ঢাকা ১১:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাঘায় সৎ ভাইয়ের হাতে হত্যা হলো সাদেক আলী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: আসিফ মাহমুদ ঠাকুরগাঁওয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস দখল আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

চন্দ্রা বিট রেঞ্জার আশরাফুল আলম (দোলন) নামে উঠে এসেছে বিভিন্ন বনের অপকর্মের অভিযোগ

বিশেষ প্রতিবেদন -(গাজীপুর)
  • আপডেট টাইম : ১২:৪২:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৩২১ ১৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুরের কালিয়াকৈর চন্দ্রা বন বিটের রেঞ্জার আশরাফুল আলম ওরফে (দোলন) এর বিরুদ্ধে উঠে এসেছে নানারকম চাঞ্চল্যকর তথ্য ও অভিযোগ।

চন্দ্রা রেঞ্জার আশরাফুল আলম (দোলন) দীর্ঘ ২ বছর যাবৎ একই বিটের কর্মরত থাকার কারণে,লাগামহীন হয়ে পড়েছে, কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তা আশরাফুল আলম দোলন বাহিনী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গাজীপুর কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তার দায়িত্বে আছেন ফরেস্টার পদমর্যাদার আশরাফুল আলম।
ফরেস্টার হয়েও বিগত দুই বছর ধরে জেলার গুরুত্বপূর্ণ এই রেঞ্জটির দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
এই ফরেস্টার গাজীপুরে কর্মরত ছয় বছরের বেশী সময় ধরে।
এর আগে শ্রীপুর রেঞ্জের সিমলাপাড়া বিট ও রাজেন্দ্রপুর রেঞ্জের মনিপুর বিটে কর্মরত ছিলেন।
মনিপুর বিটে থাকাকালীন দুর্নীতির দায়ে ২০১৮ সালের ২৭ মে, তাকে সিলেট বন বিভাগে অকালীন বদলীর আদেশ করেন তৎকালীন বন সংরক্ষক মো. রকিবুল হাসান মুকুল।
তবে আশ্চর্যজনকভাবে তৎকালীন প্রধান বন সংরক্ষক মো. সফিউল আলম চৌধুরীর আশির্বাদে এই ফরেস্টারের বদলীর আদেশ স্থগিত হয়।
প্রাইজ পোস্টিং দেয়া হয় গাজীপুর চন্দ্রা চেক স্টেশনে। পরে চেক স্টেশন থেকে তদবির করিয়ে তিনি কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তার চেয়ার বাগিয়ে নেন। তার সক্রিয় একটি দালাল বাহিনী রয়েছে।
এই বাহিনীতে রয়েছে চিহ্নিত দালাল আলেক, রোহেজ । বাড়ইপাড়া বিট কর্মকর্তা শহিদুল আলমের মাধ্যমে অপ্রতিরোধ্য ভাবে কামিয়ে যাচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। বন রক্ষার নামে তারা বনভূমিতে কলোনি বসতবাড়ি ও দোকানপাট নির্মাণে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা ।এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় ,চিহ্নিত বন বিটের দালাল আলেক ও রোহিজ সহ একাধিক দালালের মাধ্যমে টাকা পৌঁছে যাচ্ছে চন্দ্র রেঞ্জারের পকেট পর্যন্ত । যখনই বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বা গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয় তখনই তারা একটু নড়েচড়ে বসেন, এবং দু একটি অবৈধ স্থাপনায় অভিযান চালিয়ে একটি ভিডিও ফুটেজ ধারণ করে হেড অফিসে পাঠিয়ে দেন, আবার পুনরায় কিছুদিন পরেই সেখানেই কিছু অর্থের বিনিময়ে আগের মতই অবৈধ স্থাপনা তৈরি হয়ে যায় । কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না দোলন-শহিদুল বাহিনীর বনভুমিতে বসতি নির্মাণের কাজ। বাড়ইপাড়া বিটের উলু সারা মৌজায় ডংব্যাং ফ্যাক্টরির দক্ষিণে আসমার বাড়ির পশ্চিমে সুজন ১ শতাংশ জমি কিনেছিলোও অথচ দালালদের এবং বন কর্মকর্তাদের যোগসূত্রে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে কলোনি নির্মাণ করেছেন ৭/৮ শতাংস সরকারি বনভূমির উপরে।চলবে

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চন্দ্রা বিট রেঞ্জার আশরাফুল আলম (দোলন) নামে উঠে এসেছে বিভিন্ন বনের অপকর্মের অভিযোগ

আপডেট টাইম : ১২:৪২:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩

গাজীপুরের কালিয়াকৈর চন্দ্রা বন বিটের রেঞ্জার আশরাফুল আলম ওরফে (দোলন) এর বিরুদ্ধে উঠে এসেছে নানারকম চাঞ্চল্যকর তথ্য ও অভিযোগ।

চন্দ্রা রেঞ্জার আশরাফুল আলম (দোলন) দীর্ঘ ২ বছর যাবৎ একই বিটের কর্মরত থাকার কারণে,লাগামহীন হয়ে পড়েছে, কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তা আশরাফুল আলম দোলন বাহিনী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গাজীপুর কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তার দায়িত্বে আছেন ফরেস্টার পদমর্যাদার আশরাফুল আলম।
ফরেস্টার হয়েও বিগত দুই বছর ধরে জেলার গুরুত্বপূর্ণ এই রেঞ্জটির দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
এই ফরেস্টার গাজীপুরে কর্মরত ছয় বছরের বেশী সময় ধরে।
এর আগে শ্রীপুর রেঞ্জের সিমলাপাড়া বিট ও রাজেন্দ্রপুর রেঞ্জের মনিপুর বিটে কর্মরত ছিলেন।
মনিপুর বিটে থাকাকালীন দুর্নীতির দায়ে ২০১৮ সালের ২৭ মে, তাকে সিলেট বন বিভাগে অকালীন বদলীর আদেশ করেন তৎকালীন বন সংরক্ষক মো. রকিবুল হাসান মুকুল।
তবে আশ্চর্যজনকভাবে তৎকালীন প্রধান বন সংরক্ষক মো. সফিউল আলম চৌধুরীর আশির্বাদে এই ফরেস্টারের বদলীর আদেশ স্থগিত হয়।
প্রাইজ পোস্টিং দেয়া হয় গাজীপুর চন্দ্রা চেক স্টেশনে। পরে চেক স্টেশন থেকে তদবির করিয়ে তিনি কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তার চেয়ার বাগিয়ে নেন। তার সক্রিয় একটি দালাল বাহিনী রয়েছে।
এই বাহিনীতে রয়েছে চিহ্নিত দালাল আলেক, রোহেজ । বাড়ইপাড়া বিট কর্মকর্তা শহিদুল আলমের মাধ্যমে অপ্রতিরোধ্য ভাবে কামিয়ে যাচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। বন রক্ষার নামে তারা বনভূমিতে কলোনি বসতবাড়ি ও দোকানপাট নির্মাণে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা ।এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় ,চিহ্নিত বন বিটের দালাল আলেক ও রোহিজ সহ একাধিক দালালের মাধ্যমে টাকা পৌঁছে যাচ্ছে চন্দ্র রেঞ্জারের পকেট পর্যন্ত । যখনই বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বা গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয় তখনই তারা একটু নড়েচড়ে বসেন, এবং দু একটি অবৈধ স্থাপনায় অভিযান চালিয়ে একটি ভিডিও ফুটেজ ধারণ করে হেড অফিসে পাঠিয়ে দেন, আবার পুনরায় কিছুদিন পরেই সেখানেই কিছু অর্থের বিনিময়ে আগের মতই অবৈধ স্থাপনা তৈরি হয়ে যায় । কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না দোলন-শহিদুল বাহিনীর বনভুমিতে বসতি নির্মাণের কাজ। বাড়ইপাড়া বিটের উলু সারা মৌজায় ডংব্যাং ফ্যাক্টরির দক্ষিণে আসমার বাড়ির পশ্চিমে সুজন ১ শতাংশ জমি কিনেছিলোও অথচ দালালদের এবং বন কর্মকর্তাদের যোগসূত্রে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে কলোনি নির্মাণ করেছেন ৭/৮ শতাংস সরকারি বনভূমির উপরে।চলবে