ঢাকা ০১:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

মহাসংকটে হিমাচলের কংগ্রেস বলেছেন সরকার

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪
  • / ৬৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

ভারতের হিমাচল প্রদেশের কংগ্রেস সরকারের সংকট যে পুরোপুরি কাটেনি সে আশঙ্কা আগেও ছিল। লোকসভা ভোট ঘোষণার প্রাক মুহূর্তে সেই সংকট যেন আরও ঘনীভূত। বিদ্রোহী শিবিরে বিধায়কের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। শুধু তাই নয়, কংগ্রেস নেতৃত্বের ছোঁয়াচ এড়াতে বিদ্রোহী বিধায়করা আশ্রয় নিলেন বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে।

সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রের খবর, হিমাচলের বিদ্রোহী ছ’জন কংগ্রেস বিধায়কের দলে আরও পাঁচ জন যোগ দিয়েছেন। তারা সকলেই পাড়ি দিয়েছেন বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে। যে পাঁচজন তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন, তাদের মধ্যে ৩ জন সতন্ত্র বিধায়ক। ২ জন কংগ্রেসের। এ মুহূর্তে মোট ১১ জন বিধায়ক রয়েছেন বিদ্রোহী শিবিরে। বিজেপি শাসিত আর এক রাজ্য হরিয়ানার নম্বর প্লেটযুক্ত একটি বাসে করে শনিবার সকালে ওই বিধায়কেরা উত্তরাখণ্ডের হৃষিকেশে একটি বিলাসবহুল হোটেলে গিয়েছেন। ওই হোটেলে কয়েক জন বিজেপি নেতাকেও দেখা গিয়েছে।

অথচ দিন দুই আগেই বিদ্রোহী ৬ বিধায়ককে ফিরিয়ে নেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সুখবিন্দর সিং সুখু। বৃহস্পতিবারই তিনি জানান, যদি কেউ নিজের দোষ বুঝতে পারে তবে সেই ব্যক্তি আরও একটি সুযোগ পাওয়ার যোগ্য। এবার সেই বিদ্রোহীরাই চলে গেলেন বিজেপির আশ্রয়ে। অর্থাৎ তাদের কংগ্রেসের ফেরার সম্ভাবনা কার্যত নেই। উপরন্তু আরও দুই বিধায়ক চলে গেলেন বিজেপির আশ্রয়ে। ফলে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার ফের সংকটে পড়ে গেল।

এই দুই বিধায়ক বিজেপির আশ্রয়ে চলে যাওয়ায় ফের সুখু সরকারের উপর সংকট আরও বাড়ল। কারণ ওই দুজনও বিদ্রোহ করলে কংগ্রেসের হাতে আর বিধায়ক থাকবেন ৩২ জন। যা ম্যাজিক ফিগারের একেবারে কাছাকাছি। এদের মধ্যেই রয়েছেন বিদ্রোহী মন্ত্রী বিক্রমাদিত্য সিং। তিনিও সদলবলে যে কোনও দিন শিবির বদলাতে পারেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মহাসংকটে হিমাচলের কংগ্রেস বলেছেন সরকার

আপডেট টাইম : ০৭:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪

ভারতের হিমাচল প্রদেশের কংগ্রেস সরকারের সংকট যে পুরোপুরি কাটেনি সে আশঙ্কা আগেও ছিল। লোকসভা ভোট ঘোষণার প্রাক মুহূর্তে সেই সংকট যেন আরও ঘনীভূত। বিদ্রোহী শিবিরে বিধায়কের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। শুধু তাই নয়, কংগ্রেস নেতৃত্বের ছোঁয়াচ এড়াতে বিদ্রোহী বিধায়করা আশ্রয় নিলেন বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে।

সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রের খবর, হিমাচলের বিদ্রোহী ছ’জন কংগ্রেস বিধায়কের দলে আরও পাঁচ জন যোগ দিয়েছেন। তারা সকলেই পাড়ি দিয়েছেন বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে। যে পাঁচজন তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন, তাদের মধ্যে ৩ জন সতন্ত্র বিধায়ক। ২ জন কংগ্রেসের। এ মুহূর্তে মোট ১১ জন বিধায়ক রয়েছেন বিদ্রোহী শিবিরে। বিজেপি শাসিত আর এক রাজ্য হরিয়ানার নম্বর প্লেটযুক্ত একটি বাসে করে শনিবার সকালে ওই বিধায়কেরা উত্তরাখণ্ডের হৃষিকেশে একটি বিলাসবহুল হোটেলে গিয়েছেন। ওই হোটেলে কয়েক জন বিজেপি নেতাকেও দেখা গিয়েছে।

অথচ দিন দুই আগেই বিদ্রোহী ৬ বিধায়ককে ফিরিয়ে নেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সুখবিন্দর সিং সুখু। বৃহস্পতিবারই তিনি জানান, যদি কেউ নিজের দোষ বুঝতে পারে তবে সেই ব্যক্তি আরও একটি সুযোগ পাওয়ার যোগ্য। এবার সেই বিদ্রোহীরাই চলে গেলেন বিজেপির আশ্রয়ে। অর্থাৎ তাদের কংগ্রেসের ফেরার সম্ভাবনা কার্যত নেই। উপরন্তু আরও দুই বিধায়ক চলে গেলেন বিজেপির আশ্রয়ে। ফলে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার ফের সংকটে পড়ে গেল।

এই দুই বিধায়ক বিজেপির আশ্রয়ে চলে যাওয়ায় ফের সুখু সরকারের উপর সংকট আরও বাড়ল। কারণ ওই দুজনও বিদ্রোহ করলে কংগ্রেসের হাতে আর বিধায়ক থাকবেন ৩২ জন। যা ম্যাজিক ফিগারের একেবারে কাছাকাছি। এদের মধ্যেই রয়েছেন বিদ্রোহী মন্ত্রী বিক্রমাদিত্য সিং। তিনিও সদলবলে যে কোনও দিন শিবির বদলাতে পারেন।