হত্যাকান্ডের ২দিন পর ৮জনকে অজ্ঞাত রেখে ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা রেকর্ডভুক্ত হয় বলে জানান মহেশখালী থানা পুলিশ।
মোঃ শহিদুল ইসলাম ( শহিদ )
বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান চট্টগ্রামঃ
মহেশখালী উপজেলার ককালারমার ছড়া ইউনিয়নের ফকিরজুম পাড়ায় দূর্বৃত্তদের হামলায় নিহত হওয়া রুহুল কাদের রুহুলের মামলায় ১৩ জনকে আসামী করে এবং ৮জনকে অজ্ঞাত রেখে ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা রেকর্ডভুক্ত হয় বলে জানান মহেশখালী থানা পুলিশ।
নিহতের বাবা মোহাম্মদ আমিন বাদী হয়ে এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলার ১নং আসামী সেলিম বাদশা পিতাঃ আসমত আলী ২. আব্দু শুক্কুর পিতাঃ ঐ ৩. তারেকুল ইসলাম পিতাঃ মৃত জাবের আহমদ ৪. মোহাম্মদ মামুন পিতাঃ ঐ ৫. আব্দুল গফুর পিতাঃ ইউনুস ৬. বাইতুল্লাহ পিতাঃ ঐ ৭. সরওয়ার কামাল পিতাঃ এখলাছুর রহমান ৮. হেলাল উদ্দিন পিতাঃ ঐ ৯. নাজেম উদ্দিন পিতাঃ জাফর আহমদ ১০. জয়নাল আবদীন পিতাঃ ঐ ১১. আব্দুল আজিজ পিতাঃ নুরুচ্ছফা ১২. মোহাম্মদ মানিক পিতাঃ মোহাম্মদ হোছেন ও ১৩. মোহাম্মদ আরফাত পিতাঃ ঐ।
১১জন ফকিরজুম পাড়া এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা এবং তালিকার শেষের ২জন নয়া পাড়া এলাকার। এছাড়াও ৭/৮ জন অজ্ঞাত আছে বলে জানা যায়।
উল্লেখ্য যে, গতকাল ১৮ অক্টোবর রাত ১০টার দিকে কালারমারছড়া বাজারের পাশে ফকিরজুম পাড়ায় সিএনজি করে একদল মুখোশ পরিহিত দূর্বৃত্ত এসে রুবেলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়। নিহত রুবেল মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউপিস্থ ৭নং ওয়ার্ড ফকিরজুম পাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আমিনের পুত্র এবং বঙ্গবন্ধু মানবকল্যান পরিষদের মহেশখালী উপজেলা সভাপতি ছিলেন বলে জানা যায়। এবং সে কালারমারছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্বাসের ছোট ভাই।