ঢাকা ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাওজোড় হাইওয়ে পুলিশের অবহেলায় মহাসড়ক অনিরাপদ, জনদুর্ভোগ চরমে ভাঙ্গুড়ায় চার নিয়োগে অর্ধ কোটি টাকা ঘুস আদায় আ.লীগ নেতার মা-তুমি অনন্ত, তুমি মহাসমুদ্র, তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ গাজীপুরের কাশিমপুরে অস্ত্রসহ ডাকাতির প্রস্তুতি কালে ২জন ও ধর্ষণ মামলায় ১ জনকে গ্রেফতার করেছে কাশিমপুর থানা পুলিশ নিজেকে কতটুকু জানি? আমাদের অবস্থার ভিত্তি কী? গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি মগবাজারে বিজয় উৎসবে আমীরে জামায়াতের দৃপ্ত ভাষণ পাকিস্তানের শক্ত জবাবেই যুদ্ধবিরতি করতে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বারস্থ হয় ভারত নাসিরনগর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ পালিত ভৈরবে দুলা ভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন ঘাতক গ্রেফতার

প্রকাশ করলেই এখন প্রাণনাশের হুমকি নিরাপত্তাহীন ভুগছেন সর্বস্তরের সাংবাদিকরা

সিনিয়র সংবাদদাতা যারা হায়াৎ তথ্য ও ছবি ধারনে রাকিবুল হাসান
  • আপডেট টাইম : ০৪:৪১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৯৪ ১৫০০০.০ বার পাঠক

গত ৩০.১০.২০২৩ ইং তারিখে টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার ৫ নং ওয়ার্ডের কুমার জানি গ্রামে সরকার হরিপদ নামে একজন মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে যান সংবাদ কর্মী যারা হায়াত এবং ফটোসাংবাদিক রাকিবুল হাসান, দৈনিক সময়ের কন্ঠ তথ্য মোতাবেক তিনি মুক্তিযোদ্ধা নন তিনি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা,অমুক্তিযোদ্ধা, এবং তার এক ছেলে এবং এক মেয়ে মুক্তিযোদ্ধার কোঠায় সরকারি চাকরি করে। এ বিষয়ে তার কাছে একটু বক্তব্য নিতে গেলে তার স্ত্রী বলেন উনি বাসায় নেই আপনি বসেন। ঘরের বাহিরে দুইখানা চেয়ার দিয়ে বসতে বলে পরে ফোন করে তার ছেলে সরকার সুদীপকে আসতে বলে। উনি বাসায় এসে কাউকে কিছু না বলেই সংবাদ কর্মীদের ক্যামেরায় হাত দেয় এবং ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে। নারী সাংবাদিক যারা হায়াতের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে গালাগালি করে এবং মারধর করারও চেষ্টা করে। উপায়ান্তু না পেয়ে ঘটনা স্থল থেকে মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কে কল দিলে উনি জানান থানায় এসে অভিযোগ করার কথা বলে। পরে যারা হায়াত একটি অভিযোগ করে থানায় গিয়ে।

মির্জাপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করার আগে পুলিশ প্রশাসন সহ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের কমান্ডার পুলক সরকার, মম কমান্ডার মোহাম্মদ আলী,শহীদ, এবং আরো অনেকেরই মতামত নিয়ে অফিসিয়াল অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে গত এক বছর ধরে মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষাৎকার যুদ্ধের সময়ের ঘটনা এবং তাদের নিউজ করে আসছে দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকায়। সরকার হরিপদর ছেলে সরকার সুদীপ ও মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার পরও পিতা মুক্তিযোদ্ধার কোটায় চাকরি করে এবং আরো জানা যায় যে “তার মেয়ে ও সরকারি চাকরি করে এই মুক্তিযোদ্ধ কোঠায়। একজন শিক্ষক হয়ে গণমাধ্যমের সাথে এই ধরনের আচরণ করাটা কতটুকু শোভনীয় তা জানতে চাওয়া তে তিনি বলেন আমি এমন করেছি আপনাদের যা করণীয় করতে পারেন।

সাংবাদিকরা জাতির বিবেক, সত্য প্রকাশ করলেই যখন প্রাণনাশের থেকে শুরু করে সব ধরনের হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি তে পরতে হয়, গণমাধ্যমকে তাহলে দেশের পরিস্থিতির সামনে খুবই ভয়াবহ,

কারণ একজন গণমাধ্যম কর্মী তার জীবনের মায়া ছেড়ে সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য হরতাল অবরোধ সবকিছু উপেক্ষা করে রাস্তায় বের হয়। সেই গণমাধ্যমের যখন ভোগান্তিতে পড়তে হয় এই ধরনের শিক্ষিত মানুষ যখন সাংবাদিকের ক্যামেরা ভাঙ্গার চেষ্টা করে তখন অশিক্ষিত লোক আর সন্ত্রাসরা কি করবে??

মিজাপুর থানায় অভিযোগ হয়েছে অফিসার ইনচার্জ রিয়াজুল জানিয়েছেন
অবশ্যই তা খতিয়ে দেখা হবে এবং আইন আনুক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মির্জাপুর মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররা যেতে বলেন আরেকটি অভিযোগ করার জন্য। সংবাদকর্মী যারা হায়াত দেশের পরিস্থিতি বিবেচনা করে এখনো যেতে পারিনি।

পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কণ্ঠ,,,,

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রকাশ করলেই এখন প্রাণনাশের হুমকি নিরাপত্তাহীন ভুগছেন সর্বস্তরের সাংবাদিকরা

আপডেট টাইম : ০৪:৪১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ নভেম্বর ২০২৩

গত ৩০.১০.২০২৩ ইং তারিখে টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার ৫ নং ওয়ার্ডের কুমার জানি গ্রামে সরকার হরিপদ নামে একজন মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে যান সংবাদ কর্মী যারা হায়াত এবং ফটোসাংবাদিক রাকিবুল হাসান, দৈনিক সময়ের কন্ঠ তথ্য মোতাবেক তিনি মুক্তিযোদ্ধা নন তিনি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা,অমুক্তিযোদ্ধা, এবং তার এক ছেলে এবং এক মেয়ে মুক্তিযোদ্ধার কোঠায় সরকারি চাকরি করে। এ বিষয়ে তার কাছে একটু বক্তব্য নিতে গেলে তার স্ত্রী বলেন উনি বাসায় নেই আপনি বসেন। ঘরের বাহিরে দুইখানা চেয়ার দিয়ে বসতে বলে পরে ফোন করে তার ছেলে সরকার সুদীপকে আসতে বলে। উনি বাসায় এসে কাউকে কিছু না বলেই সংবাদ কর্মীদের ক্যামেরায় হাত দেয় এবং ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে। নারী সাংবাদিক যারা হায়াতের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে গালাগালি করে এবং মারধর করারও চেষ্টা করে। উপায়ান্তু না পেয়ে ঘটনা স্থল থেকে মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কে কল দিলে উনি জানান থানায় এসে অভিযোগ করার কথা বলে। পরে যারা হায়াত একটি অভিযোগ করে থানায় গিয়ে।

মির্জাপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করার আগে পুলিশ প্রশাসন সহ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের কমান্ডার পুলক সরকার, মম কমান্ডার মোহাম্মদ আলী,শহীদ, এবং আরো অনেকেরই মতামত নিয়ে অফিসিয়াল অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে গত এক বছর ধরে মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষাৎকার যুদ্ধের সময়ের ঘটনা এবং তাদের নিউজ করে আসছে দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকায়। সরকার হরিপদর ছেলে সরকার সুদীপ ও মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার পরও পিতা মুক্তিযোদ্ধার কোটায় চাকরি করে এবং আরো জানা যায় যে “তার মেয়ে ও সরকারি চাকরি করে এই মুক্তিযোদ্ধ কোঠায়। একজন শিক্ষক হয়ে গণমাধ্যমের সাথে এই ধরনের আচরণ করাটা কতটুকু শোভনীয় তা জানতে চাওয়া তে তিনি বলেন আমি এমন করেছি আপনাদের যা করণীয় করতে পারেন।

সাংবাদিকরা জাতির বিবেক, সত্য প্রকাশ করলেই যখন প্রাণনাশের থেকে শুরু করে সব ধরনের হয়রানি পেরেশানি ভোগান্তি তে পরতে হয়, গণমাধ্যমকে তাহলে দেশের পরিস্থিতির সামনে খুবই ভয়াবহ,

কারণ একজন গণমাধ্যম কর্মী তার জীবনের মায়া ছেড়ে সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য হরতাল অবরোধ সবকিছু উপেক্ষা করে রাস্তায় বের হয়। সেই গণমাধ্যমের যখন ভোগান্তিতে পড়তে হয় এই ধরনের শিক্ষিত মানুষ যখন সাংবাদিকের ক্যামেরা ভাঙ্গার চেষ্টা করে তখন অশিক্ষিত লোক আর সন্ত্রাসরা কি করবে??

মিজাপুর থানায় অভিযোগ হয়েছে অফিসার ইনচার্জ রিয়াজুল জানিয়েছেন
অবশ্যই তা খতিয়ে দেখা হবে এবং আইন আনুক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মির্জাপুর মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররা যেতে বলেন আরেকটি অভিযোগ করার জন্য। সংবাদকর্মী যারা হায়াত দেশের পরিস্থিতি বিবেচনা করে এখনো যেতে পারিনি।

পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কণ্ঠ,,,,