪৮:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১
- / ৩৯২ ৫০০০.০ বার পাঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক।।
গাজিপুর জেলার বারেন্ডা মৌজায় আব্দুল মালেক মালুর ভূমি সম্পূর্ণ অবৈধ ভাবে দখল করে ভোগ দখল করে রেখেছেন মুকুল গং ও তার সহযোগী ইদ্রিস মোল্লা।৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা তাদের অন্যতম সহযোগী,বিগত ১৮ ই ডিসেম্বর বেলা দশটায় উভয়পক্ষের কাগছপত্রাদী নিয়ে ভূমির উপরে বসাবসির মাধ্যমে নিশ্পর্তীর কথা বলেন কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা,তারই কথার প্রেক্ষিতে উভয়পক্ষ আইনজীবী নিয়ে বসাবসি করেন,ভূমির মালিক আব্দুল মালেক মালু কাগজপত্র দেখাতে সক্ষম হলেও,ক্রেতা দাবীদার মুকুল গং কোনো প্রকার কাগজপত্র দেখাতে পারেনাই,একপর্যায়ে কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন তথা মুকুল গং এর সন্ত্রাসবাহিনীরা বিচারের মধ্যে হঠাৎ হাবেল উদ্দিন গং ও দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার পরিবার বর্গ প্রতিনিধিদের উপরে হামলা করতে দফায় দফায় আক্রমন করার হুমকি,যেটা দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধিদের নিকট ভিডিও রেকর্ড ধারন করা আছে ,ভূমি দখলকারীরা সম্পূর্ণ বেআইনি ভাবে গায়ের জোরে সন্ত্রাসবাহিনী দ্বারা দখল করেছেন,তাদের দখলের নেই কোনো প্রকার যৌতিকতা,কোনো প্রকার কাগজপত্রাদী ছাড়াই,ভূমিটি দখল করে নিয়েছেন,এই সম্পদ এ ভুমীদষ্যুদের নেই কোনো প্রকার নাম নিশানা,এরা শুধু আব্দুল মালেক মালুর সম্পদ নয়,গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের ৩,৪,৫, সহ বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের অসহায় নির্যাতীত নিপীড়িত জনতার ভূমি দখল করে অবৈধ ভাবে ক্রয় বিক্রয় করে এবং পার্শবর্তী মার্কেট এর দোকানী ও দিন মুজুর খেটে খাওয়া মানুষের নিকট থেকে চাঁদাবাজি করে কোটি কোটি টাকা বাণিজ্য করছে,যেটা দেখার কেউ নেই, কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা,কাউন্সিলর এর ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা ও মুকুল গং তারা ক্ষমতাসীন দল আঃলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে,বর্তমানে হাজার হাজার কোটি টাকার মালীক,কিছুদিন পূর্বে যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরাতো আজ তারা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা পেশায় একজন সামান্য দর্জীর দোকানী ছিলেন,আজ তিনি অসামান্য লোকে পরিনত,টাকার পাহাড় ইদ্রিস মোল্লার তার আয়ের উৎস কি,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার বর্তমানে আলীসান বাড়ি মন্ত্রীদের মত গাড়ি আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মত চলা,সন্ত্রাসী মুকুল গং খানকা শরীফ এর দেখাশোনা করার নামে এবং কাউন্সিলরের সহযোগীতায় অনিয়ম দুর্নীতির রাজা মহা রাজা হয়ে গেছে, তাদের কে কেউ কোনো কিছু বললে থাকতে হয় হাসপাতালের বেডে,তারা সন্ত্রাসবাহিনী বিঁধায় কেউ কিছু বলতে সাহস পায়না, তাদের নামে কাসিমপুর মেট্টপলিটন থানায় একাধিক অভিযোগ মামলা ও গাজিপর দায়রা জজ আদালতে একাধিক মামলা করা হয়েছে,বর্তমানে দুদক আইনি সহযোগীতা,চেয়ে দুদক বরাবর দরখাস্ত প্রেরন করেছেন,উক্ত প্রতিবেদনের কথাগুলোর,একবর্ণ ও মিথ্যা নয় উক্ত বিষয়টি সুষ্টু তদন্ত পর্যবেক্ষণ পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করতে প্রশাসনের সুূদৃষ্টি কামনা করেন ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী।