ঢাকা ০৮:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সিবিএ নেতা আসিফ নাঈমকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা: বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে বন্দর এলাকা বাবার থ্রি হুইলারে চড়ে স্কুলে যাওয়া হলোনা রুবাইয়ার// ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত ঘিওর, মানিকগঞ্জের এই জুলুমের বিচারের জন্য আওয়াজ তুলুন, স্থানীয়রা এগিয়ে আসুন! জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশের ১২টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবছে সরকার মালয়েশিয়ায় ১৭০০ রিঙ্গিতের নিচে বেতনপ্রাপ্ত শ্রমিকদের অভিযোগ করার আহ্বান গণঅভ্যুত্থানে মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় ১৬ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে ট্রাইব্যুনাল ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা: কখন কীভাবে কার্যকর হবে কাঠালিয়া গার্ডার ব্রিজ রাতে ঢালাই রাতে ডেবে যায় নাসিরনগরে তিন সংগঠনের তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত সাবেক সিইসির সঙ্গে মব জাস্টিসের আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আজমিরীগঞ্জ মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আশিকুর রহমান এর মেয়ে, আনিশা তাবাসসছুম তারিনের ২য় মৃত্যু বার্ষিকি আজ

আজমিরীগঞ্জ প্রতিনিধি(হবিগঞ্জ)
  • আপডেট টাইম : ০৫:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২১৮ ১৫০.০০০ বার পাঠক

জন্মগ্রহণ করলেই মৃত্যুবরণ করতে হবেই আর এটাই চিরন্তন সত্য তাই আমাদের কাছ থেকে অনেক মানুষ প্রতিনিয়ত বিদায় নিয়ে যাচ্ছে। এই পৃথিবী থেকে ছেড়ে, আর তাই তো এই মানুষগুলোর কথা যখন মনে পড়ে তখন ভিতরটা  কেঁদে উঠে, আর একটি মা বাবার কাছ থেকে যখন প্রিয় আদরের কলিজার টুকরো মেয়ে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়, তাহলে ওই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারে যে আসলে মেয়ে কত বড় মূল্যবান ও আদরের আর মেয়ের মৃত্যুবার্ষিকী আসলে মা বাবা মর্মাহত হয়ে যায় মেয়ের কথা স্মরণ করে।
৩০শে জানুয়ারি ২০২২ইং আনিশা তাবাছুম তারিনের মৃত্যু হয়,মৃত্যুকালে বয়স ছিল ৮বছর।

আনিশা তাবাসসছুম তারিন মা, তোমায় নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল যত,সব সুখেরই কল্পনায়, পুষেছি আমি অবিরত।জীবনের পথে, পাড়ি দিতে গিয়ে হায়,তারিন তোমায় বার বারই মনে পড়ে যায়।তারিন তুমি, যেথায় থাকো, ডাক শুনছো কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে পুষে আমি বড় একাকি। তুমি ছোট থেকে ঘুমিয়ে থাকতে আমার বুকে মাথা রেখে,বিনিদ্র রাত্রি কেটেছে তোমায় স্নেহ আদর করে।সেই দিনগুলি আজ বড্ড বেশি মনে পড়ে, স্মৃতিগুলো মনে করে দেয়।

আমার মেয়ে আনিশা তাবাসসুম তারিন এর ২য় মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে একটি কবিতা তুলে ধরলাম—

দু চোখ ভেসে যায় কান্নার জলে বুক জুরে রয়েছে হাহাকার।
আমার কলিজার টুকরো তারিন মারা যাওয়ার হলো দুই বছর।।
আমায় কত বাসতো ভালো
আমার আদরের মেয়ে আম্মু আব্বু ডাকতো যখন মধুর সুরে সুরে
ভরে যেতো প্রাণ।।কখনো যদি আমি যেতাম
দুরের কোনো কেথাও অপেক্ষায় বসে থাকতো দরজার সামনে
না ঘুমিয়ে থাকতো জেগে থাকিত আমার অপেক্ষায় ।
ফোনে আলাপ করার পর স্বস্তি পেত ঠিক তখুনি
আজকে কেহ এমন করে নেয়না যে খোঁজ আর,
তারিন তোমার কথা তাইতো
মনে পড়ছে বারেবার। আজকে তোমার কথা ভেবে
ভাসছি অঝোর নয়ন ঝরে,
তোমায় কাছে পেলে চুমু দিতাম বারে বারে।।
ভাবতে গিয়ে ডুকরে কাঁদছে হতভাগার এ মন
তারিন আমায় ছেরে
চলে গেছো খোদার আরশে। ও দয়াময় ওগো প্রভু
তোমার অপার দয়ায়,জায়গা দিও মোর তারিনকে
তোমার আরশের ছায়ায়।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আজমিরীগঞ্জ মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আশিকুর রহমান এর মেয়ে, আনিশা তাবাসসছুম তারিনের ২য় মৃত্যু বার্ষিকি আজ

আপডেট টাইম : ০৫:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

জন্মগ্রহণ করলেই মৃত্যুবরণ করতে হবেই আর এটাই চিরন্তন সত্য তাই আমাদের কাছ থেকে অনেক মানুষ প্রতিনিয়ত বিদায় নিয়ে যাচ্ছে। এই পৃথিবী থেকে ছেড়ে, আর তাই তো এই মানুষগুলোর কথা যখন মনে পড়ে তখন ভিতরটা  কেঁদে উঠে, আর একটি মা বাবার কাছ থেকে যখন প্রিয় আদরের কলিজার টুকরো মেয়ে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়, তাহলে ওই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারে যে আসলে মেয়ে কত বড় মূল্যবান ও আদরের আর মেয়ের মৃত্যুবার্ষিকী আসলে মা বাবা মর্মাহত হয়ে যায় মেয়ের কথা স্মরণ করে।
৩০শে জানুয়ারি ২০২২ইং আনিশা তাবাছুম তারিনের মৃত্যু হয়,মৃত্যুকালে বয়স ছিল ৮বছর।

আনিশা তাবাসসছুম তারিন মা, তোমায় নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল যত,সব সুখেরই কল্পনায়, পুষেছি আমি অবিরত।জীবনের পথে, পাড়ি দিতে গিয়ে হায়,তারিন তোমায় বার বারই মনে পড়ে যায়।তারিন তুমি, যেথায় থাকো, ডাক শুনছো কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে পুষে আমি বড় একাকি। তুমি ছোট থেকে ঘুমিয়ে থাকতে আমার বুকে মাথা রেখে,বিনিদ্র রাত্রি কেটেছে তোমায় স্নেহ আদর করে।সেই দিনগুলি আজ বড্ড বেশি মনে পড়ে, স্মৃতিগুলো মনে করে দেয়।

আমার মেয়ে আনিশা তাবাসসুম তারিন এর ২য় মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে একটি কবিতা তুলে ধরলাম—

দু চোখ ভেসে যায় কান্নার জলে বুক জুরে রয়েছে হাহাকার।
আমার কলিজার টুকরো তারিন মারা যাওয়ার হলো দুই বছর।।
আমায় কত বাসতো ভালো
আমার আদরের মেয়ে আম্মু আব্বু ডাকতো যখন মধুর সুরে সুরে
ভরে যেতো প্রাণ।।কখনো যদি আমি যেতাম
দুরের কোনো কেথাও অপেক্ষায় বসে থাকতো দরজার সামনে
না ঘুমিয়ে থাকতো জেগে থাকিত আমার অপেক্ষায় ।
ফোনে আলাপ করার পর স্বস্তি পেত ঠিক তখুনি
আজকে কেহ এমন করে নেয়না যে খোঁজ আর,
তারিন তোমার কথা তাইতো
মনে পড়ছে বারেবার। আজকে তোমার কথা ভেবে
ভাসছি অঝোর নয়ন ঝরে,
তোমায় কাছে পেলে চুমু দিতাম বারে বারে।।
ভাবতে গিয়ে ডুকরে কাঁদছে হতভাগার এ মন
তারিন আমায় ছেরে
চলে গেছো খোদার আরশে। ও দয়াময় ওগো প্রভু
তোমার অপার দয়ায়,জায়গা দিও মোর তারিনকে
তোমার আরশের ছায়ায়।।