সময়ের কন্ঠ ডেস্ক : 
এস এম মনির স্টাফ রিপোর্টার।।
গত ১১ ই ফেব্রুয়ারী মেরাদিয়া দোতলা মসজিদ গলিতে ৪৫ নং আওলাদ মিয়ার বাড়িতে ওয়াশরুম কে কেন্দ্র করে ফরিদুল ও স্ত্রী উপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়। উক্ত ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের নিরব ভূমিকা লক্ষ্য করা গেলে,আমাদের গন মাধ্যমের চাপে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে পুলিশ। কিন্তু ক্ষমতার অপব্যবহার করে অভিযুক্তরা ঠিকই বেরিয়ে আসে। 
গত পর্বে যে পারভীন কে নিয়ে আলোচনা হয়েছিলো সেই পারভীন তার ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তার গডফাদার অর্থাৎ যার ছত্রছায়ায় সকল অপরাধ কর্ম পরিচালনা করে থাকে সেই মাদক সম্রাট মজিদ কে বিয়ে করেছে।
মজিদ কে বিয়ে করায় পারভীনের শক্তি ও ক্ষমতা অধিক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় ভিকটিম ফরিদুলের পরিবারে এখন সীমাহীন দুঃখ কষ্ট বিরাজ করছে! পারভীন ও তার লোকজনের হুমকি ভয়ভীতি প্রদর্শন চলমান থাকায়, তাদের অত্যাচার ও নির্যাতন হতে রেহাই পাওয়ার জন্য ভিকটিম ফরিদুল ও তার পরিবার বাসা ছেড়ে লুকিয়ে দিনযাপন করছে।
অনুসন্ধানে আরো জানা যায় কথিত মাদক সম্রাট মজিদ পূর্বে একজন মাদকাসক্ত ছিল। মাদকাসক্ত হওয়ার ফলে মাদক কারবারিদের সাথে মুজিবুরের সম্পর্ক বৃদ্ধি পায়। একপর্যায়ে মজিদ মাদক ব্যবসা নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। আস্তে আস্তে মাদকের পরিধি বৃদ্ধি পেয়ে এখন ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্হানে মাদক সরবরাহ করে থাকে। মজিদের মাদক ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রশাসন কে বড় ধরনের মাসহরা দেওয়ার তথ্য পাওয়া যায়।
অনুসন্ধান চলছে…..
চৌখ রাখুন অনুসন্ধানে
