বাংলাদেশে একের পর এক অনিয়মের ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরলেই অপহরণ গুম মিথ্যা মামলা হামলার ঘটনা ঘটেই চলছে।। সাংবাদিকদের ওপর
- আপডেট টাইম : ০৭:২৭:০৯ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ মে ২০২১
- / ২৭৬ ৫০০০.০ বার পাঠক
সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
এখন বাংলাদেশে প্রোমোশন পেতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা আর লাগেনা এই তথ্যটি পড়ুন তাহলে বুঝতে পারবেন ০২মেয়ে ২০১৯ সালে” বিতর্কিত নাঃগঞ্জ জেলার সাবেক এসপি হারুনের বিপক্ষে একটি অনলাইনে নিউজ প্রকাশিত করা হয়। সেই নিউজ এর জের ধরে শিরোনাম হলো গাজীপুর জেলার সাবেক এসপি হারুন এখন নারায়ণগঞ্জ যে ১৫৩২ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা বাজেয়াপ্ত যুক্তরাষ্ট্রে স্ত্রী আটক হওয়ার পরও থেমে নেই তার কর্মকাণ্ড।
এই শিরোনামে নিউজটি সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় পাবলিস্ট হইলে ক্ষুব্ধ হয়ে সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম সহ আরো ৫ জন সাংবাদিকে তথ্য দিবে বলে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে গাজীপুর জেলার সিটি কর্পোরেশনের সামনের থেকে অপহরণ করে নিয়ে জান নারায়ণগঞ্জ জেলায় নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে তিনটি মিথ্যা বানোয়াট মামলা দায়ের করেন এবং তাদের জেলে পেরন করে দেন এরপর ১৪ মাস কারাভোগ করে” দৈনিক ভোরের ধ্বনি ও সাপ্তাহিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো.বোরহান হাওলাদার জসিম” যাবিনে বেরিয়ে আসেন”
৷।। প্রকাশক ও সম্পাদক এর ছবি।।
তারপর বেরিয়ে এসে জাতীয় দৈনিক ভোরের ধ্বনি ও,সাপ্তাহিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায়’আবারো কাজে যোগদান করেন এমনকি রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছেও তাদের মিথ্যা মামলার কথাটি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আইনমন্ত্রী তথ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল সহ অন্যান্য গণমাধ্যম কর্মীদের কেও লিখিত আকারে জানান।
আরও পুরনো খবর পড়ুন:
বিতর্কিত সাবেক এস পি মোঃ হারুন অর রশিদ”বিনা”পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করে কুলসিত করেছেন আইনশৃঙ্খলা
অপহরণকারীদের নামের তালিকা ও ছবি। বিতর্কিত সাবেক এসপি হারুনের হুকুমে (১) এসআই,আলমগীর,হোসেন(২)এসআই”মোঃআরিফুল,ইসলাম(৩)এসআই”মোঃসায়েম(৪)এসআই”রিয়াজুল,ইসলাম(৫)এসআই,মো.কামরুল ইসলাম(৬)এসআই,মোঃমিজানুর,রহমান (৭) কনস্টেবল” মোঃ লুৎফর রহমান ১০/১২.সহ আরো অনেকেই ছিলেন এখন প্রোমোশন পেয়েছেন হাজতের নেতাদের ধরে ধরে বানোয়াট ভাবে কথা বলায় তার অতিরিক্ত ডিআইজি হয়েছেন তাহলে আমাদের এই হলো বাংলাদেশ
সাগর-রুনির এরকমই ঘটনা সেদিন কারী শিশু বাচ্চাটি আজ মা বাবার ছবির দিকে তাকিয়ে আছে?
দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা উল্টো মামলা দিয়ে সাংবাদিকদেরই হয়রানি করা হয়৷ প্রথম আলোর সিনিয়র সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম সহ বিগত দিনে শতশত সাংবাদিক নির্যাতিত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত কয়জন সাংবাদিক সঠিক বিচার পেয়েছে? অথচ প্রত্যেকেই মিথ্যা মামলার শিকার হতে হয়েছে। এরজন্য হলুদ সাংবাদিকতা দায়ী। একতাবদ্ধ না থাকার কারনেই দিন দিন এ রকম ঘটনা ঘটেই চলেছে, এবং চলতেই থাকবে। যখন কোনো জুনিয়র সাংবাদিক কোনো বিপদে পরে তখন ওই সিনিয়র সাংবাদিকেরা তাদেরকে কথিত সাংবাদিক বলে আখ্যায়িত করে। অথচ সিনিয়ররা যখন বিপদে পরে তখন ওই জুনিয়রদের কে দিয়ে মানববন্ধনের ব্যানার ধরার জন্য প্রয়োজন মনে করে। তাছাড়া তাদেরকে আর প্রয়োজন হয়না।
একটা কথা মনে রাখবেন আজকে রোজিনার সাথে যেমটা হয়েছে, কালকে আপনার সাথে ও হতে পারে। অতএব হিংসাত্ম মন-মানষিকতা বাদ দিয়ে সকলে মিলেমিশে কাজ করেন তাহলে সবার জন্য মঙ্গল। সময়ের অনুসন্ধান চোখ রাখন।