ঢাকা ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

কাশিমপুরে রাজউক এর প্লান পাশ করে দিতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন একটি চক্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪৬:০২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
  • / ৪২৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার ৫ নং ওয়ার্ডের শৈলডুবী এলাকায়,বাড়ির প্লান পাশ করে দিতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন একটি চক্র।

১৭ ই ফেব্রুয়ারী ২০২৩ শুক্রবার সন্ধায় প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে.আব্দুল খালেক,ও খোকন মাঝি.পৃথক পৃথক.বাদী হয়ে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর দুইটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে উল্লেখ করেন বিবাদী শিব্বির মিয়া নিজেকে ইন্জিনিয়ার পরিচয়ে রাজউক এর প্লান পাশ করে দেওয়ার কথা বলে,(১)খোকন মাঝির নিকট মৌখিক চুক্তিতে আবদ্ধ হন ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা,এ মোতাবেক খোকন মাঝির নিকট থেকে ব্যাংক একাউন্ট চেকের পাতা AS100-(4347273)নং থেকে ৫0 হাজার টাকার চেক ও নগদ ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা গ্রহন করেন,খোকন মাঝির নিকট থেকে সর্বমোট ১ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা গ্রহন করেন শিব্বির মিয়া,যার নগদ টাকার কেনো রিসিট কপি দেননি শিব্বির মিয়া।

পার্শবর্তী গ্রামের সহজ সরল মানুষ আব্দুল খালেক এর নিকট থেকে বিগত ছয় মাস পূর্বে রাজউক এর প্লান পাশ করে দিতে মৌখিক চুক্তি মোতাবেক ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা চুক্তিতে আবদ্ধ হন শিব্বির মিয়া।তবে আব্দুল খালেক এর নিকট থেকে বিকাশ এ্যাকাউন্ট ও নগদ ক্যাস এর মাধ্যমে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা গ্রহন করেছেন,যার কোনো রিসিট কপি দেননি শিব্বির মিয়া।

শিব্বির মিয়া দির্ঘদিন যাবত ঘুরাইতে থাকে অসহায় সহজ সরল গ্রামবাসীদের,শিব্বির মিয়ার মুঠোফোনে একাধিকবার সহজ সরল গ্রাহক এরা যোগাযোগ করতে গেলে,তিনি তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন রিসিভ করেন না মর্মে জানাযায়।াতৎপর একটি বিশেষ মুহুরি আব্দুল খালেক কে শিব্বির মিয়া চেনেন না বলে দাবী করেন,অতচ শিব্বির মিয়ার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নং ০১৭১৪৭৭৭৯৬৪. এ আব্দুল খালেক এর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নং ০১৯২১৪৮১৫৯০ নং এ( ৫৮ ) বার কথা হয়েছে,যেটার মোবাইল কললিষ্টে পাওয়া যায়।

গত ১৬ তাং ২০২৩ বিকালে মহানগরের ৫ নং ওয়ার্ডের শৈলডুবী এলাকা থেকে এ প্রতারকচক্র টি ধৃত করেন এলাকাবাসী। এসময় প্রতারকচক্রের মধ্যে শিব্বির মিয়া তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও মটরবাইক রেখে কৌশলে পালিয়ে যায় তিনি নিজের দোষ ধামাচাপা দিতে,অপকৌশল অবলম্বন করে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর খোকন মাঝিকে বিবাদী করে তার বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

উক্ত ঘটনার বিষয়ে সরজমিনে তদন্ত পর্যবেক্ষন করার জন্য কাশিমপুর থানার এস আই নাহিদ আল রেজা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ আমজনতা ও গণমাধ্যমকর্মী,রা।এ বিষয়ে খোকন মাঝির নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি উক্ত বিষয়ে জানিইনা তবে আমার বিরুদ্ধে কাশিমপুর থানায় মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন শিব্বির মিয়া,

এলাকবাসী র মধ্যে আলমগীর মাদবর বলেন ও ইন্জিনিয়ার কি তা জানিনা তবে ও যে প্রতারক এটা নিঃসন্দেহ,আবু সিদ্দিক চৌধুরী বলেন যে দিন জনগন ওকে ধৃত করলেন তখন প্রকাশ্যে খোকন মাঝি ও আব্দুল খালেক টাকা পাইবে সে নিজে মুখে স্বীকার করেন,রতন মিয়া বলেন প্রতারক চক্রটি টাকা না দিতে মাস্টার প্লান তৈরি করেছেন,ইদ্রিস আলী মাদবর বলেন এদের কে আইনের আওতায় না আনা হলে এদের চক্রে নিঃস্ব হবে জনগন,মহিউদ্দিন মাল বলেন এই চক্রে ভরে গেছে দেশ এদের কে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় আনা দরকার,এরা অপরাধ করেও যদি আইন এদের পক্ষে যায় তাহলে সত্য,বলে আর কিছু থাকবেনা,মোস্তফা বলেন ও যে প্রতারক সেদিন সে প্রমান হয়েগেছে দশের সামনে টাকা পাইবে বলে স্বীকার করছে,উক্ত বিষয়ে চুড়ান্ত তদন্দ পর্যবেক্ষণে চক্রের মুল হোতা শিব্বির এর অপকর্ম দূর্নীতি ও প্রতারণার সত্যতা মেলে,এ ধরনের প্রতারক চক্র টির বিরুদ্ধে কঠোর তদন্ত পূর্বক আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী পরিবার এলাকাবাসী ও সুধীসমাজ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাশিমপুরে রাজউক এর প্লান পাশ করে দিতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন একটি চক্র

আপডেট টাইম : ০৯:৪৬:০২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার ৫ নং ওয়ার্ডের শৈলডুবী এলাকায়,বাড়ির প্লান পাশ করে দিতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন একটি চক্র।

১৭ ই ফেব্রুয়ারী ২০২৩ শুক্রবার সন্ধায় প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে.আব্দুল খালেক,ও খোকন মাঝি.পৃথক পৃথক.বাদী হয়ে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর দুইটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে উল্লেখ করেন বিবাদী শিব্বির মিয়া নিজেকে ইন্জিনিয়ার পরিচয়ে রাজউক এর প্লান পাশ করে দেওয়ার কথা বলে,(১)খোকন মাঝির নিকট মৌখিক চুক্তিতে আবদ্ধ হন ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা,এ মোতাবেক খোকন মাঝির নিকট থেকে ব্যাংক একাউন্ট চেকের পাতা AS100-(4347273)নং থেকে ৫0 হাজার টাকার চেক ও নগদ ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা গ্রহন করেন,খোকন মাঝির নিকট থেকে সর্বমোট ১ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা গ্রহন করেন শিব্বির মিয়া,যার নগদ টাকার কেনো রিসিট কপি দেননি শিব্বির মিয়া।

পার্শবর্তী গ্রামের সহজ সরল মানুষ আব্দুল খালেক এর নিকট থেকে বিগত ছয় মাস পূর্বে রাজউক এর প্লান পাশ করে দিতে মৌখিক চুক্তি মোতাবেক ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা চুক্তিতে আবদ্ধ হন শিব্বির মিয়া।তবে আব্দুল খালেক এর নিকট থেকে বিকাশ এ্যাকাউন্ট ও নগদ ক্যাস এর মাধ্যমে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা গ্রহন করেছেন,যার কোনো রিসিট কপি দেননি শিব্বির মিয়া।

শিব্বির মিয়া দির্ঘদিন যাবত ঘুরাইতে থাকে অসহায় সহজ সরল গ্রামবাসীদের,শিব্বির মিয়ার মুঠোফোনে একাধিকবার সহজ সরল গ্রাহক এরা যোগাযোগ করতে গেলে,তিনি তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন রিসিভ করেন না মর্মে জানাযায়।াতৎপর একটি বিশেষ মুহুরি আব্দুল খালেক কে শিব্বির মিয়া চেনেন না বলে দাবী করেন,অতচ শিব্বির মিয়ার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নং ০১৭১৪৭৭৭৯৬৪. এ আব্দুল খালেক এর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নং ০১৯২১৪৮১৫৯০ নং এ( ৫৮ ) বার কথা হয়েছে,যেটার মোবাইল কললিষ্টে পাওয়া যায়।

গত ১৬ তাং ২০২৩ বিকালে মহানগরের ৫ নং ওয়ার্ডের শৈলডুবী এলাকা থেকে এ প্রতারকচক্র টি ধৃত করেন এলাকাবাসী। এসময় প্রতারকচক্রের মধ্যে শিব্বির মিয়া তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও মটরবাইক রেখে কৌশলে পালিয়ে যায় তিনি নিজের দোষ ধামাচাপা দিতে,অপকৌশল অবলম্বন করে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর খোকন মাঝিকে বিবাদী করে তার বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

উক্ত ঘটনার বিষয়ে সরজমিনে তদন্ত পর্যবেক্ষন করার জন্য কাশিমপুর থানার এস আই নাহিদ আল রেজা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ আমজনতা ও গণমাধ্যমকর্মী,রা।এ বিষয়ে খোকন মাঝির নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি উক্ত বিষয়ে জানিইনা তবে আমার বিরুদ্ধে কাশিমপুর থানায় মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন শিব্বির মিয়া,

এলাকবাসী র মধ্যে আলমগীর মাদবর বলেন ও ইন্জিনিয়ার কি তা জানিনা তবে ও যে প্রতারক এটা নিঃসন্দেহ,আবু সিদ্দিক চৌধুরী বলেন যে দিন জনগন ওকে ধৃত করলেন তখন প্রকাশ্যে খোকন মাঝি ও আব্দুল খালেক টাকা পাইবে সে নিজে মুখে স্বীকার করেন,রতন মিয়া বলেন প্রতারক চক্রটি টাকা না দিতে মাস্টার প্লান তৈরি করেছেন,ইদ্রিস আলী মাদবর বলেন এদের কে আইনের আওতায় না আনা হলে এদের চক্রে নিঃস্ব হবে জনগন,মহিউদ্দিন মাল বলেন এই চক্রে ভরে গেছে দেশ এদের কে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় আনা দরকার,এরা অপরাধ করেও যদি আইন এদের পক্ষে যায় তাহলে সত্য,বলে আর কিছু থাকবেনা,মোস্তফা বলেন ও যে প্রতারক সেদিন সে প্রমান হয়েগেছে দশের সামনে টাকা পাইবে বলে স্বীকার করছে,উক্ত বিষয়ে চুড়ান্ত তদন্দ পর্যবেক্ষণে চক্রের মুল হোতা শিব্বির এর অপকর্ম দূর্নীতি ও প্রতারণার সত্যতা মেলে,এ ধরনের প্রতারক চক্র টির বিরুদ্ধে কঠোর তদন্ত পূর্বক আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী পরিবার এলাকাবাসী ও সুধীসমাজ।