ঢাকা ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

জামালপুরে বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষ বাড়ছে, ফলন হয়েছে বাম্পার

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর
  • আপডেট টাইম : ০৭:২২:৫২ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  • / ২৪৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

সারা দেশের ন্যায় জামালপুর সবজি চাষ সর্মৃদ্ধ এলাকা। জেলার ৭টি উপজেলায় ব্যপক আকারে বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে বাম্পার। বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতেবেশ চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সদর উপজেলাধীন ইটাইল, চরগজারিয়া, সাহেবেরচর ও কাজিয়ার চরে বিষমুক্ত বাঁধাকপি চাষ হয়েছে। বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষের পেছনে জেলা কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতা করায় বাঁধা কপিতে কোন পোকা মাকুড় রোগ বালাই আক্রমন করতে পারেনি। সম্পুর্ন জৈব সারের উপর নির্ভর করে বাঁধা কপি চাষ হয়েছে। ফলন বাম্পার হওয়ায় ক্রেতা সাধারনে আগ্রহ ব্যপক। কৃষক হাফেজ (৪২), নজরুল (৪০) এ প্রতিবেদক বলেন, বিষ মুক্ত বাঁধা কপির বাজারে নেয়া মাত্রই বিক্রি হয়ে যায়। এমনকি রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে। সকাল হওয়া মাত্রই নান্দিনা বাজার, নরুন্দী বাজার এলাকায় সারি সারি ট্রাক অবস্থান করে থাকে। কাদের (৪০) নামে একজন সবজি ব্যবসায়ী জানান, এ অঞ্চলের বাঁধা কপি বিষমুক্ত হওয়ায় ঢাকার বাজারে ব্যপক চাহিদা।
বিষমুক্ত বাঁধা কপির চাষ সদর উপজেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে কৃষি বিভাগ মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ উপজেলায় ছড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া সরিষাবাড়ী উপজেলায় ব্যপক আকার ধারন করেছে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, ভাটারা মহাদান, কামরাবাদ, মেরুরচর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষের জন্যে কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দেয়া ও জৈব সারের প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে অবগত করা হয়েছে। ফলে বিগত মৌসুমের তুলনায় এবার বাম্পার ফলন হয়েছে। তাছাড়া বিষমুক্ত হওয়ায় বাজারে ব্যাপক চাহিদা। ফলে বিষমুক্ত বাধাকপির চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষ বাড়ছে, ফলন হয়েছে বাম্পার

আপডেট টাইম : ০৭:২২:৫২ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

সারা দেশের ন্যায় জামালপুর সবজি চাষ সর্মৃদ্ধ এলাকা। জেলার ৭টি উপজেলায় ব্যপক আকারে বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে বাম্পার। বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতেবেশ চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সদর উপজেলাধীন ইটাইল, চরগজারিয়া, সাহেবেরচর ও কাজিয়ার চরে বিষমুক্ত বাঁধাকপি চাষ হয়েছে। বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষের পেছনে জেলা কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতা করায় বাঁধা কপিতে কোন পোকা মাকুড় রোগ বালাই আক্রমন করতে পারেনি। সম্পুর্ন জৈব সারের উপর নির্ভর করে বাঁধা কপি চাষ হয়েছে। ফলন বাম্পার হওয়ায় ক্রেতা সাধারনে আগ্রহ ব্যপক। কৃষক হাফেজ (৪২), নজরুল (৪০) এ প্রতিবেদক বলেন, বিষ মুক্ত বাঁধা কপির বাজারে নেয়া মাত্রই বিক্রি হয়ে যায়। এমনকি রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে। সকাল হওয়া মাত্রই নান্দিনা বাজার, নরুন্দী বাজার এলাকায় সারি সারি ট্রাক অবস্থান করে থাকে। কাদের (৪০) নামে একজন সবজি ব্যবসায়ী জানান, এ অঞ্চলের বাঁধা কপি বিষমুক্ত হওয়ায় ঢাকার বাজারে ব্যপক চাহিদা।
বিষমুক্ত বাঁধা কপির চাষ সদর উপজেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে কৃষি বিভাগ মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ উপজেলায় ছড়িয়ে দিয়েছে। এ ছাড়া সরিষাবাড়ী উপজেলায় ব্যপক আকার ধারন করেছে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে, ভাটারা মহাদান, কামরাবাদ, মেরুরচর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় বিষমুক্ত বাঁধা কপি চাষের জন্যে কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষণ দেয়া ও জৈব সারের প্রয়োগ বিধি সম্পর্কে অবগত করা হয়েছে। ফলে বিগত মৌসুমের তুলনায় এবার বাম্পার ফলন হয়েছে। তাছাড়া বিষমুক্ত হওয়ায় বাজারে ব্যাপক চাহিদা। ফলে বিষমুক্ত বাধাকপির চাষ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।