ঢাকা ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ইমরান খানের দাবি ‘পাত্তা দিলো না’ আইএমএফ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩৫:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১০৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বরং পাকিস্তানের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। খবর জিও নিউজের।

নির্বাচনে কারচুপির কারণে আইএমএফের কাছে অর্থসহায়তা বন্ধের দাবি জানিয়েছিলেন ইমরান খান।

একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে আইএমএফের ডিরেক্টর কমিউনিকেশনস জুলি কোজ্যাক বলেছেন, ১১ জানুয়ারি, স্ট্যান্ডবাই অ্যারেঞ্জমেন্ট (এসবিএ) এর অধীনে মোট ঋণ ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে আসা হয়েছে। অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার জন্য (পাকিস্তান) কর্তৃপক্ষের প্রচেষ্টা চলছে। অবশ্যই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অর্থনীতির দিকেই আমাদের নজর।

এই কর্মকর্তা পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রশংসা করে বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে কর্তৃপক্ষ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখেছে।

তিনি বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী রক্ষা করার পাশাপাশি আর্থিক লক্ষ্যমাত্রা কঠোরভাবে মেনে চলার মাধ্যমে এটি করা হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো অব্যাহত রাখার জন্য কঠোর মুদ্রানীতির অবস্থান বজায় রাখা হয়েছে।’

মুখপাত্র আরও বলেছেন, তারা পাকিস্তানের নাগরিকের জন্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি চলমান রাজনৈতিক অগ্রগতির বিষয়ে মন্তব্য করতে যাচ্ছি না।’

ইমরান খানের চিঠির প্রতিক্রিয়ায় মূলত বিবৃতি দিয়েছে আইএমএফ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ইমরান খানের দাবি ‘পাত্তা দিলো না’ আইএমএফ

আপডেট টাইম : ০৬:৩৫:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বরং পাকিস্তানের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ দেখিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। খবর জিও নিউজের।

নির্বাচনে কারচুপির কারণে আইএমএফের কাছে অর্থসহায়তা বন্ধের দাবি জানিয়েছিলেন ইমরান খান।

একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে আইএমএফের ডিরেক্টর কমিউনিকেশনস জুলি কোজ্যাক বলেছেন, ১১ জানুয়ারি, স্ট্যান্ডবাই অ্যারেঞ্জমেন্ট (এসবিএ) এর অধীনে মোট ঋণ ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে আসা হয়েছে। অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার জন্য (পাকিস্তান) কর্তৃপক্ষের প্রচেষ্টা চলছে। অবশ্যই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অর্থনীতির দিকেই আমাদের নজর।

এই কর্মকর্তা পাকিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রশংসা করে বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে কর্তৃপক্ষ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখেছে।

তিনি বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী রক্ষা করার পাশাপাশি আর্থিক লক্ষ্যমাত্রা কঠোরভাবে মেনে চলার মাধ্যমে এটি করা হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো অব্যাহত রাখার জন্য কঠোর মুদ্রানীতির অবস্থান বজায় রাখা হয়েছে।’

মুখপাত্র আরও বলেছেন, তারা পাকিস্তানের নাগরিকের জন্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি চলমান রাজনৈতিক অগ্রগতির বিষয়ে মন্তব্য করতে যাচ্ছি না।’

ইমরান খানের চিঠির প্রতিক্রিয়ায় মূলত বিবৃতি দিয়েছে আইএমএফ।