ঢাকা ০৫:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার

আমাকে পঙ্গু করতে চেয়েছিলো কাউন্সিলর মোন্তা,,রহিদুল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০১:০৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ২০৪ ১৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডের তেতুইবাড়ি অবস্থিত কে এ সি শিল্প কারখানা,এ কারখানার প্রডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম কে গত ০৩/০৫/২০২১ তাং এ,২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন এর পোষাগুন্ডারা ডালাসিটি দৌলতের পাঁচতলা বিল্ডিং এর নিকট থেকে,নির্মম ভাবে দা চাপাতি লোহার রড ও হাতুড়ী দিয়ে বেঁধড়ক পিটিয়ে মৃত নিশ্চিত করে ফেলে রেখে যায়,তাৎক্ষনিক এলাকাবাসী ছুটে এসে রহিদুলের দুই পা দুই হাত ভাঙ্গা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার করে ফজিলাতুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।মার্ডার এর পরিকল্পনাকারী কাউন্সিলর মোন্তা কে প্রধান আসামী করে.২০ জন ও অজ্ঞাতনামা আরো ২০ থেকে ২৫ জনের নামে আদালতে মামলা দায়ের করেন কে এ সি শিল্প কারখানা কতৃপক্ষে ইশতিয়াক আহম্মেদ চৌধুরী জি এম কেএসি প্রজেক্ট লিঃ ,মামলার ধারা সমূহ ছিলো(১৪৩)(৪৪৭)(৪৪৮)(৩৮৫)(৩২৩)(৩৪১)(৩২৫)(৩২৬)(৩০৭)(১১৪) পেনালকোড মামলার নথিতে উল্লেখ করেন যে কাউন্সিলর মোন্তাজ ৫ লক্ষ টাকা চাঁদাদাবী করেন কে এ সি শিল্প কারখানায়,এ মামলা দির্ঘদিন চলমান অবস্থায় আসামীরা জামিনে থেকে,পুনরায় পূর্ব পরিকল্পনায় লিপ্ত হয়ে রহিদুল কে মার্ডার করতে মরিয়া হয়ে কাজ করেন,তাদের এ অসৎ উদ্দেশ্য সাকসেস না হওয়ায়,তারা ভিন্ন পথ অবলম্বন করেন,এ মামলার আয়ু.কাশিমপুর থানার সাবেক এস আই দিপঙ্কর কে মোটা টাকার বিনিময়ে ক্রয় করেন কাউন্সিলর মোন্তা,এস আই দিপঙ্কর প্রধাণ আসামী সহ মুল হোতাদের মামলার নথি থেকে বাদ দিয়ে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন,শুধু এস আই দিপঙ্কর নয় তদন্ত অফিসার পিবিআই জাহিদুল হক বিপি( ৮১০৬১১৯৭৯৬) ২২/০৭/২০২২ তিনিও কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন এর অবৈধ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে দিপঙ্কর এর শুরে সুর বেঁধেছেন,সব বাঁধা বিপত্তি পার হয়ে এবার জীবনে বেঁচে থাকা ভাঙ্গা পা নিয়ে আদালতের দ্বারপ্রান্তে অসহায় রহিদুল,তিনি দিয়েছেন মামলার চার্জশীট দাখিলের নারাজি,তার নারাজি দেওয়াটা বিজ্ঞ আদালত সাদরে গ্রহন করে শুনানীও শেষ করেছেন,মামলাটি পুনরায় পুনরাজ্জিবীত হয়ে চলমান প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে,এ মামলার চার্জশীট টাকার বিনিময়ে বিক্রিত হওয়া নিয়ে মাননীয় সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে একটি আবেদন করেছেন রহিদুল নিজেই,আদালতে বিজ্ঞ বিচারক বরাবর পুনরায় তদন্ত চেয়ে একটি আবেদন ও দাখিল করেছেন,মামলাটি র পুনরায় তদন্দ হওয়া জরুরী বলে মনে করেন এলাকাবাসী সহ সুধীসমাজ,তবে গণমাধ্যমকর্মীরা এ মামলার নথি নিয়ে একাধিকবার পর্যবেক্ষণ করেন এবং রহিদুল কে মেরে পঙ্গু করেদিয়েছেন এটার সত্যতা পান,মামলা কেনা বেচা করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এমন খবরে হতাশায় ভেঙ্গে পড়েছেন জনমানব।পয়সায় বিক্রি হয়ে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন চার্জশীট দাখিল করায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন শিশু বৃদ্ধারাও।অনতিবিলম্বে পুনরায় সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আসামীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত শাস্তিদিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন ভুক্তভোগী রহিদুল ও তার পরিবার ও আম জনতা।ইতিমধ্যেই কাউন্সিলর সম্পাদক কে মুঠোফোনে ফোন দিয়ে ঘটনাটি উল্টা বলেন একজন নির অপরাধী শিখার গেলে আসলে কি বিষয়টাই তাই তার কথাগুলো রহস্যজনক দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আমাকে পঙ্গু করতে চেয়েছিলো কাউন্সিলর মোন্তা,,রহিদুল

আপডেট টাইম : ০১:০৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

গাজীপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডের তেতুইবাড়ি অবস্থিত কে এ সি শিল্প কারখানা,এ কারখানার প্রডাকশন ম্যানেজার রহিদুল ইসলাম কে গত ০৩/০৫/২০২১ তাং এ,২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন এর পোষাগুন্ডারা ডালাসিটি দৌলতের পাঁচতলা বিল্ডিং এর নিকট থেকে,নির্মম ভাবে দা চাপাতি লোহার রড ও হাতুড়ী দিয়ে বেঁধড়ক পিটিয়ে মৃত নিশ্চিত করে ফেলে রেখে যায়,তাৎক্ষনিক এলাকাবাসী ছুটে এসে রহিদুলের দুই পা দুই হাত ভাঙ্গা অবস্থায় জীবিত উদ্ধার করে ফজিলাতুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।মার্ডার এর পরিকল্পনাকারী কাউন্সিলর মোন্তা কে প্রধান আসামী করে.২০ জন ও অজ্ঞাতনামা আরো ২০ থেকে ২৫ জনের নামে আদালতে মামলা দায়ের করেন কে এ সি শিল্প কারখানা কতৃপক্ষে ইশতিয়াক আহম্মেদ চৌধুরী জি এম কেএসি প্রজেক্ট লিঃ ,মামলার ধারা সমূহ ছিলো(১৪৩)(৪৪৭)(৪৪৮)(৩৮৫)(৩২৩)(৩৪১)(৩২৫)(৩২৬)(৩০৭)(১১৪) পেনালকোড মামলার নথিতে উল্লেখ করেন যে কাউন্সিলর মোন্তাজ ৫ লক্ষ টাকা চাঁদাদাবী করেন কে এ সি শিল্প কারখানায়,এ মামলা দির্ঘদিন চলমান অবস্থায় আসামীরা জামিনে থেকে,পুনরায় পূর্ব পরিকল্পনায় লিপ্ত হয়ে রহিদুল কে মার্ডার করতে মরিয়া হয়ে কাজ করেন,তাদের এ অসৎ উদ্দেশ্য সাকসেস না হওয়ায়,তারা ভিন্ন পথ অবলম্বন করেন,এ মামলার আয়ু.কাশিমপুর থানার সাবেক এস আই দিপঙ্কর কে মোটা টাকার বিনিময়ে ক্রয় করেন কাউন্সিলর মোন্তা,এস আই দিপঙ্কর প্রধাণ আসামী সহ মুল হোতাদের মামলার নথি থেকে বাদ দিয়ে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন,শুধু এস আই দিপঙ্কর নয় তদন্ত অফিসার পিবিআই জাহিদুল হক বিপি( ৮১০৬১১৯৭৯৬) ২২/০৭/২০২২ তিনিও কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন এর অবৈধ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে দিপঙ্কর এর শুরে সুর বেঁধেছেন,সব বাঁধা বিপত্তি পার হয়ে এবার জীবনে বেঁচে থাকা ভাঙ্গা পা নিয়ে আদালতের দ্বারপ্রান্তে অসহায় রহিদুল,তিনি দিয়েছেন মামলার চার্জশীট দাখিলের নারাজি,তার নারাজি দেওয়াটা বিজ্ঞ আদালত সাদরে গ্রহন করে শুনানীও শেষ করেছেন,মামলাটি পুনরায় পুনরাজ্জিবীত হয়ে চলমান প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে,এ মামলার চার্জশীট টাকার বিনিময়ে বিক্রিত হওয়া নিয়ে মাননীয় সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে একটি আবেদন করেছেন রহিদুল নিজেই,আদালতে বিজ্ঞ বিচারক বরাবর পুনরায় তদন্ত চেয়ে একটি আবেদন ও দাখিল করেছেন,মামলাটি র পুনরায় তদন্দ হওয়া জরুরী বলে মনে করেন এলাকাবাসী সহ সুধীসমাজ,তবে গণমাধ্যমকর্মীরা এ মামলার নথি নিয়ে একাধিকবার পর্যবেক্ষণ করেন এবং রহিদুল কে মেরে পঙ্গু করেদিয়েছেন এটার সত্যতা পান,মামলা কেনা বেচা করছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এমন খবরে হতাশায় ভেঙ্গে পড়েছেন জনমানব।পয়সায় বিক্রি হয়ে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন চার্জশীট দাখিল করায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন শিশু বৃদ্ধারাও।অনতিবিলম্বে পুনরায় সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আসামীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত শাস্তিদিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন ভুক্তভোগী রহিদুল ও তার পরিবার ও আম জনতা।ইতিমধ্যেই কাউন্সিলর সম্পাদক কে মুঠোফোনে ফোন দিয়ে ঘটনাটি উল্টা বলেন একজন নির অপরাধী শিখার গেলে আসলে কি বিষয়টাই তাই তার কথাগুলো রহস্যজনক দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন