ঢাকা ০১:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধি দলের সাথে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বৈঠক অনুষ্ঠিত ভূমি অফিসে ৮ বছর ধরে ‘ভুয়া পরিচয়ে’ সরকারি চাকরির অভিযোগ টাঙ্গাইলে দৈনিক আমার দেশ সম্পাদকের বিরুদ্ধে দায়েরের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত এসআই নিয়োগের ফল প্রকাশ, সুপারিশকৃতদের রোল নম্বর দেওয়া হলো নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত ২ উপদেষ্টার সহকারীদের দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু চট্টগ্রামে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপনে সাংবাদিক ও আইনজীবীদের যৌথ মত বিনিময় সভা সম্পন্ন গাজীপুরে মাহমুদুর রহমানসহ পত্রিকার সকল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত আমার দেশের সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে নাসিরনগরে মানববন্ধন আমার দেশের সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে নাসিরনগরে মানববন্ধন

কুুমিল্লা’য় জেলহত্যা দিবস পালিতো হয়েছে

দৈনিক সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট -
  • আপডেট টাইম : ১১:২০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৫২ ৫০০০.০ বার পাঠক

তথ্য মতে জানা যায় – আজ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস।

জাতির মহান সন্তানদের প্রতি সম্মান জানিয়ে – কুুমিল্লা জেলা’র সব উপজেলা’য়/থানা’য় অনুষ্ঠিতো হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। ১৯৭৫ ইং সালের ১৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশ – এঁর – জাতী’র পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহো আরো কয়েকজনকে – হত্যার পর – দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ ই আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ৩ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও ৪ জাতীয় নেতা – সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। জেলখানা’য় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে – খুনি’রা।

এ কাজের জন্য তারা আগে থেকে ঘাতক দল গঠন করেন। দলের প্রধান ছিলো – রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন। ১৫ ই আগষ্ট শেখ মনি’র বাসভবনে যে ঘাতোক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুসলেহ উদ্দিন। প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্টনি মাসকারেনহাস তাঁর ‘বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ননা দিয়েছে। তিনি জানায় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁ আপনা – আপনি কার্যকর হয়। এ কাজের জন্য ৫ সদস্যে’র ঘাতোক দলও গঠন করা হয়েছিলো। ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিলো – পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কোনো নির্দেশের অপেক্ষা’য় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করবে। ১৯৭৫ ইং সালের ৩ রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে উক্ত জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়েছিলো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুুমিল্লা’য় জেলহত্যা দিবস পালিতো হয়েছে

আপডেট টাইম : ১১:২০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

তথ্য মতে জানা যায় – আজ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস।

জাতির মহান সন্তানদের প্রতি সম্মান জানিয়ে – কুুমিল্লা জেলা’র সব উপজেলা’য়/থানা’য় অনুষ্ঠিতো হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। ১৯৭৫ ইং সালের ১৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশ – এঁর – জাতী’র পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহো আরো কয়েকজনকে – হত্যার পর – দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ ই আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ৩ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও ৪ জাতীয় নেতা – সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। জেলখানা’য় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে – খুনি’রা।

এ কাজের জন্য তারা আগে থেকে ঘাতক দল গঠন করেন। দলের প্রধান ছিলো – রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন। ১৫ ই আগষ্ট শেখ মনি’র বাসভবনে যে ঘাতোক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুসলেহ উদ্দিন। প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্টনি মাসকারেনহাস তাঁর ‘বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ননা দিয়েছে। তিনি জানায় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁ আপনা – আপনি কার্যকর হয়। এ কাজের জন্য ৫ সদস্যে’র ঘাতোক দলও গঠন করা হয়েছিলো। ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিলো – পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কোনো নির্দেশের অপেক্ষা’য় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করবে। ১৯৭৫ ইং সালের ৩ রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে উক্ত জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়েছিলো।