ঢাকা ০১:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড (পেপসিকো) মার্কেটিং অফিসারের কারসাজিতে বিপাকে ডিলার

তাহেরুল ইসলাম তামিম ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁও।
  • আপডেট টাইম : ০৪:৫৬:১০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪
  • / ১৭২ ৫০০০.০ বার পাঠক

ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ এলাকার মেসার্স খালেক ট্রেডার্স এর স্বত্বাধিকারী কুরবান আলী ২০২০ সাল থেকে ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড- (পেপসিকো) এর শর্ত সাপেক্ষে ডিলারশিপ নিয়ে সেভেন আপ,পেপসি, মাউন্টেন ডিউ এসকল পণ্য মার্কেটে বিক্রি করে আসছিলেন। বিক্রি করাকালীন প্রতি বছর মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য গোডাউনে থেকে যায় অফিসিয়াল প্রসেসে কোম্পানিতে ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা নিলে,মার্কেটিং অফিসার ১% পণ্য ফেরত নেয়, কিন্তু সাথে স্পেশাল পণ্যের ডেমেজ পণ্য ফেরত নিলেও তার বিনিময়ে টাকা বা পণ্য কিছুই দেন না তারা বিভিন্ন কৌশলে অফিসে জামানত ও নানান দোহাই দিয়ে এরিয়ে যায়,  এভাবে করেই গত ৩ বছরে প্রায় ৭ লক্ষ্য টাকা আটকে রাখে। এতে ডিলার আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়।
ডিলার কুরবান আলীর ডিলারসিপ বাতিল না করে ও না জানিয়ে মার্কেটিং অফিসার অন্য একজনকে ডিলারসিপ দিয়ে দেন,কিন্তু কুরবান আলীর টাকা ও ডেমেজ পণ্য ফেরত দেননি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ডিলারের গোডাউনে প্রায় ৩ লক্ষ্য টাকার মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য পাড়ে আছে।
ডিলার কুরবান আলী এ প্রতিবেদককে জানায় ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড- (পেপসিকো) এর ডেমেজ পণ্য ফেরত না নেওয়া ও পণ্য ফেরত নিয়ে টাকা বা পণ্য না দেয়ায় আমি আর্থিক ভাবে সমস্যায় পড়েছি, তাই কোন উপায় না পেয়ে আমি পেপসিকোর পণ্য বাহী ট্রাক আমার গোডাউনে আটকে রেখে প্রশাসনকে বিষয়টি আবগত করি,আমি প্রশাসনের কাছে সাহায্য চাচ্ছি।
আমি যত টুকু জানি কোম্পানী আমার টাকা আটকায়নি, এখানে মার্কেটিং অফিসার RSM মাসুদ হক,ASM সাইফুল ইসলাম, AIC আক্কাস আলী এরা আমার সাথে প্রতারনা করেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড (পেপসিকো) মার্কেটিং অফিসারের কারসাজিতে বিপাকে ডিলার

আপডেট টাইম : ০৪:৫৬:১০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ এলাকার মেসার্স খালেক ট্রেডার্স এর স্বত্বাধিকারী কুরবান আলী ২০২০ সাল থেকে ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড- (পেপসিকো) এর শর্ত সাপেক্ষে ডিলারশিপ নিয়ে সেভেন আপ,পেপসি, মাউন্টেন ডিউ এসকল পণ্য মার্কেটে বিক্রি করে আসছিলেন। বিক্রি করাকালীন প্রতি বছর মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য গোডাউনে থেকে যায় অফিসিয়াল প্রসেসে কোম্পানিতে ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা নিলে,মার্কেটিং অফিসার ১% পণ্য ফেরত নেয়, কিন্তু সাথে স্পেশাল পণ্যের ডেমেজ পণ্য ফেরত নিলেও তার বিনিময়ে টাকা বা পণ্য কিছুই দেন না তারা বিভিন্ন কৌশলে অফিসে জামানত ও নানান দোহাই দিয়ে এরিয়ে যায়,  এভাবে করেই গত ৩ বছরে প্রায় ৭ লক্ষ্য টাকা আটকে রাখে। এতে ডিলার আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়।
ডিলার কুরবান আলীর ডিলারসিপ বাতিল না করে ও না জানিয়ে মার্কেটিং অফিসার অন্য একজনকে ডিলারসিপ দিয়ে দেন,কিন্তু কুরবান আলীর টাকা ও ডেমেজ পণ্য ফেরত দেননি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ডিলারের গোডাউনে প্রায় ৩ লক্ষ্য টাকার মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য পাড়ে আছে।
ডিলার কুরবান আলী এ প্রতিবেদককে জানায় ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড- (পেপসিকো) এর ডেমেজ পণ্য ফেরত না নেওয়া ও পণ্য ফেরত নিয়ে টাকা বা পণ্য না দেয়ায় আমি আর্থিক ভাবে সমস্যায় পড়েছি, তাই কোন উপায় না পেয়ে আমি পেপসিকোর পণ্য বাহী ট্রাক আমার গোডাউনে আটকে রেখে প্রশাসনকে বিষয়টি আবগত করি,আমি প্রশাসনের কাছে সাহায্য চাচ্ছি।
আমি যত টুকু জানি কোম্পানী আমার টাকা আটকায়নি, এখানে মার্কেটিং অফিসার RSM মাসুদ হক,ASM সাইফুল ইসলাম, AIC আক্কাস আলী এরা আমার সাথে প্রতারনা করেছে।