ঢাকা ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিক শহিদকে প্রাণনাশের হামলাকারী ফোরকান জেল হাজতে সিবিএ নেতা আসিফ নাঈমকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা: বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে বন্দর এলাকা বাবার থ্রি হুইলারে চড়ে স্কুলে যাওয়া হলোনা রুবাইয়ার// ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত ঘিওর, মানিকগঞ্জের এই জুলুমের বিচারের জন্য আওয়াজ তুলুন, স্থানীয়রা এগিয়ে আসুন! জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবছে সরকার মালয়েশিয়ায় ১৭০০ রিঙ্গিতের নিচে বেতনপ্রাপ্ত শ্রমিকদের অভিযোগ করার আহ্বান গণঅভ্যুত্থানে মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় ১৬ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে ট্রাইব্যুনাল ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা: কখন কীভাবে কার্যকর হবে কাঠালিয়া গার্ডার ব্রিজ রাতে ঢালাই রাতে ডেবে যায় নাসিরনগরে তিন সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লেন আন্দোলনকারীরা, যান চলাচল শুরু

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০১:২২:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১১৬ ১৫০.০০০ বার পাঠক

দিনব্যাপী আন্দোলনরত জুলাই আন্দোলনে আহতরা দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লেন। সন্ধ্যা ৬ টার পর সড়ক থেকে আন্দোলনকারীরা সরে গেলে মিরপুর সড়কে শুরু হয় যান চলাচল। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর সড়কের অবস্থান ছেড়ে পঙ্গু ও চক্ষু হাসপাতালের দিকে এগিয়ে যান তারা।

দুপুর ১১টার পর শিশুমেলা সড়কের অবস্থান নিয়ে দাবি আদায়ে আন্দোলন শুরু করেন জুলাই আন্দোলনে আহত পঙ্গু হাসপাতাল ও চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতরা। সড়কের অবস্থান ছাড়লেও তাদের আন্দোলন চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তারা। পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবন যমুনা ঘেরাওয়ের ঘোষণাও দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

তাদের দাবি ছিল, দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই আন্দোলনে আহতদের পুনর্বাসন করা ও আহতদের সেবা দিতে যে চারটি ক্যটাগরি করা হয়েছে সেই ক্যটাগরি বাদ দেওয়া সহ বিভিন্ন দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। তাদের ভাষ্য, এই ক্যটাগরির মাধ্যমে আহতদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি করা হচ্ছে। এছাড়াও অসুস্থদের দ্রুত সময়ের মধ্য উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানোর দাবি জানানো হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

৭ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লেন আন্দোলনকারীরা, যান চলাচল শুরু

আপডেট টাইম : ০১:২২:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দিনব্যাপী আন্দোলনরত জুলাই আন্দোলনে আহতরা দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা পর সড়ক ছাড়লেন। সন্ধ্যা ৬ টার পর সড়ক থেকে আন্দোলনকারীরা সরে গেলে মিরপুর সড়কে শুরু হয় যান চলাচল। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর সড়কের অবস্থান ছেড়ে পঙ্গু ও চক্ষু হাসপাতালের দিকে এগিয়ে যান তারা।

দুপুর ১১টার পর শিশুমেলা সড়কের অবস্থান নিয়ে দাবি আদায়ে আন্দোলন শুরু করেন জুলাই আন্দোলনে আহত পঙ্গু হাসপাতাল ও চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতরা। সড়কের অবস্থান ছাড়লেও তাদের আন্দোলন চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তারা। পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবন যমুনা ঘেরাওয়ের ঘোষণাও দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

তাদের দাবি ছিল, দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই আন্দোলনে আহতদের পুনর্বাসন করা ও আহতদের সেবা দিতে যে চারটি ক্যটাগরি করা হয়েছে সেই ক্যটাগরি বাদ দেওয়া সহ বিভিন্ন দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। তাদের ভাষ্য, এই ক্যটাগরির মাধ্যমে আহতদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি করা হচ্ছে। এছাড়াও অসুস্থদের দ্রুত সময়ের মধ্য উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানোর দাবি জানানো হয়।