রাজধানীর, কদমতলী থানা এলাকা, ওয়ারী থানায় এলাকা, গুলশান, বনানী এবং বনশ্রী এলাকার, আতঙ্ক হচ্ছে মক্ষী রানী সানজিদা, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার কোটিপতি বৃদ্ধরা সানজিদার প্রতি দেখামাত্রই আকৃষ্ট হয়ে যায় আর সেটাই হচ্ছে সানজিদার কৌশল সানজিদা কৌশলগতভাবে কোটিপতি বৃদ্ধদের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এক সময়, সময়ের ব্যবধানে চলে যায় কোটিপতি বন্ধুদের সাথে রিসোর্ট, ফাইভ স্টার হোটেল অথবা কক্সবাজার, সহ থাইল্যান্ড , সিঙ্গাপুর , দুবাইয়ে মত দেশে ও এক পর্যায়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অথবা গোপন ক্যামেরার মাধ্যমে ডকুমেন্টারি আলামত সংগ্রহ করে কোটিপতি বৃদ্ধদের নামে বিভিন্ন থানায় অভিযো, অথবা মামলার হুমকি দেখিয়ে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা , মক্ষ্মী রানী সানজিদা বর্তমান টার্গেট লক্ষ্য করে গত ২২-৩-২০২৩ ইংরেজি তারিখ রাতে কদমতলী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন সেলিম ভূঁইয়া নামক এক অধ্যক্ষ ও কোটিপতি বৃদ্ধ সানজিদাকে ছিলতাহানি সহ কু প্রস্তাব দিয়েছে জানিয়েছেন কদমতলী থানার অভিযোগে ।

রাজধানী ঢাকায়
মক্ষীরানী পাপিয়ার কর্মকাণ্ড প্রকাশিত হওয়ার পর অনেক অসৎ পুরুষ কিছুদিনের জন্য ভালোবেসে না হলেও তারা ভয়ে ঘরমুখী হয়েছে,
৫ তারকা হোটেলগুলোতে স্বল্প সময়ের জন্য ব্যবসায় ধস নামছে কারণ এই হোটেলগুলোকে মানুষ আগের মতো নিরাপদ এবং মানসম্মত মনে করে না এখন ,যেমন কেউ আর সহজে ওয়েস্টিনমুখী হতে চাইবে না।

যাদের নাম প্রকাশিত হয়েছে বা ইতিমধ্যেই যাদের ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে তাদের বন্ধুত্ব অনেকে অসম্মানজনক মনে করে অস্বীকার করেছেন
দুশ্চরিত্র পুরুষরা প্রোফাইল এবং কভার পেজে স্ত্রীর সাথে প্রেমময় হাস্যোজ্বল ছবি পোস্ট দিচ্ছেন (মনের বিরুদ্ধে গিয়ে হলেও)
তথ্যসূত্রে পাওয়া মক্ষীরানী সানজিদা, পাপিয়ার ইতিহাসকেও হার মানিয়ে দিবে সেলিম ভূঁইয়া নামক এক অধ্যক্ষ এর সাথে সানজিদার পরিচয় হয় একপর্যায়ে সেলিম ভূঁইয়ার সাথে সানজিদার আলাপ ঘনিষ্ঠ হতে থাকে সানজিদা সেলিম ভুইয়া কে বিভিন্ন সময়ে অসময়ে মেসেঞ্জার ,ইমো ও হোয়াটসঅ্যাপে বিভিন্ন ধরনের অশ্লীল ফটো পর্নোগ্রাফি ভিডিও এবং নিজের খোলা শরীরের ছবি পাঠায় এতে করে কিছুদিন যেতেই সানজিদা এবং সেলিম ভূঁইয়ার মাঝে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বিভিন্ন সময়ে সানজিদা সেলিম ভূঁইয়ার কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকেন এবং চাইতে থাকেন এক পর্যায়ে সানজিদা সেলিম এর কাছে নগর ২০ লক্ষ টাকা দাবি করেন সেলিম ভূঁইয়া টাকা দিতে রাজি না হলেই মক্ষ্মী রানী সানজিদা ক্ষিপ্ত হয়ে গত ২২-৩-২০২৩ ইংরেজি তারিখ রাতে কদমতলী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে অভিযোগকারী সানজিদার সাথে প্রতিবেদকের কথা হলে সানজিদা প্রতিবেদকের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন যে পুলিশ হেডকোয়ার্টারের একজন ডিআইজি সহ ওসি মাজাহার এবং বাংলাদেশের (৩০০) শতর ও বেশি ওসি আমার কথা শুনে ।