ঢাকা ০৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মামলা, তিনি জানেনও না! দীর্ঘ ৮ বছর পর প্রকাশ

মোঃ শহিদুল ইসলাম বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান চট্রগ্রামঃ
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৪:৫৬ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১৭৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

চট্টগ্রামের এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইন মামলা করা হয়েছে। চন্দনাইশ থানার মামলা নং-১৩, ২০/০১/২০১৫ইং ধারা-বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ সনের ১৫(১০ এর (ক)। মামলার বাদী কে তাও জানানো হয়নি। তিনি চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার দোহাজারী পৌরসভার ফুলতলার স্থানীয় মৃত সামশুল হুদার ছেলে কামরুল হুদা। তাকে ৪২ নং আসামি করা হয়েছে। সাংবাদিক কামরুল হুদা চট্টগ্রাম নগরীতে ৪২ বছর যাবৎ অবস্থান করছেন এবং দীর্ঘদিন যাবৎ সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত আছেন। ঈদের সময় ছাড়া তিনি বাড়ীতেও যান না। আজ ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে দোহাজারী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এস আই মো: বিলাল হোসাইন (০১৮১৮-৬২৬৬২৫) ফোন দিয়ে বলেন আমি একটা তথ্যের জন্য ফোন দিয়েছি, ২০১৫ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে যে আপনার নামে মামলা হয়েছিল। কি বলেন, কামরুল হুদা, পিতা সামশুল হুদা এত বড় মামলা হয়েছে ২০১৫ সালে, জামিন-টামিনও নেননি, আচ্ছা ঠিক আছে ভাই। এস আই সাহেব ফোন দেয়ার পর দীর্ঘ আট বছর পর মামলা হয়েছে তা জানতে পারেন বলে জানান সাংবাদিক কামরুল হুদা। তিনি আরো জানান, আমি ঈদের সময় ছাড়া বাড়ী-ঘরেও যাই না। কেন আমার বিরুদ্ধে মামলা, আমি কোন রাজনৈতিক দলও করি না, আমি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। একজন দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার বিরুদ্ধে এত বড় একটি মিথ্যা মামলা। আইনশৃংখলা বাহিনী জানে না কোন জন অপরাধী কোন জন অপরাধী নয়। মামলা হওয়ার পর নিশ্চয় পুলিশ তদন্ত করে দেখেছে, তাহলে পুলিশ কি তদন্ত করলো? একজন দেশের চতুর্থ স্তম্ভের ব্যাক্তির বিরুদ্ধে মামলা হল আট বছর পার তিনি আজ জানতে পারলো। সাংবাদিক কামরুল হুদা জানান, আমরা কি এভাবে মিথ্যার বেড়াজালে বন্দি হয়ে থাকবো? রাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন এ দেশের উন্নয়ন চায়, তেমনি এ দেশের সাংবাদিক সমাজও। সাংবাদিকরা দেশের বাইরে নয়। তাহলে সবার মতো সাংবাদিকদেরও নিরাপত্তা বিধানে রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা সাংবাদিকতার মতো মহান পেশাকে ধারণ করে জীবিকা নির্বাহ করছে, তাদের মধ্যে ঐক্যের অভাব আছে এটা কর্মরত সাংবাদিকদের শিকার করতে হবে। হয়তো প্রতিবাদের সময় মানববন্ধন বা সভা-সমাবেশে একসঙ্গে দাঁড়াচ্ছে কিন্তু মনস্তাত্তিকভাবে অনেকেই আন্তরিক নয়। পেশার প্রতি ভালোবাসা না কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ যেন তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। কটি মানববন্ধন করে কখনো এ ধরনের ঘটনাকে শেষ ঘটনা হিসেবে দেখা যাবে না। বর্তমানে সাংবাদিকদের মধ্যে একতার অভাব। সবাই ব্যক্তিস্বার্থ, রাজনৈতিক স্বার্থ নিয়ে চিন্তা না করে কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য কাজ করতে হবে। সব শেষে ঐক্য ছাড়া সাংবাদিক সমাজের কোনো বিকল্প নেই।

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মামলা, তিনি জানেনও না!
চট্টগ্রামের এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইন মামলা করা হয়েছে। চন্দনাইশ থানার মামলা নং-১৩, ২০/০১/২০১৫ইং ধারা-বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ সনের ১৫(১০ এর (ক)। মামলার বাদী কে তাও জানানো হয়নি। তিনি চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার দোহাজারী পৌরসভার ফুলতলার স্থানীয় মৃত সামশুল হুদার ছেলে কামরুল হুদা। তাকে ৪২ নং আসামি করা হয়েছে। সাংবাদিক কামরুল হুদা চট্টগ্রাম নগরীতে ৪২ বছর যাবৎ অবস্থান করছেন এবং দীর্ঘদিন যাবৎ সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত আছেন। ঈদের সময় ছাড়া তিনি বাড়ীতেও যান না। আজ ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে দোহাজারী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এস আই মো: বিলাল হোসাইন (০১৮১৮-৬২৬৬২৫) ফোন দিয়ে বলেন আমি একটা তথ্যের জন্য ফোন দিয়েছি, ২০১৫ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে যে আপনার নামে মামলা হয়েছিল। কি বলেন, কামরুল হুদা, পিতা সামশুল হুদা এত বড় মামলা হয়েছে ২০১৫ সালে, জামিন-টামিনও নেননি, আচ্ছা ঠিক আছে ভাই। এস আই সাহেব ফোন দেয়ার পর দীর্ঘ আট বছর পর মামলা হয়েছে তা জানতে পারেন বলে জানান সাংবাদিক কামরুল হুদা। তিনি আরো জানান, আমি ঈদের সময় ছাড়া বাড়ী-ঘরেও যাই না। কেন আমার বিরুদ্ধে মামলা, আমি কোন রাজনৈতিক দলও করি না, আমি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। একজন দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার বিরুদ্ধে এত বড় একটি মিথ্যা মামলা। আইনশৃংখলা বাহিনী জানে না কোন জন অপরাধী কোন জন অপরাধী নয়। মামলা হওয়ার পর নিশ্চয় পুলিশ তদন্ত করে দেখেছে, তাহলে পুলিশ কি তদন্ত করলো? একজন দেশের চতুর্থ স্তম্ভের ব্যাক্তির বিরুদ্ধে মামলা হল আট বছর পার তিনি আজ জানতে পারলো। সাংবাদিক কামরুল হুদা জানান, আমরা কি এভাবে মিথ্যার বেড়াজালে বন্দি হয়ে থাকবো? রাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন এ দেশের উন্নয়ন চায়, তেমনি এ দেশের সাংবাদিক সমাজও। সাংবাদিকরা দেশের বাইরে নয়। তাহলে সবার মতো সাংবাদিকদেরও নিরাপত্তা বিধানে রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা সাংবাদিকতার মতো মহান পেশাকে ধারণ করে জীবিকা নির্বাহ করছে, তাদের মধ্যে ঐক্যের অভাব আছে এটা কর্মরত সাংবাদিকদের শিকার করতে হবে। হয়তো প্রতিবাদের সময় মানববন্ধন বা সভা-সমাবেশে একসঙ্গে দাঁড়াচ্ছে কিন্তু মনস্তাত্তিকভাবে অনেকেই আন্তরিক নয়। পেশার প্রতি ভালোবাসা না কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ যেন তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। কটি মানববন্ধন করে কখনো এ ধরনের ঘটনাকে শেষ ঘটনা হিসেবে দেখা যাবে না। বর্তমানে সাংবাদিকদের মধ্যে একতার অভাব। সবাই ব্যক্তিস্বার্থ, রাজনৈতিক স্বার্থ নিয়ে চিন্তা না করে কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য কাজ করতে হবে। সব শেষে ঐক্য ছাড়া সাংবাদিক সমাজের কোনো বিকল্প নেই।
বর্তমানে এই বিষয়টি নিয়ে চট্টগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, এ বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের একটাই দাবি অনতিবিলম্বে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে উক্ত মামলা থেকে প্রবিন সাংবাদিক কামরুল হুদার নামটি মামলা থেকে বাঁধ দেওয়া হোক সেইসাথে যে এই জঘন্য কাজটি করেছে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপরস্থ কর্মকর্তাদের প্রতি দাবি জানাচ্ছি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মামলা, তিনি জানেনও না! দীর্ঘ ৮ বছর পর প্রকাশ

আপডেট টাইম : ০৮:১৪:৫৬ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২২

চট্টগ্রামের এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইন মামলা করা হয়েছে। চন্দনাইশ থানার মামলা নং-১৩, ২০/০১/২০১৫ইং ধারা-বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ সনের ১৫(১০ এর (ক)। মামলার বাদী কে তাও জানানো হয়নি। তিনি চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার দোহাজারী পৌরসভার ফুলতলার স্থানীয় মৃত সামশুল হুদার ছেলে কামরুল হুদা। তাকে ৪২ নং আসামি করা হয়েছে। সাংবাদিক কামরুল হুদা চট্টগ্রাম নগরীতে ৪২ বছর যাবৎ অবস্থান করছেন এবং দীর্ঘদিন যাবৎ সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত আছেন। ঈদের সময় ছাড়া তিনি বাড়ীতেও যান না। আজ ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে দোহাজারী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এস আই মো: বিলাল হোসাইন (০১৮১৮-৬২৬৬২৫) ফোন দিয়ে বলেন আমি একটা তথ্যের জন্য ফোন দিয়েছি, ২০১৫ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে যে আপনার নামে মামলা হয়েছিল। কি বলেন, কামরুল হুদা, পিতা সামশুল হুদা এত বড় মামলা হয়েছে ২০১৫ সালে, জামিন-টামিনও নেননি, আচ্ছা ঠিক আছে ভাই। এস আই সাহেব ফোন দেয়ার পর দীর্ঘ আট বছর পর মামলা হয়েছে তা জানতে পারেন বলে জানান সাংবাদিক কামরুল হুদা। তিনি আরো জানান, আমি ঈদের সময় ছাড়া বাড়ী-ঘরেও যাই না। কেন আমার বিরুদ্ধে মামলা, আমি কোন রাজনৈতিক দলও করি না, আমি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। একজন দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার বিরুদ্ধে এত বড় একটি মিথ্যা মামলা। আইনশৃংখলা বাহিনী জানে না কোন জন অপরাধী কোন জন অপরাধী নয়। মামলা হওয়ার পর নিশ্চয় পুলিশ তদন্ত করে দেখেছে, তাহলে পুলিশ কি তদন্ত করলো? একজন দেশের চতুর্থ স্তম্ভের ব্যাক্তির বিরুদ্ধে মামলা হল আট বছর পার তিনি আজ জানতে পারলো। সাংবাদিক কামরুল হুদা জানান, আমরা কি এভাবে মিথ্যার বেড়াজালে বন্দি হয়ে থাকবো? রাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন এ দেশের উন্নয়ন চায়, তেমনি এ দেশের সাংবাদিক সমাজও। সাংবাদিকরা দেশের বাইরে নয়। তাহলে সবার মতো সাংবাদিকদেরও নিরাপত্তা বিধানে রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা সাংবাদিকতার মতো মহান পেশাকে ধারণ করে জীবিকা নির্বাহ করছে, তাদের মধ্যে ঐক্যের অভাব আছে এটা কর্মরত সাংবাদিকদের শিকার করতে হবে। হয়তো প্রতিবাদের সময় মানববন্ধন বা সভা-সমাবেশে একসঙ্গে দাঁড়াচ্ছে কিন্তু মনস্তাত্তিকভাবে অনেকেই আন্তরিক নয়। পেশার প্রতি ভালোবাসা না কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ যেন তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। কটি মানববন্ধন করে কখনো এ ধরনের ঘটনাকে শেষ ঘটনা হিসেবে দেখা যাবে না। বর্তমানে সাংবাদিকদের মধ্যে একতার অভাব। সবাই ব্যক্তিস্বার্থ, রাজনৈতিক স্বার্থ নিয়ে চিন্তা না করে কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য কাজ করতে হবে। সব শেষে ঐক্য ছাড়া সাংবাদিক সমাজের কোনো বিকল্প নেই।

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মামলা, তিনি জানেনও না!
চট্টগ্রামের এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইন মামলা করা হয়েছে। চন্দনাইশ থানার মামলা নং-১৩, ২০/০১/২০১৫ইং ধারা-বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ সনের ১৫(১০ এর (ক)। মামলার বাদী কে তাও জানানো হয়নি। তিনি চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার দোহাজারী পৌরসভার ফুলতলার স্থানীয় মৃত সামশুল হুদার ছেলে কামরুল হুদা। তাকে ৪২ নং আসামি করা হয়েছে। সাংবাদিক কামরুল হুদা চট্টগ্রাম নগরীতে ৪২ বছর যাবৎ অবস্থান করছেন এবং দীর্ঘদিন যাবৎ সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত আছেন। ঈদের সময় ছাড়া তিনি বাড়ীতেও যান না। আজ ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে দোহাজারী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এস আই মো: বিলাল হোসাইন (০১৮১৮-৬২৬৬২৫) ফোন দিয়ে বলেন আমি একটা তথ্যের জন্য ফোন দিয়েছি, ২০১৫ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনে যে আপনার নামে মামলা হয়েছিল। কি বলেন, কামরুল হুদা, পিতা সামশুল হুদা এত বড় মামলা হয়েছে ২০১৫ সালে, জামিন-টামিনও নেননি, আচ্ছা ঠিক আছে ভাই। এস আই সাহেব ফোন দেয়ার পর দীর্ঘ আট বছর পর মামলা হয়েছে তা জানতে পারেন বলে জানান সাংবাদিক কামরুল হুদা। তিনি আরো জানান, আমি ঈদের সময় ছাড়া বাড়ী-ঘরেও যাই না। কেন আমার বিরুদ্ধে মামলা, আমি কোন রাজনৈতিক দলও করি না, আমি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। একজন দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার বিরুদ্ধে এত বড় একটি মিথ্যা মামলা। আইনশৃংখলা বাহিনী জানে না কোন জন অপরাধী কোন জন অপরাধী নয়। মামলা হওয়ার পর নিশ্চয় পুলিশ তদন্ত করে দেখেছে, তাহলে পুলিশ কি তদন্ত করলো? একজন দেশের চতুর্থ স্তম্ভের ব্যাক্তির বিরুদ্ধে মামলা হল আট বছর পার তিনি আজ জানতে পারলো। সাংবাদিক কামরুল হুদা জানান, আমরা কি এভাবে মিথ্যার বেড়াজালে বন্দি হয়ে থাকবো? রাষ্ট্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন এ দেশের উন্নয়ন চায়, তেমনি এ দেশের সাংবাদিক সমাজও। সাংবাদিকরা দেশের বাইরে নয়। তাহলে সবার মতো সাংবাদিকদেরও নিরাপত্তা বিধানে রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে। যারা সাংবাদিকতার মতো মহান পেশাকে ধারণ করে জীবিকা নির্বাহ করছে, তাদের মধ্যে ঐক্যের অভাব আছে এটা কর্মরত সাংবাদিকদের শিকার করতে হবে। হয়তো প্রতিবাদের সময় মানববন্ধন বা সভা-সমাবেশে একসঙ্গে দাঁড়াচ্ছে কিন্তু মনস্তাত্তিকভাবে অনেকেই আন্তরিক নয়। পেশার প্রতি ভালোবাসা না কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ যেন তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। কটি মানববন্ধন করে কখনো এ ধরনের ঘটনাকে শেষ ঘটনা হিসেবে দেখা যাবে না। বর্তমানে সাংবাদিকদের মধ্যে একতার অভাব। সবাই ব্যক্তিস্বার্থ, রাজনৈতিক স্বার্থ নিয়ে চিন্তা না করে কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য কাজ করতে হবে। সব শেষে ঐক্য ছাড়া সাংবাদিক সমাজের কোনো বিকল্প নেই।
বর্তমানে এই বিষয়টি নিয়ে চট্টগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, এ বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের একটাই দাবি অনতিবিলম্বে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে উক্ত মামলা থেকে প্রবিন সাংবাদিক কামরুল হুদার নামটি মামলা থেকে বাঁধ দেওয়া হোক সেইসাথে যে এই জঘন্য কাজটি করেছে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য উপরস্থ কর্মকর্তাদের প্রতি দাবি জানাচ্ছি।