ঢাকা ১১:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন গাজীপুরে দুর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ এটিএম আজহারুলের মুক্তির দাবিতে গণঅবস্থানের ডাক জামায়াতের

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৮:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ২৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

রাজনৈতিক সঙ্কটে টালমাটাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গত সপ্তাহে আকস্মিকভাবেই সামরিক আইন জারি করেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। কিন্তু আইনপ্রণেতাদের বাধার মুখে সামরিক আইন বেশিক্ষণ টিকেনি দেশটিতে।

তবে বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ইউন তার রাজনৈতিক বিরোধীদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন। তিনি তাদের রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি উল্লেখ করে বলেছেন, উত্তর কোরিয়া দেশের নির্বাচন হ্যাকড করেছে।

টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে ইউন বলেন, গণতন্ত্রকে ভেঙে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে এবং বিরোধীদের ‘সংসদীয় স্বৈরাচার’ মোকাবিলার প্রচেষ্টাটি ছিল আইনি সিদ্ধান্ত। তিনি পদত্যাগ করবেন না বলে আবার উল্লেখ করেছেন।

ইউন এদিন আরও বলেছেন, আমার বিরুদ্ধে তদন্ত বা অভিশংসন যাই আনা হোক আমি দৃঢ় থাকব। আমি শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। তবে সামরিক আইন জারি করার জন্য এর আগে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন ইউন।

গত ৩ ডিসেম্বর গভীর রাতে প্রেসিডেন্ট ইউন সামরিক আইন ঘোষণা করার পর দক্ষিণ কোরিয়া রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পড়ে যায়। তবে সেদিন পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ১৯০ জন সংসদ সদস্য দ্রুত সংসদে ঢুকে ভোট দিয়ে সামরিক আইন বাতিল করেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউন রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি এবং উত্তর কোরিয়ার হুমকির কথা উল্লেখ করে সামরিক আইন জারি করেছিলেন। যদিও শিগগিরই স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে তিনি এই পদক্ষেপ কোনো বাহ্যিক হুমকি কারণে নেননি বরং নিজের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যার কারণেই নিয়েছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল

আপডেট টাইম : ০৬:২৮:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

রাজনৈতিক সঙ্কটে টালমাটাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গত সপ্তাহে আকস্মিকভাবেই সামরিক আইন জারি করেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। কিন্তু আইনপ্রণেতাদের বাধার মুখে সামরিক আইন বেশিক্ষণ টিকেনি দেশটিতে।

তবে বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ইউন তার রাজনৈতিক বিরোধীদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন। তিনি তাদের রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি উল্লেখ করে বলেছেন, উত্তর কোরিয়া দেশের নির্বাচন হ্যাকড করেছে।

টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে ইউন বলেন, গণতন্ত্রকে ভেঙে পড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে এবং বিরোধীদের ‘সংসদীয় স্বৈরাচার’ মোকাবিলার প্রচেষ্টাটি ছিল আইনি সিদ্ধান্ত। তিনি পদত্যাগ করবেন না বলে আবার উল্লেখ করেছেন।

ইউন এদিন আরও বলেছেন, আমার বিরুদ্ধে তদন্ত বা অভিশংসন যাই আনা হোক আমি দৃঢ় থাকব। আমি শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। তবে সামরিক আইন জারি করার জন্য এর আগে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন ইউন।

গত ৩ ডিসেম্বর গভীর রাতে প্রেসিডেন্ট ইউন সামরিক আইন ঘোষণা করার পর দক্ষিণ কোরিয়া রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পড়ে যায়। তবে সেদিন পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ১৯০ জন সংসদ সদস্য দ্রুত সংসদে ঢুকে ভোট দিয়ে সামরিক আইন বাতিল করেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউন রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি এবং উত্তর কোরিয়ার হুমকির কথা উল্লেখ করে সামরিক আইন জারি করেছিলেন। যদিও শিগগিরই স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে তিনি এই পদক্ষেপ কোনো বাহ্যিক হুমকি কারণে নেননি বরং নিজের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যার কারণেই নিয়েছেন।