রাজধানীর গুলশানে অফিস নিয়ে চলছে প্রতারক চক্রের প্রতারণা
- আপডেট টাইম : ০৮:০৪:৩৬ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৩
- / ৩৪৩ ৫০০০.০ বার পাঠক
ওই প্রতারক চক্রের প্রধান হচ্ছে একজন পুরুষ শাহ আলম নাম আনুমানিক (৪০) ও এক নারী সদস্য ছদ্দবেশী নাম মাওনি আনুমানিক (৩৫) অনুসন্ধানের একপর্যায়ে ওই প্রতারক নারী সদস্যের জাতীয় পরিচয়-পত্র পাওয়া গেলে জানা যায় তার নাম ফারহানা আক্তার। এদের মূল লক্ষ্য মানুষদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়া বিভিন্ন জায়গায় ফ্ল্যাট, জমি, অথবা কখনো দুবাই ব্যবসা করার পরামর্শ দিয়ে হাতিয়ে নেওয়া।
এই প্রতারক চক্রের বিশেষ ভূমিকা পালন করে ছদ্দবেশী নাম মাওনি নারী সদস্যর সে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলে তারপর নিজে থেকে বিভিন্ন কুপ্রস্তাব দিয়ে তাদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় যার সহায়তা করে শাহ আলম নামের প্রতারক পুরুষ সদস্য টি।
অনুসন্ধানের একপর্যায়ে জানা গেছে ওই প্রতারক নারী সদস্যের স্বামী দুবাই থেকে স্বর্ণ আদান-প্রদান করে বাংলাদেশে। স্বর্ণের অবৈধ ব্যবসায় জড়িত ওই নারী সদস্য ও তার স্বামী।
এদের সম্পর্কে যতই অনুসন্ধানে গণমাধ্যমকর্মী যাচ্ছে ততোই বেরিয়ে আসছে তাদের থলের বিড়াল
আরও জানা যায় কিছুদিন আগে শাহ আলম নামের ওই প্রতারক পুরুষ সদস্য প্রতারণার জন্য চার মাস জেল খেটে বেরিয়েছে। ওই নারী সদস্য নিজেকে এশিয়ান টিভির ক্রাইম রিপোর্টার পরিচয় দিয়ে বেড়ায়, কিছুদিন আগে পল্লবীতে ও উত্তরাতে তার এই ভুয়া সাংবাদিকতার পরিচয় ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ব্যক্তিগত এর আইনজীবীর পরিচয় দিয়ে উত্তরা ও মিরপুরের অসহায় দুই ব্যবসায়ীর সাথে তুমুল ঝগড়াঝাটি অশ্লীল অকথ্য ভাষা করে পাওনার চেয়ে দ্বিগুন টাকা আদায় করে।
এবার জানা গেলো মাওনি ও শাহ আলম নিজ নিজ বৈবাহিক জীবনে ঠিক থাকলেও তারা নিজেরা অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত তার ও যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে সাংবাদিকদের কাছে ।
এরা বিভিন্ন নেতাকর্মীর অফিসে যেয়ে ফুল দিয়ে ছবি তুলে সেগুলোর অপব্যবহার করে থাকে বিভিন্ন সময়। বিভিন্ন জায়গায় ওই নারী প্রতারক সদস্য নিজেকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এর ব্যাক্তিগত আইনজীবী পরিচয় দিয়ে থাকে।এই পরিচয়ে দিয়েই মানুষের সাথে অমানবিক আচরণ হয়রানি মূলক কার্যকলাপ করে থাকে তার যথেষ্ট প্রমাণ আছে সাংবাদিকদের কাছে।
সমাজে নিজেরা প্রতারণা করে মানুষকে ঠকাচ্ছে এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিগণদের ও জড়িয়ে তাদের সম্মান ক্ষুন্ন করছে তার যথেষ্ট প্রমাণ ও আছে সাংবাদিকদের কাছে।
এরা কি শুধুই প্রতারক নাকি বিরোধীদলের কোন চাল? দীর্ঘদিন থেকে সাংবাদিকদের অনুসন্ধানের পরে সব হাতে মিলে।
এদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে জানা হোক তারা প্রতারণার সাথে সাথে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের নাম বিক্রির কারণ কি?
পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন সময়ের কন্ঠে ,,,,