ঢাকা ১২:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগর উপজেলা সদরে দিনে-দুপুরে ফ্ল্যাটে চুরি হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে. ড. রেজাউল করিম মঠবাড়ীয়া আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ইং ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর

অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা ণীতিমালা ২০১২” সংবাদ সম্প্রচারের শর্তাবলি অনুযায়ী প্রকাশ হয় না

গাজীপুর থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৫:৪৯:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৩৫৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিবন্ধন বিহীন এবং ঠিকানা ছাড়াই  হঠাৎ  নিউজ পোর্টাল নামে আতঙ্ক একটি ভুয়া  গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক, ”অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা ণীতিমালা ২০১২”এর ২। অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনার জন্য “ক’ ও ” খ’ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আবেদনই করা হয়নি এবং মালিকানা সংক্রান্ত নীতিমালা ( ৩) এর “ক’ ও ” খ” অনুচ্ছেদ নিয়ম অনুযায়ী সরকারকে কোন আয়কর পরিশোধ করা হয়নি মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে। নীতিমালা ২০১২” এর ৪ এর লাইসেন্স আবেদনের নিয়মাবলি (ক) নীতিমালার অধীনে প্রদেয় লাইসেন্স ব্যতিরেকে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অনলাইন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠা কিংবা পরিচালনা করতে পারবে না :- সর্বোপরি অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা “২০১২” এর ১১ এর পেশাগত ও কারিগরি মান ( ঘ) নীতিমালা অনুযায়ী অনলাইন পত্রিকার ক্ষেত্রে পত্রিকার প্রতিটি কপিতে প্রকাশক ও সম্পাদকের নাম ঠিকানা অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে। অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ” ২০১২” এর কোন নীতিমালা পুরন না করেই, অনুমতিবিহীন অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা করছে, বিব্রত করছে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কে,

গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাও এলাকার পিতামাতার অবাধ্য সন্তান, রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার প্রকৃত পরিচয় গোপন করে। সঞ্জয় দাস নামে পরিচালিত “” গাজীপুর কন্ঠ”” অনলাইন, সম্পুর্ন অবৈধ ও বে-আইনী।
গাজীপুরের নিরীহ মানুষদেরকে বোকা বানিয়ে দেদারসে অপ-সাংবাদিকতা কে পুজি করে।
চাঁদাবাজ এই অপ-সাংবাদিকের, অপকর্মের জন্যেই , “সাংবাদকর্মী হান্নান মোল্লার “-এই পেশাগত পরিচয়টিই তার জন্য এখন বড় হতাশার কারন হয়েছে। বিশেষ করে ২০২০ এবং ২০২১ সালে, গাজীপুর জেলার এডিসি (রেভিনিউ) মোহাম্মদ মশিউর রহমানের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ও রাজউক পূর্বাচলের গাজীপুর অংশের, মুল অধিবাসী ক্যাটাগরিতে প্লট বরাদ্দের অনিয়মের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ এবং গাজীপুর জেলার যাচাই-বাছাই কমিটি কর্তৃক প্রকাশিত তালিকা বাতিলের জন্য । হাইকোর্টে রিটের পিটিশন, সবকিছু মিলিয়ে সাংবাদিক “হান্নান মোল্লা” এখনো শক্তিশালী এক মাফিয়া প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ভাবে মোকাবিলা করছে। গাজীপুর কন্ঠ অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদের মাধ্যমে সে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে। সাংবাদিক হান্নান মোল্লার বিরুদ্ধে, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার নামে, অভিযোগের বিষয় যাচাই-বাছাই না করেই, বাছ-বিচারহীনভাবে ব্যক্তি চরিত্র হনন করে, অত্যন্ত অসংবেদনশীল ভাষায় গাজীপুর কন্ঠ অনলাইনে খবর প্রকাশ করেছে মুলত, ততকালীন গাজীপুরের এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমান এর নিকট হতে মোটা অংকের টাকা নিয়ে, চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ এডিসি রেভিনিউ মশিউর পক্ষে সাফাই সংবাদ প্রকাশ করেছে। কোন পেশাদার সাংবাদিক এই সংবাদ প্রকাশ করার কথা নয়। একজন পেশাদার সাংবািদকের জন্য জরুরী বিষয় হচ্ছে দু’টি। একটি হচ্ছে ,‌‍’সংবেদনশীলতা’
এবং অন্যটি হচ্ছে ‌’সচেতনতা’। এ দু’টি গুন না থাকলে কারও পক্ষে পেশাদার সাংবাদিক হওয়া সম্ভব নয়। একজন সাংবাদিকের সবচেয়ে বেশী সচেতন থাকা জরুরী কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে খবর প্রকাশে। যথাযথ অনুসন্ধান, তথ্য-প্রমাণ এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্য ছাড়া কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে খবর প্রকাশ করা যাবে না। এমনকি কেউ সংবাদ সম্মেলন করে কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও সেটি সঠিক কি’না তার অনুসন্ধান করতে হবে, অন্ততপক্ষে অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্য নিতেই হবে। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার শুরুটা করতে হবে প্রাথমিক সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করার খোঁজের মধ্য দিয়ে।
এমনকি কোন তদন্ত প্রতিবেদন হাতে আসলেও এই তদন্ত প্রক্রিয়া কতটা স্বচ্ছ ছিল এবং উদ্দেশ্যমূলক ছিল কি’না সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে। একজন সাংবাদিককে ‌’সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলার শক্তি অর্জন করতে হবে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে সাদা কে সাদা বলা সহজ, কিন্তু কালো কে কালো সহজে বলা যাবে না। সেটি সত্যিই কালো কি’না সেটা অবশ্যই যথাযথভাবে যাচাই করতে হবে। কারন একবার ভুল করে কালো বলার মধ্য দিয়ে কারও গায়ে কালিমা লেপে দিলে সেই দাগ এবং দায় মোছা যায় না। আজ হতাশটা এই কারনেই যে , সাংবাকিতায় এই সাধারন রীতি এবং নীতি ভীষণভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে। সাংবাদিকতার নামে অবলীলায় যা কিছুই লিখে দেওয়া হচ্ছে। অজ্ঞাত কিংবা বায়বীয় সূত্রের বরাত দিয়ে কোন ধরনের অনুসন্ধান ছাড়াই ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যা খুশী তাই লেখা হচ্ছে। এমনকি অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্যটুকুও নেওয়া হচ্ছে না। মোবাইলে এক-দুইবার ফোন করে কিংবা না করেই বলা হচ্ছে, ‌’তার সঙ্গে যো্গাযোগ করে পাওয়া যায়নি’। এসব রিপোর্টের ভাষা পড়লেও যে কোন সচেতন, শিক্ষিত মানুষের এখনকার সাংবাদিক ও সাংবাদিকতা সম্পর্কে খুব খারাপ ধারনা হয়ে যায়। এমনকি এক সংবাদ মাধ্যমে আর এক সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদকের নামে খবর ছাপা হচ্ছে বায়বীয় সূত্র দিয়ে, অত্যন্ত রুচিহীন ভাষায়। এটা বেশীরভাগই হচ্ছে গাজীপুর কন্ঠ অনলাইনের মতো “”আন্ডারগ্রাউন্ড নাম-ঠিকানা পরিচয়হীন প্রকাশক ও সম্পাদকের”” সংবাদ মাধ্যমে। কিন্তু এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমে, যে সংবাদমাধ্যমগুলোর সম্পাদকরা আমাদের শ্রদ্ধেয় জন, পেশাগত মুরুব্বি কিংবা নেতা।হতাশাটা এ কারনেই। পেশাগত আঙিনায় মুরুব্বি বলে মেনে চলার মত, সম্মান করার মত, অনুসরণ করার মত, নির্ভর করার মত দায়িত্বশীল চরিত্রের অনুপস্থিতি তীব্র হয়ে উঠছে।
এই পরিস্থিতিতে আদর্শ পেশাগত অবস্থানের ক্ষেত্রে ‌’সাংবাদিকতা’ যেমন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, তেমনি পেশাগত মর্যাদা নিয়ে যারা সাংবাদিকতা করতে চান, তাদের সামনেও পরিস্থিতিটা অত্যন্ত জটিল ও কঠিন হয়ে উঠছে।এর নিট ফলাফল হতে পারে, সত্যিকারের শিক্ষিত, আত্ম মর্যাদা সম্পন্নরা আগামীতে এ পেশায় আসতে ভীষণভাবে কুন্ঠিত হবেন। এটাও আশংকা রয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে ‌’সাংবাদিকতা’ মর্যাদা সম্পন্ন পেশাগত অবস্থান নিয়ে থাকবে না, তৃতীয় শ্রেণীর একটা চাকরি হিসেবে বিবেচিত হবে মাত্র। তীব্র হতাশার জায়গাটা এখানেই। চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ গাজীপুরের সাবেক এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমান কর্তৃক হান্নান মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত মিথ্যা বানোয়াট ষড়যন্ত্র থেকে সকল সাংবাদিকদের শিক্ষনীয় বিষয়। সাংবাদিক সমাজ সকলের উপর নৈতিক দায়িত্ব “” চাঁদাবাজ,, এই অপ-সাংবাদিকতা
২০১২ এর অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা নীতিমালা ( খসড়া) অনুযায়ী, গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন পোর্টালটি সম্পুর্ন অবৈধভাবে হঠাৎ হঠাৎ  পরিচালিত করছে , প্রকাশক ও সম্পাদক নাম ও কার্যালয় এর ঠিকানা উল্লেখ নেই। এর প্রকাশক ও সম্পাদক ভুয়া কালীগঞ্জের বালিগাও এলাকার  মাফিয়া প্রধান প্রতারক, রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার। ০১৮৭৩৭৯৯১২২ মোবাইল নম্বর ব্যবহার কারী এ ব্যাপারে ।দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক পিআইডি সেকশনের সচিবের সাথে এবং অনলাইন নিবন্ধন শাখায় খোঁজ করে জানা যায়  এরকম কোন অনলাইন আবেদনও করেননি তাই আমরা অনলাইন ভাষণ যারা চালান তাদের থেকে দূরে থাকুন এবং স্থানীয় প্রশাসনকেও তাদেরকে  আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছেন সুশীল সমাজ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা ণীতিমালা ২০১২” সংবাদ সম্প্রচারের শর্তাবলি অনুযায়ী প্রকাশ হয় না

আপডেট টাইম : ০৫:৪৯:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

নিবন্ধন বিহীন এবং ঠিকানা ছাড়াই  হঠাৎ  নিউজ পোর্টাল নামে আতঙ্ক একটি ভুয়া  গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক, ”অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা ণীতিমালা ২০১২”এর ২। অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনার জন্য “ক’ ও ” খ’ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আবেদনই করা হয়নি এবং মালিকানা সংক্রান্ত নীতিমালা ( ৩) এর “ক’ ও ” খ” অনুচ্ছেদ নিয়ম অনুযায়ী সরকারকে কোন আয়কর পরিশোধ করা হয়নি মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে। নীতিমালা ২০১২” এর ৪ এর লাইসেন্স আবেদনের নিয়মাবলি (ক) নীতিমালার অধীনে প্রদেয় লাইসেন্স ব্যতিরেকে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অনলাইন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠা কিংবা পরিচালনা করতে পারবে না :- সর্বোপরি অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা “২০১২” এর ১১ এর পেশাগত ও কারিগরি মান ( ঘ) নীতিমালা অনুযায়ী অনলাইন পত্রিকার ক্ষেত্রে পত্রিকার প্রতিটি কপিতে প্রকাশক ও সম্পাদকের নাম ঠিকানা অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে। অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ” ২০১২” এর কোন নীতিমালা পুরন না করেই, অনুমতিবিহীন অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা করছে, বিব্রত করছে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কে,

গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাও এলাকার পিতামাতার অবাধ্য সন্তান, রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার প্রকৃত পরিচয় গোপন করে। সঞ্জয় দাস নামে পরিচালিত “” গাজীপুর কন্ঠ”” অনলাইন, সম্পুর্ন অবৈধ ও বে-আইনী।
গাজীপুরের নিরীহ মানুষদেরকে বোকা বানিয়ে দেদারসে অপ-সাংবাদিকতা কে পুজি করে।
চাঁদাবাজ এই অপ-সাংবাদিকের, অপকর্মের জন্যেই , “সাংবাদকর্মী হান্নান মোল্লার “-এই পেশাগত পরিচয়টিই তার জন্য এখন বড় হতাশার কারন হয়েছে। বিশেষ করে ২০২০ এবং ২০২১ সালে, গাজীপুর জেলার এডিসি (রেভিনিউ) মোহাম্মদ মশিউর রহমানের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ও রাজউক পূর্বাচলের গাজীপুর অংশের, মুল অধিবাসী ক্যাটাগরিতে প্লট বরাদ্দের অনিয়মের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ এবং গাজীপুর জেলার যাচাই-বাছাই কমিটি কর্তৃক প্রকাশিত তালিকা বাতিলের জন্য । হাইকোর্টে রিটের পিটিশন, সবকিছু মিলিয়ে সাংবাদিক “হান্নান মোল্লা” এখনো শক্তিশালী এক মাফিয়া প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে আইনানুগ ভাবে মোকাবিলা করছে। গাজীপুর কন্ঠ অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদের মাধ্যমে সে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে। সাংবাদিক হান্নান মোল্লার বিরুদ্ধে, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার নামে, অভিযোগের বিষয় যাচাই-বাছাই না করেই, বাছ-বিচারহীনভাবে ব্যক্তি চরিত্র হনন করে, অত্যন্ত অসংবেদনশীল ভাষায় গাজীপুর কন্ঠ অনলাইনে খবর প্রকাশ করেছে মুলত, ততকালীন গাজীপুরের এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমান এর নিকট হতে মোটা অংকের টাকা নিয়ে, চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ এডিসি রেভিনিউ মশিউর পক্ষে সাফাই সংবাদ প্রকাশ করেছে। কোন পেশাদার সাংবাদিক এই সংবাদ প্রকাশ করার কথা নয়। একজন পেশাদার সাংবািদকের জন্য জরুরী বিষয় হচ্ছে দু’টি। একটি হচ্ছে ,‌‍’সংবেদনশীলতা’
এবং অন্যটি হচ্ছে ‌’সচেতনতা’। এ দু’টি গুন না থাকলে কারও পক্ষে পেশাদার সাংবাদিক হওয়া সম্ভব নয়। একজন সাংবাদিকের সবচেয়ে বেশী সচেতন থাকা জরুরী কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে খবর প্রকাশে। যথাযথ অনুসন্ধান, তথ্য-প্রমাণ এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্য ছাড়া কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে খবর প্রকাশ করা যাবে না। এমনকি কেউ সংবাদ সম্মেলন করে কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও সেটি সঠিক কি’না তার অনুসন্ধান করতে হবে, অন্ততপক্ষে অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্য নিতেই হবে। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার শুরুটা করতে হবে প্রাথমিক সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করার খোঁজের মধ্য দিয়ে।
এমনকি কোন তদন্ত প্রতিবেদন হাতে আসলেও এই তদন্ত প্রক্রিয়া কতটা স্বচ্ছ ছিল এবং উদ্দেশ্যমূলক ছিল কি’না সেটা আগে নিশ্চিত হতে হবে। একজন সাংবাদিককে ‌’সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলার শক্তি অর্জন করতে হবে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে সাদা কে সাদা বলা সহজ, কিন্তু কালো কে কালো সহজে বলা যাবে না। সেটি সত্যিই কালো কি’না সেটা অবশ্যই যথাযথভাবে যাচাই করতে হবে। কারন একবার ভুল করে কালো বলার মধ্য দিয়ে কারও গায়ে কালিমা লেপে দিলে সেই দাগ এবং দায় মোছা যায় না। আজ হতাশটা এই কারনেই যে , সাংবাকিতায় এই সাধারন রীতি এবং নীতি ভীষণভাবে উপেক্ষিত হচ্ছে। সাংবাদিকতার নামে অবলীলায় যা কিছুই লিখে দেওয়া হচ্ছে। অজ্ঞাত কিংবা বায়বীয় সূত্রের বরাত দিয়ে কোন ধরনের অনুসন্ধান ছাড়াই ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যা খুশী তাই লেখা হচ্ছে। এমনকি অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্যটুকুও নেওয়া হচ্ছে না। মোবাইলে এক-দুইবার ফোন করে কিংবা না করেই বলা হচ্ছে, ‌’তার সঙ্গে যো্গাযোগ করে পাওয়া যায়নি’। এসব রিপোর্টের ভাষা পড়লেও যে কোন সচেতন, শিক্ষিত মানুষের এখনকার সাংবাদিক ও সাংবাদিকতা সম্পর্কে খুব খারাপ ধারনা হয়ে যায়। এমনকি এক সংবাদ মাধ্যমে আর এক সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদকের নামে খবর ছাপা হচ্ছে বায়বীয় সূত্র দিয়ে, অত্যন্ত রুচিহীন ভাষায়। এটা বেশীরভাগই হচ্ছে গাজীপুর কন্ঠ অনলাইনের মতো “”আন্ডারগ্রাউন্ড নাম-ঠিকানা পরিচয়হীন প্রকাশক ও সম্পাদকের”” সংবাদ মাধ্যমে। কিন্তু এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমে, যে সংবাদমাধ্যমগুলোর সম্পাদকরা আমাদের শ্রদ্ধেয় জন, পেশাগত মুরুব্বি কিংবা নেতা।হতাশাটা এ কারনেই। পেশাগত আঙিনায় মুরুব্বি বলে মেনে চলার মত, সম্মান করার মত, অনুসরণ করার মত, নির্ভর করার মত দায়িত্বশীল চরিত্রের অনুপস্থিতি তীব্র হয়ে উঠছে।
এই পরিস্থিতিতে আদর্শ পেশাগত অবস্থানের ক্ষেত্রে ‌’সাংবাদিকতা’ যেমন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, তেমনি পেশাগত মর্যাদা নিয়ে যারা সাংবাদিকতা করতে চান, তাদের সামনেও পরিস্থিতিটা অত্যন্ত জটিল ও কঠিন হয়ে উঠছে।এর নিট ফলাফল হতে পারে, সত্যিকারের শিক্ষিত, আত্ম মর্যাদা সম্পন্নরা আগামীতে এ পেশায় আসতে ভীষণভাবে কুন্ঠিত হবেন। এটাও আশংকা রয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে ‌’সাংবাদিকতা’ মর্যাদা সম্পন্ন পেশাগত অবস্থান নিয়ে থাকবে না, তৃতীয় শ্রেণীর একটা চাকরি হিসেবে বিবেচিত হবে মাত্র। তীব্র হতাশার জায়গাটা এখানেই। চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ গাজীপুরের সাবেক এডিসি রেভিনিউ মশিউর রহমান কর্তৃক হান্নান মোল্লার বিরুদ্ধে আনীত মিথ্যা বানোয়াট ষড়যন্ত্র থেকে সকল সাংবাদিকদের শিক্ষনীয় বিষয়। সাংবাদিক সমাজ সকলের উপর নৈতিক দায়িত্ব “” চাঁদাবাজ,, এই অপ-সাংবাদিকতা
২০১২ এর অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা নীতিমালা ( খসড়া) অনুযায়ী, গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন পোর্টালটি সম্পুর্ন অবৈধভাবে হঠাৎ হঠাৎ  পরিচালিত করছে , প্রকাশক ও সম্পাদক নাম ও কার্যালয় এর ঠিকানা উল্লেখ নেই। এর প্রকাশক ও সম্পাদক ভুয়া কালীগঞ্জের বালিগাও এলাকার  মাফিয়া প্রধান প্রতারক, রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার। ০১৮৭৩৭৯৯১২২ মোবাইল নম্বর ব্যবহার কারী এ ব্যাপারে ।দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক পিআইডি সেকশনের সচিবের সাথে এবং অনলাইন নিবন্ধন শাখায় খোঁজ করে জানা যায়  এরকম কোন অনলাইন আবেদনও করেননি তাই আমরা অনলাইন ভাষণ যারা চালান তাদের থেকে দূরে থাকুন এবং স্থানীয় প্রশাসনকেও তাদেরকে  আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছেন সুশীল সমাজ।