ঢাকা ০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগর উপজেলা সদরে দিনে-দুপুরে ফ্ল্যাটে চুরি হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে. ড. রেজাউল করিম মঠবাড়ীয়া আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ইং ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর

বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রধান কুশিলব জিয়াউর রহমান। মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিনিধি :
  • আপডেট টাইম : ০২:৪৪:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১০৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ.ম রেজাউল করিম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রধান কুশিলব জিয়াউর রহমান, তার নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ষড়যন্ত্র করে ১৯৭৫ সনের ১৫ ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল। তার প্রতিদান হিসাবে মাত্র ৭ দিনের মাথায় জিয়াউর রহমানকে সেনা প্রধান করা হয়েছিল, ৩ মাসের মাথায় জিয়াউর রহমান উপ-সামরিক আইন প্রশাসক ৪ মাসের মাথায় প্রধান আইন সামরিক প্রশাসক ও রাষ্ট্রপতি হয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের যে কয়টা মিটিং হয়েছিল সবকয়টি-ই মিটিং হয়েছিল জিয়াউর রহমানের সাঙ্গে, আমেরিকান হাইকমিশনের সঙ্গে। বঙ্গন্ধুর খুনিদের বাঁচাবার জন্য যে আইনটি হয়েছিল সেটিও পাশ হয়েছিল জিয়াউর রহমানের স্বাক্ষরে ১৯৭৯ সালের ৬ই এপ্রিল জাতীয় সংসদে বিলের মাধ্যমে। কাজেই বঙ্গবন্ধুর খুনের নাটের গুরু, প্রধান কারিগর ষড়যন্ত্রকারী জিয়াউর রহমান, আর শেখ হাসিনাকে হত্যার যে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল তার কারিগর ছিল তার পুত্র তারেক রহমান এবং খালেদা জিয়া। ১৯৭১-১৯৭৫ ও ২০০৪ এর ২১ আগষ্ট একই সূত্রে গাঁথা। বিএনপি জামাত আবার ক্ষমতায় আসলে লাল সবুজের পতাকার পরিবর্তে পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করতে চাইবে। শেখ হাসিনা আমাদের কাছে একজন মহামানবী। বিধবা স্বামী পরিত্যাক্তা সবার কাছেই শেখ হাসিনার ভাতা পৌছে যাচ্ছে। শেখ হাসিনা আমাদের কাছে আল্লাহর আশির্বাদ, ইজ্জত দেওয়ার মালিক আল্লাহ্ কাকে কোথায় রাখবেন তা জানেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর কর্মীদের গালিগালাজ করে মহত্ব লাভ করা যায় না। শেখ হাসিনা না থাকলে সব ধংস হয়ে যাবে, আমাদের দায়িত্ব আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনা। আগামীতে নৌকার প্রার্থী যে হবে আমি তার সাথে থাকব, শেখ হাসিনা ও বঙ্গন্ধুর পক্ষে থাকব। আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু, আমাদের আদর্শ বঙ্গবন্ধু, আমাদের প্রতীক নৌকা।

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ১৫ ই আগষ্ট জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ৩১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার বিকালে নাজিরপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কৃষ্ণকান্ত মজুমদারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এম খোকন কাজী’র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী এ্যাড. শ.ম রেজাউল করিম এসব কথা বলেন।

এছাড়া শোক সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আহবায়ক এ্যাড. চন্ডিচরন পাল,কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম- সাধারন সম্পাদক রোজিনা নাসরিন রোজী, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য কাজী রুহিয়া বেগম হাসি,উপজেলা কৃষকলীগের আহবায়ক এস এম নজরুল ইসলাম বাবুল,জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি ও সেখমাটিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান চৌধুরী নান্নু,কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সদস্য কামরুজ্জামান খান শামীম, সাবেক ভিপি ও পিরোজপুর সদর উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম বায়েজিদ হোসেন,জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জাহিদ হোসেন পিরু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, শাহ্আলম ফরাজী, নির্ঝর কান্তি বিশ^াস, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুরজ্জামান আতিয়ার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান রঞ্জু,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অনিরুজ্জামান অনিক, উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক চঞ্চল কান্তি বিশ্বাস, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম তাপস, সাধারণ সম্পাদক শেখ মোঃ আল-আমিন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আল-আমিন খান প্রমূখ। শোকসভা শেষে জাতির পিতার আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মোনাজাত ও তাবারক বিতরন করা হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রধান কুশিলব জিয়াউর রহমান। মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০২:৪৪:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অগাস্ট ২০২৩

মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ.ম রেজাউল করিম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের প্রধান কুশিলব জিয়াউর রহমান, তার নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ষড়যন্ত্র করে ১৯৭৫ সনের ১৫ ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল। তার প্রতিদান হিসাবে মাত্র ৭ দিনের মাথায় জিয়াউর রহমানকে সেনা প্রধান করা হয়েছিল, ৩ মাসের মাথায় জিয়াউর রহমান উপ-সামরিক আইন প্রশাসক ৪ মাসের মাথায় প্রধান আইন সামরিক প্রশাসক ও রাষ্ট্রপতি হয়ে গেলেন। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের যে কয়টা মিটিং হয়েছিল সবকয়টি-ই মিটিং হয়েছিল জিয়াউর রহমানের সাঙ্গে, আমেরিকান হাইকমিশনের সঙ্গে। বঙ্গন্ধুর খুনিদের বাঁচাবার জন্য যে আইনটি হয়েছিল সেটিও পাশ হয়েছিল জিয়াউর রহমানের স্বাক্ষরে ১৯৭৯ সালের ৬ই এপ্রিল জাতীয় সংসদে বিলের মাধ্যমে। কাজেই বঙ্গবন্ধুর খুনের নাটের গুরু, প্রধান কারিগর ষড়যন্ত্রকারী জিয়াউর রহমান, আর শেখ হাসিনাকে হত্যার যে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল তার কারিগর ছিল তার পুত্র তারেক রহমান এবং খালেদা জিয়া। ১৯৭১-১৯৭৫ ও ২০০৪ এর ২১ আগষ্ট একই সূত্রে গাঁথা। বিএনপি জামাত আবার ক্ষমতায় আসলে লাল সবুজের পতাকার পরিবর্তে পাকিস্তানের পতাকা উত্তোলন করতে চাইবে। শেখ হাসিনা আমাদের কাছে একজন মহামানবী। বিধবা স্বামী পরিত্যাক্তা সবার কাছেই শেখ হাসিনার ভাতা পৌছে যাচ্ছে। শেখ হাসিনা আমাদের কাছে আল্লাহর আশির্বাদ, ইজ্জত দেওয়ার মালিক আল্লাহ্ কাকে কোথায় রাখবেন তা জানেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর কর্মীদের গালিগালাজ করে মহত্ব লাভ করা যায় না। শেখ হাসিনা না থাকলে সব ধংস হয়ে যাবে, আমাদের দায়িত্ব আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনা। আগামীতে নৌকার প্রার্থী যে হবে আমি তার সাথে থাকব, শেখ হাসিনা ও বঙ্গন্ধুর পক্ষে থাকব। আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু, আমাদের আদর্শ বঙ্গবন্ধু, আমাদের প্রতীক নৌকা।

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ১৫ ই আগষ্ট জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ৩১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার বিকালে নাজিরপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কৃষ্ণকান্ত মজুমদারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এম খোকন কাজী’র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী এ্যাড. শ.ম রেজাউল করিম এসব কথা বলেন।

এছাড়া শোক সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক আহবায়ক এ্যাড. চন্ডিচরন পাল,কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম- সাধারন সম্পাদক রোজিনা নাসরিন রোজী, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য কাজী রুহিয়া বেগম হাসি,উপজেলা কৃষকলীগের আহবায়ক এস এম নজরুল ইসলাম বাবুল,জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি ও সেখমাটিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান চৌধুরী নান্নু,কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সদস্য কামরুজ্জামান খান শামীম, সাবেক ভিপি ও পিরোজপুর সদর উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম বায়েজিদ হোসেন,জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জাহিদ হোসেন পিরু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, শাহ্আলম ফরাজী, নির্ঝর কান্তি বিশ^াস, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুরজ্জামান আতিয়ার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান রঞ্জু,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অনিরুজ্জামান অনিক, উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক চঞ্চল কান্তি বিশ্বাস, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম তাপস, সাধারণ সম্পাদক শেখ মোঃ আল-আমিন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আল-আমিন খান প্রমূখ। শোকসভা শেষে জাতির পিতার আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মোনাজাত ও তাবারক বিতরন করা হয়।