ঢাকা ০৬:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক মির্জা আজম ৭ম বার নির্বাচিত সাংসদ

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১১৭ ১৫০০০.০ বার পাঠক

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর : মাদারগঞ্জ উপজেলার বালিজুড়ি গ্রামের ছোট্ট ছেলে মির্জা আজম কখনও স্বপ্নেও ভাবেনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক হবে। আজ সে সমস্ত আশা আখাংকার প্রতিফলন ঘটিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিবিম্ব হয়ে রেকর্ড সপ্তম বার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। রাজপথের লডাকু যোদ্ধা হিসেবে শ্বৈরাচার এরশাদ সরকারের ভীত কাঁপিয়ে তুলেছিলেন। তিনি সেই ব্যক্তি সর্বমহলের কাছে পরিচিত আপনজন আমাদের আজম ভাই।
মির্জা আজম ছাত্র অবস্থায় সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের ছাত্র লীগের কান্ডারী ছিলেন। তার রাজনৈতিক দীক্ষাগুরু ছিলেন তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার। মতিয়র রহমান তালুকদারের অনুপ্রেরনায় ১৯৯১ সনে বিএনপির হেডিওয়েট প্রার্থী শাহ মো: খায়রুল বাশার চিশতিকে পরাজিত করে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ নিয়ে জামালপুর ৩ আসনে সংসদ নির্বাচিত হন। সে সময় তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ট সাংসদ। তিনি হয়েছিলেন কেন্দ্রিয় যুবলীগের সাধারন সম্পাদক। দেশব্যাপি যুবকন্ঠ নামে আক্ষায়িত হন। মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ উপজেলার উন্নয়নের কর্নধার ছিলেন। এ দুটি উপজেলার এমন কোন রাস্তাঘাট নেই পাঁকা না করেছেন। যোগাযোগ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন ঘটিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় অসংখ্য স্কুল কলেজ নির্মান করেন। মির্জা আজম কলেজ, আলেয়া আজম কলেজ, পিতার নামে মির্জা আবুল কাশেম স্কুল নির্মান করেন। তিনি প্রথম বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিশ^বিদ্যালয় সহ শেখ ফজিলাতুন নেছা প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিশ^বিদ্যালয় নির্মান করেন। তার কল্যানে জামালপুরে শিক্ষাঙ্গনে ব্যপক উন্নতি সাধন করায় তৎকালীন সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকী তাকে শিক্ষাবন্ধু উপাধী দেন। সেই থেকে মির্জা আজম জামালপুরের শিক্ষাবন্ধু।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক মির্জা আজম ৭ম বার নির্বাচিত সাংসদ

আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর : মাদারগঞ্জ উপজেলার বালিজুড়ি গ্রামের ছোট্ট ছেলে মির্জা আজম কখনও স্বপ্নেও ভাবেনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক হবে। আজ সে সমস্ত আশা আখাংকার প্রতিফলন ঘটিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিবিম্ব হয়ে রেকর্ড সপ্তম বার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। রাজপথের লডাকু যোদ্ধা হিসেবে শ্বৈরাচার এরশাদ সরকারের ভীত কাঁপিয়ে তুলেছিলেন। তিনি সেই ব্যক্তি সর্বমহলের কাছে পরিচিত আপনজন আমাদের আজম ভাই।
মির্জা আজম ছাত্র অবস্থায় সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের ছাত্র লীগের কান্ডারী ছিলেন। তার রাজনৈতিক দীক্ষাগুরু ছিলেন তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার। মতিয়র রহমান তালুকদারের অনুপ্রেরনায় ১৯৯১ সনে বিএনপির হেডিওয়েট প্রার্থী শাহ মো: খায়রুল বাশার চিশতিকে পরাজিত করে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ নিয়ে জামালপুর ৩ আসনে সংসদ নির্বাচিত হন। সে সময় তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ট সাংসদ। তিনি হয়েছিলেন কেন্দ্রিয় যুবলীগের সাধারন সম্পাদক। দেশব্যাপি যুবকন্ঠ নামে আক্ষায়িত হন। মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ উপজেলার উন্নয়নের কর্নধার ছিলেন। এ দুটি উপজেলার এমন কোন রাস্তাঘাট নেই পাঁকা না করেছেন। যোগাযোগ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন ঘটিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় অসংখ্য স্কুল কলেজ নির্মান করেন। মির্জা আজম কলেজ, আলেয়া আজম কলেজ, পিতার নামে মির্জা আবুল কাশেম স্কুল নির্মান করেন। তিনি প্রথম বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিশ^বিদ্যালয় সহ শেখ ফজিলাতুন নেছা প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিশ^বিদ্যালয় নির্মান করেন। তার কল্যানে জামালপুরে শিক্ষাঙ্গনে ব্যপক উন্নতি সাধন করায় তৎকালীন সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকী তাকে শিক্ষাবন্ধু উপাধী দেন। সেই থেকে মির্জা আজম জামালপুরের শিক্ষাবন্ধু।