ঢাকা ০৫:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার

পশ্চিম বাংলার সরকার কে উৎখাত করতে হিন্দু ও মুসলিম জোটের আহবান জানালেন বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী

কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।।
  • আপডেট টাইম : ০৮:৪২:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ২০৪ ১৫০০০.০ বার পাঠক

আগামী পঞ্চায়েত ও ২০২৪,শে, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিম বাংলার মাটি থেকে তৃনমূল দলের সরকার কে উৎখাত করতে আহবান জানালেন বিজেপি নেতা এবং পশ্চিম বাংলার বিধান সভার বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি সম্প্রতি পশ্চিম বাংলার বিধান সভার সদস্য ও আই এস এফ নেতা পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী র গ্রেপ্তার নিয়ে তিব্র নিন্দা করেন। এবং তিনি পশ্চিম বাংলার সমস্ত বিরোধী দল ও হিন্দু এবং মুসলিম মিলিত হয়ে তৃনমূল দলের বিদায় ঘন্টা বাজাবার কথা ঘোষণা করেন। কিছুদিন আগে পশ্চিম বাংলার আই এস এফ নেতা পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী র একটি দলীয় সভা ছিল কলকাতায়। সেই সভায় পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন যায়গায় থেকে আগত আই এস এফ নেতা ও কর্মীদের কে কলকাতায় আসার পথে বাধা দেয় তৃনমূল দলের নেতা ও কর্মীরা। সেই সব নেতা ও তৃনমূল দলের কর্মীদের সাহায্য করতে যান পুলিশ। এই খবর পেয়ে ছুটে আসেন ফুরফুরা শরীফের পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী। তিনি তার দলের নেতা ও কর্মীদের নিয়ে প্রতিবাদ করেন। এবং তাদের কে নিয়ে কলকাতায় বসে পড়েন। তাদেরকে তুলতে গিয়ে পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং টিয়ার গ্যাস ছুড়তে থাকে। ঘটনার স্থান থেকে পশ্চিম বাংলার বিধান সভার সদস্য ও আই এস এফ নেতা পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী কে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ। বর্তমানে তিনি ১৪,দিনের, পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিম বাংলার বিজেপি নেতা ও পশ্চিম বাংলার বিধান সভার বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী আহবান জানালেন যে আগামী নির্বাচনে পঞ্চায়েত ও ২০২৪,সালে, পশ্চিম বাংলার মাটি থেকে তৃনমূল দলের সরকার ও তৃনমূল দল কে মুছে ফেলতে হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের একজোট বাধার জন্য বলেন। তবে যদি এই সমীকরণ বাস্তবায়নে রূপ নেয় তাহলে আগামী দিনে পশ্চিম বাংলার মাটি থেকে তৃনমূল দলের বড় ক্ষতিগ্রস্ত হবে এটি বলার অপেক্ষা করে না।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পশ্চিম বাংলার সরকার কে উৎখাত করতে হিন্দু ও মুসলিম জোটের আহবান জানালেন বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী

আপডেট টাইম : ০৮:৪২:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আগামী পঞ্চায়েত ও ২০২৪,শে, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিম বাংলার মাটি থেকে তৃনমূল দলের সরকার কে উৎখাত করতে আহবান জানালেন বিজেপি নেতা এবং পশ্চিম বাংলার বিধান সভার বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি সম্প্রতি পশ্চিম বাংলার বিধান সভার সদস্য ও আই এস এফ নেতা পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী র গ্রেপ্তার নিয়ে তিব্র নিন্দা করেন। এবং তিনি পশ্চিম বাংলার সমস্ত বিরোধী দল ও হিন্দু এবং মুসলিম মিলিত হয়ে তৃনমূল দলের বিদায় ঘন্টা বাজাবার কথা ঘোষণা করেন। কিছুদিন আগে পশ্চিম বাংলার আই এস এফ নেতা পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী র একটি দলীয় সভা ছিল কলকাতায়। সেই সভায় পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন যায়গায় থেকে আগত আই এস এফ নেতা ও কর্মীদের কে কলকাতায় আসার পথে বাধা দেয় তৃনমূল দলের নেতা ও কর্মীরা। সেই সব নেতা ও তৃনমূল দলের কর্মীদের সাহায্য করতে যান পুলিশ। এই খবর পেয়ে ছুটে আসেন ফুরফুরা শরীফের পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী। তিনি তার দলের নেতা ও কর্মীদের নিয়ে প্রতিবাদ করেন। এবং তাদের কে নিয়ে কলকাতায় বসে পড়েন। তাদেরকে তুলতে গিয়ে পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং টিয়ার গ্যাস ছুড়তে থাকে। ঘটনার স্থান থেকে পশ্চিম বাংলার বিধান সভার সদস্য ও আই এস এফ নেতা পীরজাদারা নওশাদ সিদ্দিকী কে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ। বর্তমানে তিনি ১৪,দিনের, পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিম বাংলার বিজেপি নেতা ও পশ্চিম বাংলার বিধান সভার বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী আহবান জানালেন যে আগামী নির্বাচনে পঞ্চায়েত ও ২০২৪,সালে, পশ্চিম বাংলার মাটি থেকে তৃনমূল দলের সরকার ও তৃনমূল দল কে মুছে ফেলতে হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের একজোট বাধার জন্য বলেন। তবে যদি এই সমীকরণ বাস্তবায়নে রূপ নেয় তাহলে আগামী দিনে পশ্চিম বাংলার মাটি থেকে তৃনমূল দলের বড় ক্ষতিগ্রস্ত হবে এটি বলার অপেক্ষা করে না।।