ঢাকা ০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

নাঙ্গলকোটে সিএনজি চালকের মরদেহ উদ্ধার

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট-হাসানপুর রেলওয়ে স্টেশন মধ্যবর্তী খান্নাপাড়া মাজার নামক স্থান থেকে নুরুন্নবী (৩০) নামে এক যুবককের মরদেহ উদ্ধার করেছে লাকসাম রেলওয়ে থানা পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাঙ্গলকোট পৌর সদরের ৮ নং ওয়ার্ড খান্নাপাড়া গ্রামের মৃত তিতা মিয়ার ছোট ছেলে নুরন্নবীকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে সড়কের খান্নাপাড়া নামক স্থানে শুক্রবার সকালে যুবকের মরদেহ দেখতে পায় এলাকাবাসী। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন পরিবারের সদস্যরা। নিহত নুরুন্নবীর দুই স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান রয়েছে।

নিহত যুবকের ভাই আনিসুল হক জানান, আমার ভাই নুরুন্নবী একজন সিএনজি ড্রাইভার। সে বৃহস্পতিবার সকালে রেললাইনের পাশে গাছের ঢাল-পালা কেটেছে। বিকেলে ভাড়ায় সিএনজি চালায় বলে মালিকের সাথে দেখা করতে যায়। সেখান থেকে রাতে বাসায় আসে। রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপরে সকালে তার রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পায় এলাকাবাসী।

দ্বিতীয় স্ত্রী তানিয়া আক্তার জানান, আমার স্বামী গত কয়েকদিন আগে একটি মিথ্যা মামলা জেল খেটে এসেছেন। দুই দিন আগে তাদের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। আমি তাদের নাম জানিনা, থানায় গেলে জানতে পারবেন। আমার স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচার দাবি করছি।

রেলওয়ে লাকসাম থানার সাব ইন্সপেক্টর আমিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে এটি হত্যা নাকি রেলওয়ে দুর্ঘটনায় মৃত্যু।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

১০ বছর পূর্তীতে বিজয় মাহমুদের ফ্রী কোরআন শিক্ষার আসর

নাঙ্গলকোটে সিএনজি চালকের মরদেহ উদ্ধার

আপডেট টাইম : ০২:৫৬:১৯ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট-হাসানপুর রেলওয়ে স্টেশন মধ্যবর্তী খান্নাপাড়া মাজার নামক স্থান থেকে নুরুন্নবী (৩০) নামে এক যুবককের মরদেহ উদ্ধার করেছে লাকসাম রেলওয়ে থানা পুলিশ। পরিবারের দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাঙ্গলকোট পৌর সদরের ৮ নং ওয়ার্ড খান্নাপাড়া গ্রামের মৃত তিতা মিয়ার ছোট ছেলে নুরন্নবীকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলওয়ে সড়কের খান্নাপাড়া নামক স্থানে শুক্রবার সকালে যুবকের মরদেহ দেখতে পায় এলাকাবাসী। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন পরিবারের সদস্যরা। নিহত নুরুন্নবীর দুই স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান রয়েছে।

নিহত যুবকের ভাই আনিসুল হক জানান, আমার ভাই নুরুন্নবী একজন সিএনজি ড্রাইভার। সে বৃহস্পতিবার সকালে রেললাইনের পাশে গাছের ঢাল-পালা কেটেছে। বিকেলে ভাড়ায় সিএনজি চালায় বলে মালিকের সাথে দেখা করতে যায়। সেখান থেকে রাতে বাসায় আসে। রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপরে সকালে তার রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পায় এলাকাবাসী।

দ্বিতীয় স্ত্রী তানিয়া আক্তার জানান, আমার স্বামী গত কয়েকদিন আগে একটি মিথ্যা মামলা জেল খেটে এসেছেন। দুই দিন আগে তাদের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। আমি তাদের নাম জানিনা, থানায় গেলে জানতে পারবেন। আমার স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। আমি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচার দাবি করছি।

রেলওয়ে লাকসাম থানার সাব ইন্সপেক্টর আমিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে এটি হত্যা নাকি রেলওয়ে দুর্ঘটনায় মৃত্যু।