ঢাকা ০৬:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি

  • আপডেট টাইম : ০৯:৪১:৩৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • / ৪১২ ৫০০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবু হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি। পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৪ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন। আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আদালতে সাক্ষী না আসায় বিচারক পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর মামলাটির রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু অভিযোগ গঠনে ত্রুটি থাকায় রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রায় ঘোষণা দিন পিছিয়ে পুনরায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

এ মামলায় অভিযুক্ত পাঁচ আসামি হলেন—জিকরুল্লাহ ওরফে হাসান (১৯), মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ ওরফে এরফান ওরফে মুশফিক (১৯), মো. সাইফুল ইসলাম ওরফে মানসুর (২৩), মাওলানা জুনেদ আহমেদ ওরফে জুনায়েদ ওরফে তাহের (৩০) ও আবদুল্লাহ ওরফে মো. আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে বড় ভাই (২৮)।

এদের মধ্যে মাওলানা জুনায়েদ আহমেদ ওরফে জুনায়েদ ওরফে তাহের ও আবদুল্লাহ ওরফে মো. আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে বড় ভাই পলাতক রয়েছেন। বাকিরা কারাগারে আছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ৩০ মার্চ সকালে রাজধানীর হাতিরঝিল সংলগ্ন তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার বেগুনবাড়ী এলাকায় নিজ বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার দিন দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ঘটনাস্থল থেকে জিকরুল্লাহ ও আরিফুলকে আটক করে জনতা। পরবর্তী সময়ে জিজ্ঞাসাবাদে তারা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন। ওই ঘটনায় নিহতের ভগ্নিপতি মনির হোসেন তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় হত্যা মামলা করেন।

২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক শাহ মো. মশিউর রহমান আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের পাঁচ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি

আপডেট টাইম : ০৯:৪১:৩৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবু হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ হয়নি। পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৪ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন। আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আদালতে সাক্ষী না আসায় বিচারক পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর মামলাটির রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু অভিযোগ গঠনে ত্রুটি থাকায় রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রায় ঘোষণা দিন পিছিয়ে পুনরায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

এ মামলায় অভিযুক্ত পাঁচ আসামি হলেন—জিকরুল্লাহ ওরফে হাসান (১৯), মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ ওরফে এরফান ওরফে মুশফিক (১৯), মো. সাইফুল ইসলাম ওরফে মানসুর (২৩), মাওলানা জুনেদ আহমেদ ওরফে জুনায়েদ ওরফে তাহের (৩০) ও আবদুল্লাহ ওরফে মো. আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে বড় ভাই (২৮)।

এদের মধ্যে মাওলানা জুনায়েদ আহমেদ ওরফে জুনায়েদ ওরফে তাহের ও আবদুল্লাহ ওরফে মো. আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব ওরফে বড় ভাই পলাতক রয়েছেন। বাকিরা কারাগারে আছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ৩০ মার্চ সকালে রাজধানীর হাতিরঝিল সংলগ্ন তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার বেগুনবাড়ী এলাকায় নিজ বাসা থেকে বের হওয়ার সময় ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার দিন দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ঘটনাস্থল থেকে জিকরুল্লাহ ও আরিফুলকে আটক করে জনতা। পরবর্তী সময়ে জিজ্ঞাসাবাদে তারা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেন। ওই ঘটনায় নিহতের ভগ্নিপতি মনির হোসেন তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় হত্যা মামলা করেন।

২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক শাহ মো. মশিউর রহমান আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের পাঁচ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।