ঢাকা ০৯:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
কোম্পানীগঞ্জে জমিয়তের কর্মী সমাবেশ একাধিক পত্রিকায় জিয়াউর রহমান উপসহকারী প্রকৌশলী বিরুদ্ধে দুনীতি সংবাদ প্রকাশ হওয়া কোনো ব্যবস্থা নেয়নি উপজেলা প্রকৌশলী বিপুল কুমার বিশ্বাস রক্ষক যখন ভক্ষক ভেষজ বিজ্ঞানী টিপু সুলতান: কুসুমপুরে সৌখিন কৃষি ও একজন মুক্তিযোদ্ধার মানবসেবায় নিরব বিপ্লব মোংলার সোনাইল তলা এলাকায় ৪২ বিঘা ঘেরে বিষ প্রয়োগ। ২০ থেকে ২২ লক্ষ টাকার আর্থিক ক্ষতি সাভার পৌর বিএনপির দুই নেতার কলঙ্কিত অধ্যায় শাহেদ-১০৭ ড্রোন উন্মোচন ইরানের, যেভাবে কাজ করবে এটি রামপালের বড় কাঠালী গ্রামের বিএনপি সোহাগ আকনের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট নিউজের ম্যানার ছড়া বিরুদ্ধে মানববন্ধন আমরা যুদ্ধ পর্যবেক্ষণ করছি, এখনই জ্বালানির দাম বৃদ্ধি নয়: অর্থ উপদেষ্টা পাঁচ কারণে খেলাপি ঋণ বাড়ছে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে বিজ্ঞপ্তি

একাধিক পত্রিকায় জিয়াউর রহমান উপসহকারী প্রকৌশলী বিরুদ্ধে দুনীতি সংবাদ প্রকাশ হওয়া কোনো ব্যবস্থা নেয়নি উপজেলা প্রকৌশলী বিপুল কুমার বিশ্বাস রক্ষক যখন ভক্ষক

সময়ের অনুসন্ধান রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০১:৫৯:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • / ১ ১৫০.০০০ বার পাঠক

বিগত ৫ আগস্ট স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা পালালেও তার দোসররা এখনও কাঠালিয়া এলজিইডি অফিসে ঘাপটি মেরে রয়েছেন। তারা সুযোগ বুঝে লক্ষ্য অর্জনে ছলে বলে কৌশলে এমনকি বিগত সময়ের বিপুল পরিমাণ উপার্জিত অর্থ দিয়ে টার্গেট পৃরণেও সক্ষম হচ্ছেন। শেখ হাসিনা পালালেও তারা রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। আবার ক্ষমতার দাপটও দেখাচ্ছেন। অবৈধ অর্থের জোরে সবাইকে ম্যানেজ করে ফেলছেন। স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরে (এলজিইডি) কাঠালিয়ায় বিগত আওয়ামী আমলে যারা গোপালগঞ্জ কিংবা টঙ্গীপাড়ার নাম ব্যবহার করে কর্মস্থলে রামরাজত্ব কায়েম করেছেন তারা এখনও সবাইকে ম্যানেজ করে আগের মতোই আছেন। কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তারা বিগত সময়ে অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট করে বিত্তশালী হয়েছেন। এখন তারাই সেই অর্থ দিয়ে দুর্নীতিবাজদের ম্যানেজ করে ফেলছেন। অন্যদিকে দুর্নীতিবাজরা রাতারাতি বোল পাল্টিয়েও ফেলে, বিএনপির লোক দাবি করে, কাঠালিয়া উপজেলা এলজিইডি উপ সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এলজিইডি উপসহকারী প্রকৌশলী কর্মস্থলে যোগদানের পর থেকেই নিজের ইচ্ছে মতো অফিস করার অভিযোগ উঠেছে। দীর্ঘদিনের। সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা থাকলেও অফিসে দেরি করে আসার অভ্যাস তার পুরনো স্বভাব।এদিকে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলীর কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য একাধিকবার গেলে তথ্য দিতে নারাজ, পরে মুঠোফোনে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিএনপির লোক জানান, তার অফিসের এক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এ প্রকৌশলী মস্ত বড়ো দুর্নীতিবাজ, দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ জমিজমা ও সম্পদের মালিক। তার আচরণ অত্যন্ত খারাপ। অফিসের সবাই তার আচরণকে ভয় পায়। প্রায় সময় কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে ছুটি না নিয়েই কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন তিনি।
তাছাড়া সম্প্রতি বুঝে নেয়া কাঠালিয়া উপজেলার বিভিন্ন নির্মাণ কাজে ব্যাপক অনিময় ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরেজমিনে দেখা যায়, তার দায়িত্বে অবহেলার কারণে এখন পর্যন্ত নতুন কালভার্টের অনেক কাজই অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পূর্ণ করারও কোনো উদ্যোগ নেই তার। যার ফলে শোনা যাচ্ছে নানা ধরনের গুঞ্জন।অভিযোগ রয়েছে, কাঠালিয়া উপজেলার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা বিভিন্ন সময়ে সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজের মান ও অগ্রগতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য তার নিকট তথ্য চাইলেও তিনি নানা অজুহাতে তথ্য প্রদানে গড়িমসি করেন “এ সব বিষয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে কি লাভ হবে? কে পড়ে আপনাদের নিউজ? তাছাড়াও সাংবাদিক ও গণমাধ্যম সম্পর্কেও নানা আপত্তিকর মন্তব্য করেন তিনি।
প্রকল্পের কাজের মান সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “কাজের মান পনেরো-বিশ হলে সমস্যা নেই, দশ/বিশ হলে বলেন। তার এমন একরোখা ও নেতিবাচক মন্তব্যে বিব্রত সাংবাদিকরাও।নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ঠিকাদার এ প্রতিবেদকে জানান, সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে কাজের গুনগত মান ও ধরণ ঠিক নাই বলে আমাদের নিকট থেকে বিভিন্ন কৌশলে মোটা অংকের অর্থ ঘুষ আদায় করেন ওই প্রকৌশলী। তার নিকট এখানকার ঠিকাদাররা জিম্মি, কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। তাকে কাঙ্খিত ঘুষ প্রদানে অস্বীকৃতি জানালেই বাঁধে বিপত্তি, তখন ঠিকাদারের দোষের কোনো শেষ থাকে না বলেও জানান কয়েকজন ঠিকাদার।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, কাঠালিয়া এলাকায় সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে ভয়াবহ পুকুর চুরি, দুর্নীতি ও আওয়ামী লীগের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী। তার নিজ এলাকায় শহরে অনেক অর্থবিত্তের মালিক তিনি। পরিবারের সদস্যদের নামে- বেনামে রয়েছে অনেক সম্পত্তি।
দুর্নীতি দমন কমিশন মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করলে আরও অনেক কিছুই বের হয়ে আসবে বলেও জানায় সূত্রটি।তবে এ বিষয়ে আজ সোমবার বিকেলে ও রাতে একাধিবার এলজিইডি অতিরিক্ত পরিচালক প্রকৌশলী বরিশাল ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তার হোয়াটসঅ্যাপে ম্যাসেজ করা হলেও তিনি কোনো উওর দেননি। যার ফলে অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী বলেন আমি অসুস্থ এসে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মোঃ শহীদুল ইসলাম সরকার নির্বাহী প্রকৌশলী ঝালকাঠি তিনি বলেন জিয়াউর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ শুনেছি, লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া”কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. জহিরুল ইসলাম, প্রতিবেদককে জানান,। দুনীতি এমন কর্মকাণ্ডের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে বলেও জানান অভিযুক্ত ওই উপসহকারী বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক বলেন, সরকারি কোনো কর্মকর্তা- কর্মচারী দুর্নীতির সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে প্রথমত তার চাকুরি থাকবে না। তাকে কেউ কোনো প্রকার সহযোগিতাও করতে পারবে না। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে, তা আমলে নেওয়া হয়। অভিযুক্ত ওই উপসহকারী বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

একাধিক পত্রিকায় জিয়াউর রহমান উপসহকারী প্রকৌশলী বিরুদ্ধে দুনীতি সংবাদ প্রকাশ হওয়া কোনো ব্যবস্থা নেয়নি উপজেলা প্রকৌশলী বিপুল কুমার বিশ্বাস রক্ষক যখন ভক্ষক

আপডেট টাইম : ০১:৫৯:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

বিগত ৫ আগস্ট স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা পালালেও তার দোসররা এখনও কাঠালিয়া এলজিইডি অফিসে ঘাপটি মেরে রয়েছেন। তারা সুযোগ বুঝে লক্ষ্য অর্জনে ছলে বলে কৌশলে এমনকি বিগত সময়ের বিপুল পরিমাণ উপার্জিত অর্থ দিয়ে টার্গেট পৃরণেও সক্ষম হচ্ছেন। শেখ হাসিনা পালালেও তারা রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। আবার ক্ষমতার দাপটও দেখাচ্ছেন। অবৈধ অর্থের জোরে সবাইকে ম্যানেজ করে ফেলছেন। স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তরে (এলজিইডি) কাঠালিয়ায় বিগত আওয়ামী আমলে যারা গোপালগঞ্জ কিংবা টঙ্গীপাড়ার নাম ব্যবহার করে কর্মস্থলে রামরাজত্ব কায়েম করেছেন তারা এখনও সবাইকে ম্যানেজ করে আগের মতোই আছেন। কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তারা বিগত সময়ে অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট করে বিত্তশালী হয়েছেন। এখন তারাই সেই অর্থ দিয়ে দুর্নীতিবাজদের ম্যানেজ করে ফেলছেন। অন্যদিকে দুর্নীতিবাজরা রাতারাতি বোল পাল্টিয়েও ফেলে, বিএনপির লোক দাবি করে, কাঠালিয়া উপজেলা এলজিইডি উপ সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এলজিইডি উপসহকারী প্রকৌশলী কর্মস্থলে যোগদানের পর থেকেই নিজের ইচ্ছে মতো অফিস করার অভিযোগ উঠেছে। দীর্ঘদিনের। সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা থাকলেও অফিসে দেরি করে আসার অভ্যাস তার পুরনো স্বভাব।এদিকে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলীর কার্যালয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য একাধিকবার গেলে তথ্য দিতে নারাজ, পরে মুঠোফোনে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিএনপির লোক জানান, তার অফিসের এক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এ প্রকৌশলী মস্ত বড়ো দুর্নীতিবাজ, দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ জমিজমা ও সম্পদের মালিক। তার আচরণ অত্যন্ত খারাপ। অফিসের সবাই তার আচরণকে ভয় পায়। প্রায় সময় কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে ছুটি না নিয়েই কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন তিনি।
তাছাড়া সম্প্রতি বুঝে নেয়া কাঠালিয়া উপজেলার বিভিন্ন নির্মাণ কাজে ব্যাপক অনিময় ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরেজমিনে দেখা যায়, তার দায়িত্বে অবহেলার কারণে এখন পর্যন্ত নতুন কালভার্টের অনেক কাজই অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। অসম্পূর্ণ কাজগুলো সম্পূর্ণ করারও কোনো উদ্যোগ নেই তার। যার ফলে শোনা যাচ্ছে নানা ধরনের গুঞ্জন।অভিযোগ রয়েছে, কাঠালিয়া উপজেলার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা বিভিন্ন সময়ে সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজের মান ও অগ্রগতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জন্য তার নিকট তথ্য চাইলেও তিনি নানা অজুহাতে তথ্য প্রদানে গড়িমসি করেন “এ সব বিষয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে কি লাভ হবে? কে পড়ে আপনাদের নিউজ? তাছাড়াও সাংবাদিক ও গণমাধ্যম সম্পর্কেও নানা আপত্তিকর মন্তব্য করেন তিনি।
প্রকল্পের কাজের মান সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “কাজের মান পনেরো-বিশ হলে সমস্যা নেই, দশ/বিশ হলে বলেন। তার এমন একরোখা ও নেতিবাচক মন্তব্যে বিব্রত সাংবাদিকরাও।নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ঠিকাদার এ প্রতিবেদকে জানান, সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে কাজের গুনগত মান ও ধরণ ঠিক নাই বলে আমাদের নিকট থেকে বিভিন্ন কৌশলে মোটা অংকের অর্থ ঘুষ আদায় করেন ওই প্রকৌশলী। তার নিকট এখানকার ঠিকাদাররা জিম্মি, কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। তাকে কাঙ্খিত ঘুষ প্রদানে অস্বীকৃতি জানালেই বাঁধে বিপত্তি, তখন ঠিকাদারের দোষের কোনো শেষ থাকে না বলেও জানান কয়েকজন ঠিকাদার।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, কাঠালিয়া এলাকায় সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে ভয়াবহ পুকুর চুরি, দুর্নীতি ও আওয়ামী লীগের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী। তার নিজ এলাকায় শহরে অনেক অর্থবিত্তের মালিক তিনি। পরিবারের সদস্যদের নামে- বেনামে রয়েছে অনেক সম্পত্তি।
দুর্নীতি দমন কমিশন মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করলে আরও অনেক কিছুই বের হয়ে আসবে বলেও জানায় সূত্রটি।তবে এ বিষয়ে আজ সোমবার বিকেলে ও রাতে একাধিবার এলজিইডি অতিরিক্ত পরিচালক প্রকৌশলী বরিশাল ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তার হোয়াটসঅ্যাপে ম্যাসেজ করা হলেও তিনি কোনো উওর দেননি। যার ফলে অভিযোগের বিষয়ে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী বলেন আমি অসুস্থ এসে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মোঃ শহীদুল ইসলাম সরকার নির্বাহী প্রকৌশলী ঝালকাঠি তিনি বলেন জিয়াউর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ শুনেছি, লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া”কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. জহিরুল ইসলাম, প্রতিবেদককে জানান,। দুনীতি এমন কর্মকাণ্ডের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে বলেও জানান অভিযুক্ত ওই উপসহকারী বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক বলেন, সরকারি কোনো কর্মকর্তা- কর্মচারী দুর্নীতির সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে প্রথমত তার চাকুরি থাকবে না। তাকে কেউ কোনো প্রকার সহযোগিতাও করতে পারবে না। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে, তা আমলে নেওয়া হয়। অভিযুক্ত ওই উপসহকারী বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।