ঢাকা ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

আজ ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের খালিস্তান পন্থী নেতা অমৃত পাল সিঙ গ্রেপ্তার

ভারত থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।
  • আপডেট টাইম : ১১:২৪:৪৬ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৩২৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

গত প্রায় দুই মাসের কাছাকাছি সময় ধরে আত্মগোপন করে ছিলেন পাঞ্জাব প্রদেশের এই কট্টরপন্থী খালিস্তান পন্থী নেতা অমৃত পাল সিঙ। তিনি গত মাস দুয়েক আগে পাঞ্জাব রাজ্যের নতুন করে আলাদা রাস্ট্রের ডাক দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে। এবং সেখানকার নব যুবকদের নিয়ে গড়ে তোলেন নতুন দল। এবং তারা তাদের দাবি ছিল নতুন করে পাঞ্জাব রাজ্যে স্বাধীন করার। তাদের দাবির সমর্থনে একটি নতুন কমিটি গঠন করেন। এবং তারা ভারতের কট্টরপন্থী খালিস্তান পন্থী দলের মতো আলাদা করে নতুন রাস্ট্র তৈরি করতে চায়। যেমন ভারত ভেঙে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ মতো রাস্ট্র তৈরি করা হয়েছে। তেমনি করে এমন একটি রাস্ট্র তৈরি করতে চেয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে নতুন করে পাঞ্জাব বিভাজনের পরিকল্পনা র সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করার জন্য নির্দেশ দেন পাঞ্জাব সরকার ও ভারতের সরকারের সরাস্ট্র দপ্তর। তার পর থেকে অমৃত পাল সিঙ আত্মগোপন করে থাকেন। তার খোঁজে শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। কিন্তু দীর্ঘদিন আত্মগোপন করার পর গতকাল সন্ধ্যায় তিনি পাঞ্জাব রাজ্যের একটি গুরুদুয়ারে প্রার্থনা করে পাঞ্জাব পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এর আগে পাঞ্জাব রাজ্যের খালিস্তান পন্থী নেতারা তাদের দাবিতে ভারতের বাইরে আমেরিকার কানাডা ও ক্যালিফোর্নিয়া এবং আফ্রিকার এবং সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন রাস্ট্র তে খালিস্তান পন্থী পতাকা উত্তোলন করেন এবং ভারতের বিরুদ্ধে জনমত গঠন করার চেষ্টা করেন। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে এই নিষিদ্ধ সঙগঠন খালিস্তান। এটি ১৯৮৪,সাল, থেকে ভারতের বিপক্ষে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা করে আসছে। কিন্তু সেই সময় ভারতের সাবেক প্রথম ও প্রায়ত ইন্দিরা গান্ধী তাদেরকে কঠোর হাতে দমন করেন। যার ফলে তাকে নিজের জীবন দিয়ে খালিস্তান পন্থী আন্দোলন কে রুখে দিয়েছিলেন। আজও মাঝে মাঝে এই আন্দোলন দানা বাঁধতে চেষ্টা করে। কিন্তু ভারত সরকার তা কঠোর ভাবে প্রতিহত করে এই পরিকল্পনা।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আজ ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের খালিস্তান পন্থী নেতা অমৃত পাল সিঙ গ্রেপ্তার

আপডেট টাইম : ১১:২৪:৪৬ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩

গত প্রায় দুই মাসের কাছাকাছি সময় ধরে আত্মগোপন করে ছিলেন পাঞ্জাব প্রদেশের এই কট্টরপন্থী খালিস্তান পন্থী নেতা অমৃত পাল সিঙ। তিনি গত মাস দুয়েক আগে পাঞ্জাব রাজ্যের নতুন করে আলাদা রাস্ট্রের ডাক দিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে। এবং সেখানকার নব যুবকদের নিয়ে গড়ে তোলেন নতুন দল। এবং তারা তাদের দাবি ছিল নতুন করে পাঞ্জাব রাজ্যে স্বাধীন করার। তাদের দাবির সমর্থনে একটি নতুন কমিটি গঠন করেন। এবং তারা ভারতের কট্টরপন্থী খালিস্তান পন্থী দলের মতো আলাদা করে নতুন রাস্ট্র তৈরি করতে চায়। যেমন ভারত ভেঙে পাকিস্তান ও বাংলাদেশ মতো রাস্ট্র তৈরি করা হয়েছে। তেমনি করে এমন একটি রাস্ট্র তৈরি করতে চেয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে নতুন করে পাঞ্জাব বিভাজনের পরিকল্পনা র সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করার জন্য নির্দেশ দেন পাঞ্জাব সরকার ও ভারতের সরকারের সরাস্ট্র দপ্তর। তার পর থেকে অমৃত পাল সিঙ আত্মগোপন করে থাকেন। তার খোঁজে শুরু হয় চিরুনি তল্লাশি। কিন্তু দীর্ঘদিন আত্মগোপন করার পর গতকাল সন্ধ্যায় তিনি পাঞ্জাব রাজ্যের একটি গুরুদুয়ারে প্রার্থনা করে পাঞ্জাব পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এর আগে পাঞ্জাব রাজ্যের খালিস্তান পন্থী নেতারা তাদের দাবিতে ভারতের বাইরে আমেরিকার কানাডা ও ক্যালিফোর্নিয়া এবং আফ্রিকার এবং সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন রাস্ট্র তে খালিস্তান পন্থী পতাকা উত্তোলন করেন এবং ভারতের বিরুদ্ধে জনমত গঠন করার চেষ্টা করেন। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে এই নিষিদ্ধ সঙগঠন খালিস্তান। এটি ১৯৮৪,সাল, থেকে ভারতের বিপক্ষে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা করে আসছে। কিন্তু সেই সময় ভারতের সাবেক প্রথম ও প্রায়ত ইন্দিরা গান্ধী তাদেরকে কঠোর হাতে দমন করেন। যার ফলে তাকে নিজের জীবন দিয়ে খালিস্তান পন্থী আন্দোলন কে রুখে দিয়েছিলেন। আজও মাঝে মাঝে এই আন্দোলন দানা বাঁধতে চেষ্টা করে। কিন্তু ভারত সরকার তা কঠোর ভাবে প্রতিহত করে এই পরিকল্পনা।।