*সিএমপি কোতোয়ালী থানা পুলিশের অভিযানে টানা পার্টির দলনেতা শাওন ফরজী সহ গ্রেফতার ৩ ছিনতাইকৃত স্বর্ণের চেইন উদ্ধার।*
- আপডেট টাইম : ১০:৪৩:৪২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
- / ১৬৮ ৫০০০.০ বার পাঠক
গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২৪ ইং তাং বিকাল অনুমান ৩ ঘটিকার সময় অজ্ঞাতনামা ২/৩ জন ছিনতাইকারী নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন স্টেশন রোডস্থ ফুট ওভার ব্রিজের নিচে রাস্তায় চোরার ভয় দেখিয়ে বাদীনি কলি দত্ত (৩৫) এর গলায় পরিহিত ১টি লকেট যুক্ত স্বর্ণের চেইন ছিনতাই করে নিয়ে যায়।
উক্ত ঘটনায় বাদীর অভিযোগের ভিত্তিতে নগরীর কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা রুজু হয়।
উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) ও অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মহোদয়ের সার্বিক নির্দেশনায়, এসি কোতোয়ালি (জোন) এবং (ওসি) কোতোয়ালি থানার তত্বাবধানে এসআই মুহাম্মদ মোশাররফ হোসাইন ও এসআই মোঃ মেহেদী হাসান এবং সঙ্গীয় অফিসারের সহায়তায় কোতোয়ালি থানার একটি চৌকস টিম ইং ১১ ফেব্রুয়ারি ২৪ ইং চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি, বন্দর এবং ইপিজেড থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ঘটনায় জড়িত আসামি ১। মোঃ শাওন ফরাজী (২৭) ২। মো: জনি (২৬) এবং ৩। মোঃ বেলাল হোসেন (২৬) দেরকে গ্রেফতার করে বাদীর লুন্ঠিত স্বর্ণের চেইন উদ্ধার করেন।
১নং আসামীর বিরুদ্ধে নগরীর কোতোয়ালী থানা সহ বিভিন্ন থানায় ১০টি মামলা এবং ২নং আসামীর বিরুদ্ধে ৯টি মামলা এবং ৩নং আসামীর বিরুদ্ধে ১টি মামলা রয়েছে থানা সূত্রে জানা যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামি ১।মোঃ শাওন ফরাজী (২৭) পিতা-রিপন ফরাজী, মাতা-মনি আক্তার, সাং-মহিষের চর, আহমদ আলী ফরাজীর বাড়ী, ৭ নং ওয়ার্ড, থানা- মাদারীপুর সদর, জেলা- মাদারীপুর। বর্তমানে- বন্দরটিলা, কসাই গলি, ৩৯ নং ওয়ার্ড, মিন্টু বিল্ডিং, ২য় তলা, ৫নং রুম, থানা-ইপিজেড, জেলা-চট্টগ্রাম। ২। মোঃ জনি (২৬), পিতা-মৃত মোঃ বাবর, মাতা- রহিমা বেগম, সাং- উচখালী, সোয়ানী বাড়ী, ৭নং ওযার্ড, থানা-হাতিয়া, জেলা-নোয়াখালী, বর্তমানে-মাইজপাড়া, ইলিয়াছের বিল্ডিং, ১নং রুম, চল্টগোলা ক্রসিং এর ভিতর, থানা-বন্দর, জেলা-চট্টগ্রাম। ৩। মোঃ বেলাল হোসেন (২৬), পিতা-দেলোয়ার হোসেন, মাতা- আমেনা বেগম, সাং-পাকিস্থান বাজার, আমিরের বাড়ী, বেলুমিয়া, থানা- ভোলা সদর, জেলা- ভোলা, বর্তমানে- নেভী হাসপাতাল গেইট, নাছির বিল্ডিং, থানা- ইপিজেড, জেলা- চট্টগ্রাম।
ছিনতাই গ্রুপের এই সদস্যরা চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে ব্যস্ততম সড়কে রিক্সা ও মোটরসাইকেল যোগে নারী যাত্রী যাওয়ার পথে তাহাদের গলায় স্বর্ণের চেইন এবং ভ্যানিটি ব্যাগ দেখলে মুহূর্তের মধ্যে টান মেরে নিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানান ইন্সপেক্টর তদন্ত মোঃ আরমান হোসেন