ঢাকা ০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ময়মনসিংহ-গাজীপুর আরপিসিএল এর জমি অধিগ্রহণে শত কোটি টাকা লোপাট হওয়ার পথে, নেপত্বে জালাল ও ফারুক মাষ্টার ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা এবার শাহবাগে সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে রকেট হামলার পরদিন সহিংসতায় নিহত ৫ শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার ভালোভাবে নেয়নি ভারত আজমিরীগঞ্জে স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে জোড়পূর্বক গাছ কাটার অভিযোগ  নান্দাইলে সরকারী জায়গা দখল করে দোকানপাট নিমার্ণ করলেন আ’লীগ নেতা নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা, খোঁজখবর নিলেন আহতদের রাষ্ট্র কখন সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে পারে প্রশ্ন গণভবনে তিন উপদেষ্টা, যা জানালেন তারা বিটিসিএল এর নাম ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে ব্যবসা করছে

উত্তরা টঙ্গীতে কে এই সাংবাদিক পরিচয় দানকারী নাদিম খান? পর্ব-১

নিজস্ব প্রতিনিধি আবু হাসান
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৫:০৮ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪
  • / ৬৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

ভাবসাব দেখলে মনে হয় তিনি নাজানি কতো বড়ো মাফের সাংবাদিক খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় তিনি হচ্ছেন চাপাবাজ এবং সে অন্য এক সিনিয়র সাংবাদিক এর নাম ভাঙ্গিয়ে চলে কে এই চাপাবাজ সাংবাদিক নামধারী নাদিম খান। (পর্ব১) ধারাবাহিক চলবে। রাজধানীর উত্তরা টঙ্গী গাজীপুরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সাংবাদিক নামধারী নাদিম খান। তিনি প্যান্টের সাথে একটি পত্রিকার আইডি কার্ড ঝুলিয়ে নিজেকে বিশাল বড় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে রাজধানীর উত্তরা, টঙ্গী গাজীপুর সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অনুসন্ধান জানা যায় বিশাল বড় সাংবাদিক নাদিম খান প্রাইমারি স্কুলের গন্ডি পার হতে পারেন নি। ছোট বেলা বাবা মার সাথে টঙ্গীতে আসে। তার বাবা অভাবের সংসার চালাতে না পারায় তার মা টঙ্গী বাজার হকার্স কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলীর পুরাতন বস্তার দোকানে কাজ করতো। পরে টঙ্গী বাজার মন্দিরের সামনে তরি তরকারি বিক্রয় করে সংসার কোন মতে চালাতো। তার সংসারে অভাব অনটনের কারণে ইজারাদার কখনো তার মায়ের কাছ থেকে খাজনা নিতো না। এরপর ছেলে নাদিম খানকে মোটর গাড়ির ওয়ার্কশপে কাজ শিখতে দেন,কাজ শিখে বিভিন্ন গাড়ির গ্যারেজে মিস্ত্রির কাজ করতেন। এরপর রাজধানীর উত্তরাতে এটি গাড়ির গ্যারেজ নির্মাণ করেন তখন সংসার সুখেই চলছিল এর মাঝে মোবাইল কোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট এসে গ্যারেজটি ভেঙ্গে দেন পরে তিনি আবার অসহায় হয়ে পড়েন। এর মাঝে বাসা ভাড়া প্রায় ৭৬ হাজার টাকা মত বাকি পড়ে যায়। তখন বাড়িওয়ালা তার বউ-বাচ্চাকে রুমের ভিতর রেখে দরজায় তালা লাগিয়ে দেয়।পরে নাদিম খান কোন উপায় অন্ত না পেয়ে উত্তরার সাপ্তাহিক মোকাবেলা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক মহসিন মাতব্বরের সহযোগিতা নিয়ে রাত ১ টার সময় টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের সহযোগিতায় রুমের তালা খোলেন। তখন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও টঙ্গী বাজারের ব্যবসায়ী লিটন উপস্থিত ছিলেন। এরপর থেকে মহসিন মাতব্বরের সাথেই চলাফেরা করেন। মহসিন মাতব্বর দয়া করে সাপ্তাহিক মোকাবেলা পত্রিকাতে একটি আইডি কার্ড করে দেন। এতেই তিনি হয়ে গেলেন বিশাল বড় সাংবাদিক। নাদিম খান নেতাদের তেল মারতে উস্তাদ তিনি একেক সময় এক এক নেতা ও সাংবাদিকের চামচামি করে থাকেন বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তিনি বেশির ভাগ সময় তার ফেসবুক আইডিতে বিভিন্ন লোকজনের নামে বে নামে বিভিন্ন পোস্ট করে থাকেন। তিনি বর্তমানে টঙ্গী মধ্য আরিচপুরে বসবাস করেন। তার বিরুদ্ধে টঙ্গীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে নারী সরবরাহের অভিযোগও রয়েছে। কোন আবাসিক হোটেল মালিক তাকে চাঁদা না দিলে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের হুমকি প্রদান করে। ধারাবাহিক চলবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

উত্তরা টঙ্গীতে কে এই সাংবাদিক পরিচয় দানকারী নাদিম খান? পর্ব-১

আপডেট টাইম : ০৯:৫৫:০৮ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪

ভাবসাব দেখলে মনে হয় তিনি নাজানি কতো বড়ো মাফের সাংবাদিক খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায় তিনি হচ্ছেন চাপাবাজ এবং সে অন্য এক সিনিয়র সাংবাদিক এর নাম ভাঙ্গিয়ে চলে কে এই চাপাবাজ সাংবাদিক নামধারী নাদিম খান। (পর্ব১) ধারাবাহিক চলবে। রাজধানীর উত্তরা টঙ্গী গাজীপুরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সাংবাদিক নামধারী নাদিম খান। তিনি প্যান্টের সাথে একটি পত্রিকার আইডি কার্ড ঝুলিয়ে নিজেকে বিশাল বড় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে রাজধানীর উত্তরা, টঙ্গী গাজীপুর সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অনুসন্ধান জানা যায় বিশাল বড় সাংবাদিক নাদিম খান প্রাইমারি স্কুলের গন্ডি পার হতে পারেন নি। ছোট বেলা বাবা মার সাথে টঙ্গীতে আসে। তার বাবা অভাবের সংসার চালাতে না পারায় তার মা টঙ্গী বাজার হকার্স কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলীর পুরাতন বস্তার দোকানে কাজ করতো। পরে টঙ্গী বাজার মন্দিরের সামনে তরি তরকারি বিক্রয় করে সংসার কোন মতে চালাতো। তার সংসারে অভাব অনটনের কারণে ইজারাদার কখনো তার মায়ের কাছ থেকে খাজনা নিতো না। এরপর ছেলে নাদিম খানকে মোটর গাড়ির ওয়ার্কশপে কাজ শিখতে দেন,কাজ শিখে বিভিন্ন গাড়ির গ্যারেজে মিস্ত্রির কাজ করতেন। এরপর রাজধানীর উত্তরাতে এটি গাড়ির গ্যারেজ নির্মাণ করেন তখন সংসার সুখেই চলছিল এর মাঝে মোবাইল কোর্টের ম্যাজিস্ট্রেট এসে গ্যারেজটি ভেঙ্গে দেন পরে তিনি আবার অসহায় হয়ে পড়েন। এর মাঝে বাসা ভাড়া প্রায় ৭৬ হাজার টাকা মত বাকি পড়ে যায়। তখন বাড়িওয়ালা তার বউ-বাচ্চাকে রুমের ভিতর রেখে দরজায় তালা লাগিয়ে দেয়।পরে নাদিম খান কোন উপায় অন্ত না পেয়ে উত্তরার সাপ্তাহিক মোকাবেলা পত্রিকার বার্তা সম্পাদক মহসিন মাতব্বরের সহযোগিতা নিয়ে রাত ১ টার সময় টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশের সহযোগিতায় রুমের তালা খোলেন। তখন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও টঙ্গী বাজারের ব্যবসায়ী লিটন উপস্থিত ছিলেন। এরপর থেকে মহসিন মাতব্বরের সাথেই চলাফেরা করেন। মহসিন মাতব্বর দয়া করে সাপ্তাহিক মোকাবেলা পত্রিকাতে একটি আইডি কার্ড করে দেন। এতেই তিনি হয়ে গেলেন বিশাল বড় সাংবাদিক। নাদিম খান নেতাদের তেল মারতে উস্তাদ তিনি একেক সময় এক এক নেতা ও সাংবাদিকের চামচামি করে থাকেন বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তিনি বেশির ভাগ সময় তার ফেসবুক আইডিতে বিভিন্ন লোকজনের নামে বে নামে বিভিন্ন পোস্ট করে থাকেন। তিনি বর্তমানে টঙ্গী মধ্য আরিচপুরে বসবাস করেন। তার বিরুদ্ধে টঙ্গীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে নারী সরবরাহের অভিযোগও রয়েছে। কোন আবাসিক হোটেল মালিক তাকে চাঁদা না দিলে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের হুমকি প্রদান করে। ধারাবাহিক চলবে।