প্রতিটি সময় তিনি যুক্ত আছেন সামাজিক বিভিন্ন রকমের কর্মকান্ডের সাথে। বিভিন্ন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর লেখা পড়ার খরচ,বিভিন্ন মসজিদ-মন্দিরে বরাদ্ধ,বিভিন্ন মানুষের চিকিৎসার খরচ সহ অনেক সামাজিক কর্মকান্ডের সাথেই জড়িত তিনি। তার কাছে যেন প্রতিটি জনগনের ছিলো শেষ আশ্রয়স্থ।

বলছিলাম রাণীশংকৈল উপজেলার বাসিন্দা রবিউল ইসলাম রবি। তিনি রানীশংকৈল উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা।

যানা যায়,রানীশংকৈল উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন রবিউল ইসলাম রবি। ছাত্র জীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে মানুষের কল্যানে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন রবি। এরই ধারাবাহিকতা নিজ এলাকায় মানুষকে কিভাবে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার সু-ব্যবস্থা নিশ্চিত করা যায় সে লক্ষে কাজ করে চলছেন। দীর্ঘদিন যাবত নিজ এলাকা পীরগঞ্জ-রানীশংকৈলের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।

সারেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,রাজনীতি ও কর্মব্যস্ততার পাশাপাশি এলাকার অনেক মানুষের চিকিৎসা সেবা প্রদান সহ এলাকার মসজিদ,মাদ্রাসা,এতিমখানা ও বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মন্দির,গীর্জা,সহ বেশ কিছু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা রবি। এছাড়াও এলাকার বেকার যুব কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাওc করেছেন তিনি। একজন তাঁতীসন্তান হিসেবে সারা বাংলাদেশের তাঁতীদের কর্মসংস্থান ও তাঁতীসমাজকে একটি উন্নত শক্তিশালী শিল্প পরিবারে রুপান্তর করার জন্য ইতিমধ্যে নিজেই গড়ে তুলেছেন একটি কারখানা। যেখানে কাজ করছেন অনেক শ্রমিক। তাঁত শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য করে যাচ্ছেন কাজ।

স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন,কিছুদিন আগে মায়ের অপারেশনের জন্য রবি ভাইকে ফোনে অবগত করেছিলাম। তিনি তার এক ব্যক্তির মাধ্যমে মায়ের অপারেশনের সমস্ত টাকা দিয়েছে। শুধু তাই নয় তিনি কমবেশি সকলকে সাহয্য করে থাকেন।

গোলাম ফারুক নামের এক তাঁত শিল্প কারিগর বলেন,রবি ভাই তাঁত শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য নিজেই একটি কারখানা গড়ে তুলেছেন। শুধু তাই নয় জেলার বিভিন্ন তাঁত পল্লী গুলোর সাথে তিনি যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন। তিনি তাঁতের মাধ্যমে বাঙালির ঐতিহ্যতা ধরে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

রাণীশংকৈল উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মানবতার ফেরিওয়ালা রবিউল ইসলাম রবি বলেন,ছোট থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুঝে বড় হয়েছি। যেভাবে তিনি মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করেছেন,থেকেছেন প্রতিটি সময় সেভাইে আমি থাকার চেষ্টা করি। আমি মানুষের পাশে থাকতে চাই। আমার এলাকার উন্নয়নের জন্য আমি সব কিছু করে যাচ্ছি,বিভিন্ন স্কুল কলেজের মেধাবী ছাত্রদের পাশে থাকি। জেলার তাঁত শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য নিজে যেমন একটি কারখানা খুলেছি তেমনি চেষ্টা করি আরো কিভাবে তাঁত শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।