ঢাকা ১০:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

কুুমিল্লা’য় জেলহত্যা দিবস পালিতো হয়েছে

দৈনিক সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট -
  • আপডেট টাইম : ১১:২০:৪৭ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১২৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

তথ্য মতে জানা যায় – আজ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস।

জাতির মহান সন্তানদের প্রতি সম্মান জানিয়ে – কুুমিল্লা জেলা’র সব উপজেলা’য়/থানা’য় অনুষ্ঠিতো হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। ১৯৭৫ ইং সালের ১৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশ – এঁর – জাতী’র পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহো আরো কয়েকজনকে – হত্যার পর – দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ ই আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ৩ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও ৪ জাতীয় নেতা – সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। জেলখানা’য় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে – খুনি’রা।

এ কাজের জন্য তারা আগে থেকে ঘাতক দল গঠন করেন। দলের প্রধান ছিলো – রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন। ১৫ ই আগষ্ট শেখ মনি’র বাসভবনে যে ঘাতোক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুসলেহ উদ্দিন। প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্টনি মাসকারেনহাস তাঁর ‘বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ননা দিয়েছে। তিনি জানায় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁ আপনা – আপনি কার্যকর হয়। এ কাজের জন্য ৫ সদস্যে’র ঘাতোক দলও গঠন করা হয়েছিলো। ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিলো – পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কোনো নির্দেশের অপেক্ষা’য় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করবে। ১৯৭৫ ইং সালের ৩ রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে উক্ত জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়েছিলো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুুমিল্লা’য় জেলহত্যা দিবস পালিতো হয়েছে

আপডেট টাইম : ১১:২০:৪৭ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

তথ্য মতে জানা যায় – আজ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস।

জাতির মহান সন্তানদের প্রতি সম্মান জানিয়ে – কুুমিল্লা জেলা’র সব উপজেলা’য়/থানা’য় অনুষ্ঠিতো হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। ১৯৭৫ ইং সালের ১৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশ – এঁর – জাতী’র পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহো আরো কয়েকজনকে – হত্যার পর – দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ ই আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ৩ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও ৪ জাতীয় নেতা – সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। জেলখানা’য় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে – খুনি’রা।

এ কাজের জন্য তারা আগে থেকে ঘাতক দল গঠন করেন। দলের প্রধান ছিলো – রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন। ১৫ ই আগষ্ট শেখ মনি’র বাসভবনে যে ঘাতোক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুসলেহ উদ্দিন। প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্টনি মাসকারেনহাস তাঁর ‘বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ননা দিয়েছে। তিনি জানায় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁ আপনা – আপনি কার্যকর হয়। এ কাজের জন্য ৫ সদস্যে’র ঘাতোক দলও গঠন করা হয়েছিলো। ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিলো – পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কোনো নির্দেশের অপেক্ষা’য় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করবে। ১৯৭৫ ইং সালের ৩ রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে উক্ত জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়েছিলো।