ঢাকা ০৯:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

হলুদ সাংবাদিক পরিচয়ে বাড়ছে চাঁদাবাজি

  • আপডেট টাইম : ১২:৪৯:৩৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১ মে ২০২১
  • / ৪৫৮ ৫০০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

আমরা এই সময়ের বড় সাংবাদিক। এখন ডিজিটাল যুগ। আমাদের চেয়ে বড় কোনো অনলাইন চ্যানেল নেই। লাখ লাখ মানুষ দেখে আমাদের নিউজ। আমাদের কাছে বড় বড় চ্যানেল ও বড় পত্রিকার খানা নেই। আমাদের অনলাইন চ্যানেল ও ইউটিউব চ্যানেলে আপনার বিষয়ে এলে র‌্যাব, ডিবি ও পুলিশের নজরে আসবে। তখন আপনি কোনোভাবেই রেহাই পাবেন না। পুলিশ আমাদের ভয় পায়। এসব ভয়ানক কথা বলে কেরানীগঞ্জে দাবড়িয়ে বেড়াচ্ছে অর্ধশত টিনএজ, যুবক ও নারী কথিত অনলাইন সাংবাদিক গ্রুপ। সারাদেশে গাজীপুর ঢাকা কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন শিল্পকারখানা, হাউজিং কোম্পানি, বেকারি কারখানা, ইটভাটা, ওয়াশিং ডাইং, সিসা গলানোর কারখানা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে। এদের গ্রুপে ৪-৫ জনের মধ্যে একজন নারী সদস্য দেখা যায়। ঈদকে সামনে রেখে অনলাইন চ্যানেল কথিত সাংবাদিক পরিচয়ে কেরানীগঞ্জে ব্যাপক চাঁদাবাজি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কথিত নারী সাংবাদিক দিয়ে মানুষকে সহজেই ঘায়েল করে থাকে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। এসব সদস্যের সঙ্গে থাকে দামি দামি ক্যামেরা ও প্রেস লেখা বাড়তি পোশাক। কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিক এদের দেখলেই সহজেই ভয় পান। কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভয়ভীতি দেখিয়ে এসব কথিত সাংবাদিক হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। চাঁদা নিয়ে চলছে এই হলুদ সাংবাদিক কারণেই বাংলাদেশের জাতীয় কিছু পত্রিকার সম্পাদক কে হানি হচ্ছে।
বিস্তারিত আরও খবর আছে

সিনিয়র সিনিয়র দাবী করেন, ঠিক আছে, জখন দেখেন জুনিয়র কেউ বিপদ গামী হচ্ছে, তখন কোথায় থাকেন? তখন যদি শাসন করতেন তাহলে আজ আপনার কলমে ভূয়া লিখতে হতোনা, শাসন যদি করতেই না পারেন, তাহলে আপনি কিসের সিনিয়র?

একজন সংবাদ কর্মী জখন আইডি কার্ড থাকা স্বত্বেও পুলিশের হাতে আটক হয়, অপরাধীরা যখন অপরাধ ঢাকতে পুলিশের সাহায্যে একজন সংবাদ কর্মীকে চাঁদাবাজ বানায়, তখন আপনাদের মত জালিম সিনিয়র রাই লিখেন ভূয়া সাংবাদিক চাঁদাবাজি কালে জনতার হাতে আটক, পুলিশের হাতে আটক, ঐ বেটা সিনিয়রের দল, ভূয়া আর চাঁদাবাজ প্রমানিত হওয়ার আগে ভূয়া লিখার অধিকার কোথায় পেলেন,   একটুও কি নিযের বিবেকে বাদেনা, যে আমরাই আমাদের খতি করছি, আমরাই সাংবাদিকদের অদপতনে নিচ্ছি, আমরাই অপরাধী দের সুযোগ করেদেই, কেনো,  আজ দেখেন পুলিশ একজন আসামী গ্রেফতার করে আবার টাকার বিনিময়ে সেই আসামীকে ছেড়েও দেয়, তখন আপনারা সিনিয়ররা কোথায় থাকেন, কই তখন তো লিখতে পারেন না ভূয়া পুলিশ, চাঁদাবাজ পুলিশ, সাহস হয়না বুঝি,  পারবেনও না কারন তাদের বিতর একতা আছে, আমার চোখের দেখা,  এক পুলিশ সদস্য ইয়াবা বিক্রি করতে গিয় জনতার হাতে আটক হন,  কোন এক থানার ওসির ফোনে এক সাংবাদিক সেই পুলিশ কে ছাড়িয়ে দেয়, কিন্তু কিছু দিন পর, সেই ওসি সাহেবের কাছে এক সাংবাদিক এর ব্যপারে সহযোগিতা চাইলে উত্তরে আসে সে চাঁদাবাজ তার জন্য কোন রিকোয়েস্ট করবেন না।   আমরাও লিখে দিলাম চাঁদাবাজ সাংবাদিক ,  মানটা কার গেলো একটু ভেবে দেখবেন জাতির বিবেকরা,  জুনিয়র রা ভুল করলে শাসন করুন, অপবাদ নয়, আর সিনিয়ররা জখন ভূল করেন জুনিয়ররা কিন্তু শ্রদ্ধা করে ছেড়ে দেয়,  অনেক দেখেছি আপনাদের সিনিয়র দের।

আসুন একতা গড়ে তুলুন, সাংবাদিক নির্যাতন কে না বলুন, প্রতিবাদ গড়ে তুলুন।

ফেনিতে যে ঘটনাটি ঘটেছে সেখান কার একটি ভিডিও আছে সে ভিডিও টি ভালো করে দেখবেন, কোথায় ঘটনাটি ঘটেছে, কারা তাদের আটক করেছে কি কারনে তাদেরকে আটক করেছে, কারন নিজেদের অপরাধ ঢাকতেই তাদেরকে চাঁদাবাজ বানানো হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

হলুদ সাংবাদিক পরিচয়ে বাড়ছে চাঁদাবাজি

আপডেট টাইম : ১২:৪৯:৩৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১ মে ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

আমরা এই সময়ের বড় সাংবাদিক। এখন ডিজিটাল যুগ। আমাদের চেয়ে বড় কোনো অনলাইন চ্যানেল নেই। লাখ লাখ মানুষ দেখে আমাদের নিউজ। আমাদের কাছে বড় বড় চ্যানেল ও বড় পত্রিকার খানা নেই। আমাদের অনলাইন চ্যানেল ও ইউটিউব চ্যানেলে আপনার বিষয়ে এলে র‌্যাব, ডিবি ও পুলিশের নজরে আসবে। তখন আপনি কোনোভাবেই রেহাই পাবেন না। পুলিশ আমাদের ভয় পায়। এসব ভয়ানক কথা বলে কেরানীগঞ্জে দাবড়িয়ে বেড়াচ্ছে অর্ধশত টিনএজ, যুবক ও নারী কথিত অনলাইন সাংবাদিক গ্রুপ। সারাদেশে গাজীপুর ঢাকা কেরানীগঞ্জের বিভিন্ন শিল্পকারখানা, হাউজিং কোম্পানি, বেকারি কারখানা, ইটভাটা, ওয়াশিং ডাইং, সিসা গলানোর কারখানা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরে। এদের গ্রুপে ৪-৫ জনের মধ্যে একজন নারী সদস্য দেখা যায়। ঈদকে সামনে রেখে অনলাইন চ্যানেল কথিত সাংবাদিক পরিচয়ে কেরানীগঞ্জে ব্যাপক চাঁদাবাজি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কথিত নারী সাংবাদিক দিয়ে মানুষকে সহজেই ঘায়েল করে থাকে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। এসব সদস্যের সঙ্গে থাকে দামি দামি ক্যামেরা ও প্রেস লেখা বাড়তি পোশাক। কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিক এদের দেখলেই সহজেই ভয় পান। কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভয়ভীতি দেখিয়ে এসব কথিত সাংবাদিক হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। চাঁদা নিয়ে চলছে এই হলুদ সাংবাদিক কারণেই বাংলাদেশের জাতীয় কিছু পত্রিকার সম্পাদক কে হানি হচ্ছে।
বিস্তারিত আরও খবর আছে

সিনিয়র সিনিয়র দাবী করেন, ঠিক আছে, জখন দেখেন জুনিয়র কেউ বিপদ গামী হচ্ছে, তখন কোথায় থাকেন? তখন যদি শাসন করতেন তাহলে আজ আপনার কলমে ভূয়া লিখতে হতোনা, শাসন যদি করতেই না পারেন, তাহলে আপনি কিসের সিনিয়র?

একজন সংবাদ কর্মী জখন আইডি কার্ড থাকা স্বত্বেও পুলিশের হাতে আটক হয়, অপরাধীরা যখন অপরাধ ঢাকতে পুলিশের সাহায্যে একজন সংবাদ কর্মীকে চাঁদাবাজ বানায়, তখন আপনাদের মত জালিম সিনিয়র রাই লিখেন ভূয়া সাংবাদিক চাঁদাবাজি কালে জনতার হাতে আটক, পুলিশের হাতে আটক, ঐ বেটা সিনিয়রের দল, ভূয়া আর চাঁদাবাজ প্রমানিত হওয়ার আগে ভূয়া লিখার অধিকার কোথায় পেলেন,   একটুও কি নিযের বিবেকে বাদেনা, যে আমরাই আমাদের খতি করছি, আমরাই সাংবাদিকদের অদপতনে নিচ্ছি, আমরাই অপরাধী দের সুযোগ করেদেই, কেনো,  আজ দেখেন পুলিশ একজন আসামী গ্রেফতার করে আবার টাকার বিনিময়ে সেই আসামীকে ছেড়েও দেয়, তখন আপনারা সিনিয়ররা কোথায় থাকেন, কই তখন তো লিখতে পারেন না ভূয়া পুলিশ, চাঁদাবাজ পুলিশ, সাহস হয়না বুঝি,  পারবেনও না কারন তাদের বিতর একতা আছে, আমার চোখের দেখা,  এক পুলিশ সদস্য ইয়াবা বিক্রি করতে গিয় জনতার হাতে আটক হন,  কোন এক থানার ওসির ফোনে এক সাংবাদিক সেই পুলিশ কে ছাড়িয়ে দেয়, কিন্তু কিছু দিন পর, সেই ওসি সাহেবের কাছে এক সাংবাদিক এর ব্যপারে সহযোগিতা চাইলে উত্তরে আসে সে চাঁদাবাজ তার জন্য কোন রিকোয়েস্ট করবেন না।   আমরাও লিখে দিলাম চাঁদাবাজ সাংবাদিক ,  মানটা কার গেলো একটু ভেবে দেখবেন জাতির বিবেকরা,  জুনিয়র রা ভুল করলে শাসন করুন, অপবাদ নয়, আর সিনিয়ররা জখন ভূল করেন জুনিয়ররা কিন্তু শ্রদ্ধা করে ছেড়ে দেয়,  অনেক দেখেছি আপনাদের সিনিয়র দের।

আসুন একতা গড়ে তুলুন, সাংবাদিক নির্যাতন কে না বলুন, প্রতিবাদ গড়ে তুলুন।

ফেনিতে যে ঘটনাটি ঘটেছে সেখান কার একটি ভিডিও আছে সে ভিডিও টি ভালো করে দেখবেন, কোথায় ঘটনাটি ঘটেছে, কারা তাদের আটক করেছে কি কারনে তাদেরকে আটক করেছে, কারন নিজেদের অপরাধ ঢাকতেই তাদেরকে চাঁদাবাজ বানানো হয়েছে।