ঢাকা ০৬:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সড়কে ঝরলো যুবকের প্রান ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত গত শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আনোয়ারা বৈরাগ ইউনিয়নে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন আয়োজিত বিশেষজ্ঞ মেডিক্যাল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন চট্টগ্রামে ১১৫ তম জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার শরীফ।। বলি খেলা এক ধরনের কুস্তি খেলা যে খেলায় অনেক কুস্তি অংশগ্রহণ করেন জামালপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল সম্ভাবনার নতুন দুয়ার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা রুহিয়া আখানগর ইসতিসকার নামাজে বৃষ্টির জন্য চোখের পানি ফেলে দোয়া গরু বহনকারী ভটভটির ধাক্কায় প্রাণ হারালো  দুই যুবক ইবিতে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য থাকছে না কোন পরিবহন সেবা নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের সঙ্গে ওসির সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৪ মামলার পরোয়ানাভূক্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার

নিয়োগ-বাণিজ্যে বেপরোয়া সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অভিযোগ

নিয়োগ-বাণিজ্য, শিক্ষকদের এমপিওভুক্তিতে বাধা এবং কোনো অভিযোগের তদন্ত করতে গিয়ে অনৈতিক সুবিধা নেওয়াসহ নানা অভিযোগ উঠেছে সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে। ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে পাঁচটি মামলা এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর দুটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। তাঁদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন একই জেলায় দায়িত্বে থাকায় নিয়োগ-বাণিজ্যের সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন জাহাঙ্গীর।

জেলার বিশ্বম্ভরপুর, জামালগঞ্জ, জগন্নাথপুর, সদর ও শাল্লা উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা না থাকায় জাহাঙ্গীর আলম অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। জেলার কর্মকর্তা হয়ে উপজেলায় দায়িত্ব পালনের বিষয়ে প্রশ্ন তুলছেন উপজেলা শিক্ষা অফিসের অন্য কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, জাহাঙ্গীর সিন্ডিকেটের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন প্রধান শিক্ষক জড়িত। তাঁদের নিয়োগ কমিটিতে মহাপরিচালকের (ডিজি) প্রতিনিধি দেখানো হয়।
<
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জাহাঙ্গীর আলম। তাঁর ভাষ্য, প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে একটি পক্ষ তাঁকে ফাঁসানোর জন্য মামলা ও অভিযোগগুলো করেছে।

জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়ে সবশেষ গত ১৪ আগস্ট জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দোয়ারাবাজার উপজেলার ঘিলাছড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোশাহীদ আলী। এতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিয়োগকৃত এক প্রধান শিক্ষকের এমপিওভুক্তিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করার অভিযোগ আনা হয়েছে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া গত ২৩ মার্চ শাল্লার প্রতাপপুর পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মী পদের প্রার্থী গোপেশ চন্দ্র দাস ঘুষ ও অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ নিয়োগের অভিযোগ দিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সিলেট অঞ্চলের উপপরিচালক বরাবর। চলতি বছর জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে আদালতে দুটি মামলা করেছেন শাল্লার চয়নিকা তালুকদার ও তাহিরপুরের ছিদ্দিকুর রহমান। তাঁরা গিরিধর উচ্চবিদ্যালয় ও বালিজুরি হাজি এলাহী বক্স উচ্চবিদ্যালয়ে ঘুষ নিয়ে কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ তুলেছেন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে। দুটি মামলা চলতি বছরে। আর বাকি তিনটি মামলা হয়েছে ২০২২ সালে।

২০২২ সালের ১৭ মে ধর্মপাশার জয়শ্রী উচ্চবিদ্যালয়ের বিভিন্ন পদে তিনজনকে নিয়োগ দেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্বাক্ষর ও সিল জালিয়াতির মাধ্যমে ওই নিয়োগ হয়েছে বলে তখন অভিযোগ তোলেন তৎকালীন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু তাহের মো. কামরুল হাসান। তিনি এতে জাহাঙ্গীরের সংশ্লিষ্টতার কথা উল্লেখ করে অভিযোগ লিখিত আকারে মাউশি সিলেটের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদের কাছে জমা দিয়ে নিয়োগ বাতিলের ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

জেলা শিক্ষা অফিসের একটি সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত হওয়ার পরও জয়শ্রী উচ্চবিদ্যালয়ের ওই ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় জাহাঙ্গীরকে। ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর মাউশি সিলেটের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদ স্বাক্ষরিত আদেশে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত কর্মকর্তা (জাহাঙ্গীর) নিয়োগপ্রাপ্ত তিন কর্মচারীর এমপিও দেওয়ার সুপারিশ করেন। একই বিষয়ে চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় তদন্তের জন্য দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেন মাউশির মহাপরিচালক। কমিটির সদস্যরা হলেন মাউশি সিলেটের পরিচালক আব্দুল মান্নান খান ও উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদ।

গত মঙ্গলবার আব্দুল মান্নান খান মৌখিকভাবে জানান, তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।

ধর্মপাশার তৎকালীন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (বর্তমানে রাঙামাটির ননিয়ারচরে কর্মরত) আবু তাহের মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘নিয়মনীতিবহির্ভূতভাবে আমার সিল ও স্বাক্ষর জালিয়াতি করে তিনজন কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছে একটি চক্র। এর সঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সভাপতি ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জড়িত। বিষয়টি জানার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছি। পরিণামে আমাকে স্যার (জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা) পার্বত্য জেলায় বদলি করেছেন।’

মামলা ও অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সব অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন। একটি পক্ষ আমাকে ফাঁসানোর জন্য প্রতিহিংসামূলক এসব করছে। কোনো নিয়োগের সঙ্গে জড়িত নই। আমাদের ফাইলগুলো উপজেলা থেকে আসে জেলায়। পরে আমরা ঢাকায় ফরওয়ার্ড করি। সব সিদ্ধান্ত ঢাকা থেকে হয়।’

মাউশি সিলেটের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদ বলেন, জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হওয়ার বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তবে প্রতাপপুর পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ে চাকরিপ্রত্যাশীর অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। বাকি অভিযোগের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে ও প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনুসন্ধান চলছে

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সড়কে ঝরলো যুবকের প্রান

নিয়োগ-বাণিজ্যে বেপরোয়া সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৯:৫৭:২৬ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিয়োগ-বাণিজ্য, শিক্ষকদের এমপিওভুক্তিতে বাধা এবং কোনো অভিযোগের তদন্ত করতে গিয়ে অনৈতিক সুবিধা নেওয়াসহ নানা অভিযোগ উঠেছে সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে। ২০২২ সাল থেকে এ পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে পাঁচটি মামলা এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর দুটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। তাঁদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন একই জেলায় দায়িত্বে থাকায় নিয়োগ-বাণিজ্যের সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন জাহাঙ্গীর।

জেলার বিশ্বম্ভরপুর, জামালগঞ্জ, জগন্নাথপুর, সদর ও শাল্লা উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা না থাকায় জাহাঙ্গীর আলম অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। জেলার কর্মকর্তা হয়ে উপজেলায় দায়িত্ব পালনের বিষয়ে প্রশ্ন তুলছেন উপজেলা শিক্ষা অফিসের অন্য কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, জাহাঙ্গীর সিন্ডিকেটের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কয়েকজন প্রধান শিক্ষক জড়িত। তাঁদের নিয়োগ কমিটিতে মহাপরিচালকের (ডিজি) প্রতিনিধি দেখানো হয়।
<
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জাহাঙ্গীর আলম। তাঁর ভাষ্য, প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে একটি পক্ষ তাঁকে ফাঁসানোর জন্য মামলা ও অভিযোগগুলো করেছে।

জাহাঙ্গীর আলমকে নিয়ে সবশেষ গত ১৪ আগস্ট জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন দোয়ারাবাজার উপজেলার ঘিলাছড়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোশাহীদ আলী। এতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিয়োগকৃত এক প্রধান শিক্ষকের এমপিওভুক্তিতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করার অভিযোগ আনা হয়েছে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া গত ২৩ মার্চ শাল্লার প্রতাপপুর পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মী পদের প্রার্থী গোপেশ চন্দ্র দাস ঘুষ ও অনিয়মের মাধ্যমে অবৈধ নিয়োগের অভিযোগ দিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সিলেট অঞ্চলের উপপরিচালক বরাবর। চলতি বছর জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে আদালতে দুটি মামলা করেছেন শাল্লার চয়নিকা তালুকদার ও তাহিরপুরের ছিদ্দিকুর রহমান। তাঁরা গিরিধর উচ্চবিদ্যালয় ও বালিজুরি হাজি এলাহী বক্স উচ্চবিদ্যালয়ে ঘুষ নিয়ে কর্মচারী নিয়োগের অভিযোগ তুলেছেন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে। দুটি মামলা চলতি বছরে। আর বাকি তিনটি মামলা হয়েছে ২০২২ সালে।

২০২২ সালের ১৭ মে ধর্মপাশার জয়শ্রী উচ্চবিদ্যালয়ের বিভিন্ন পদে তিনজনকে নিয়োগ দেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্বাক্ষর ও সিল জালিয়াতির মাধ্যমে ওই নিয়োগ হয়েছে বলে তখন অভিযোগ তোলেন তৎকালীন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু তাহের মো. কামরুল হাসান। তিনি এতে জাহাঙ্গীরের সংশ্লিষ্টতার কথা উল্লেখ করে অভিযোগ লিখিত আকারে মাউশি সিলেটের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদের কাছে জমা দিয়ে নিয়োগ বাতিলের ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

জেলা শিক্ষা অফিসের একটি সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত হওয়ার পরও জয়শ্রী উচ্চবিদ্যালয়ের ওই ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় জাহাঙ্গীরকে। ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর মাউশি সিলেটের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদ স্বাক্ষরিত আদেশে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত কর্মকর্তা (জাহাঙ্গীর) নিয়োগপ্রাপ্ত তিন কর্মচারীর এমপিও দেওয়ার সুপারিশ করেন। একই বিষয়ে চলতি বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় তদন্তের জন্য দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেন মাউশির মহাপরিচালক। কমিটির সদস্যরা হলেন মাউশি সিলেটের পরিচালক আব্দুল মান্নান খান ও উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদ।

গত মঙ্গলবার আব্দুল মান্নান খান মৌখিকভাবে জানান, তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।

ধর্মপাশার তৎকালীন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (বর্তমানে রাঙামাটির ননিয়ারচরে কর্মরত) আবু তাহের মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘নিয়মনীতিবহির্ভূতভাবে আমার সিল ও স্বাক্ষর জালিয়াতি করে তিনজন কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছে একটি চক্র। এর সঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সভাপতি ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জড়িত। বিষয়টি জানার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছি। পরিণামে আমাকে স্যার (জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা) পার্বত্য জেলায় বদলি করেছেন।’

মামলা ও অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সব অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন। একটি পক্ষ আমাকে ফাঁসানোর জন্য প্রতিহিংসামূলক এসব করছে। কোনো নিয়োগের সঙ্গে জড়িত নই। আমাদের ফাইলগুলো উপজেলা থেকে আসে জেলায়। পরে আমরা ঢাকায় ফরওয়ার্ড করি। সব সিদ্ধান্ত ঢাকা থেকে হয়।’

মাউশি সিলেটের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর কবীর আহাম্মদ বলেন, জাহাঙ্গীর আলমের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হওয়ার বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তবে প্রতাপপুর পাবলিক উচ্চবিদ্যালয়ে চাকরিপ্রত্যাশীর অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। বাকি অভিযোগের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে ও প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনুসন্ধান চলছে