আশুলিয়া থানা ও কাশিমপুর থানার অন্তর্গত জিরানীবাজার মাজার রোড সংলগ্ন।সন্ত্রাসী গেদুরাজ এর বাড়ির নিকটে ২২শে নভেম্বর ২০২২ মঙ্গলবার বেলা ৩ টায়।জঙ্গীবাদ ও জামাত বি এন পির সক্রিয় সদস্য রা সরকার পতনের ডাক দিতে।সন্ত্রাসী গেদুরাজ এর নেতৃত্বে বিভিন্ন অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গোপন বৈঠক করছিলো।উক্ত বিষয়টি এলাকার জনগন জানতে পেরে সাংবাদিকদের মুঠোফোনে অবিহিত করেন।তাৎক্ষণিক চার সাংবাদিক অতি গোপনে সন্ত্রাসীদের অবৈধ অস্ত্র ও সন্ত্রাস বাহিনীদের ফুটেজ সংগ্রহ করার প্রাক্কালে।সন্ত্রাসী বাহিনীর মুল হোতা গেদুরাজ এর নেতৃত্বে বিশ থেকে ত্রিশ জন সন্ত্রাসী একত্রিত হয়ে সাংবাদিকদের উপরে হামলা করেন।সন্ত্রাসীদের হাতে ছিলো চাইনিজ কুড়াল দা ও লোহার রড।লোহার রড ও দাও দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে যখম করেন। চার জন সাংবাদিক এর মধ্যে ছিলো(১) চ্যানেল ৫২ র কাশিমপুর থানা প্রতিনিধি রমজান আলী (২)আনন্দ টিভি ও দৈনিক আমার সংবাদ পত্রিকার কাশিমপুর প্রতিনিধি রাজিব হোসেন(৩)দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার কাশিমপুর প্রতিনিধি আসিফ আহম্মেদ।(৪)দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার জামাল আহম্মেদ।এসময় সাংবাদিকদের ব্যবহৃত মোবাইল ক্যামেরা মটরবাইক ও নগদ টাকা সন্ত্রাসীরা ছিনিয়ে নেয়।তাৎক্ষণিক কাশিমপুর থানা পুলিশ ও আশুলিয়া থানা পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।তার আগেই পুলিশ আসার খবর পেয়ে সন্ত্রাস বাহিনীর মুল হোতা গেদুরাজ সহ সন্ত্রাস বাহিনীরা দ্রুত পলায়ন করে।মাটিতে লুটিয়ে পড়ে থাকা আহত সাংবাদিকদের স্থানীয় জনতা উদ্ধার করে। কাশিমপুর থানার আওতাধীন মোজারমিলে ল্যাব ওয়ান ক্লিনিক এ ভর্তি করেন।আহত সাংবাদিকদের শরীরের অবস্থা আশংকা জনক হওয়ায় দ্রুত এ্যাম্বুলেন্স যোগে গাজীপুর জেলা শহীদ তাজউদ্দীন আহম্মেদ মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল এ ভর্তি করেন।খোঁজ নিয়ে জানাযায় সন্ত্রাসী গেদুরাজ কয়েক মাস পূর্বে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায়ে র্যাব এর হাতে আটক হয়ে কারাবরণ করে আসছে।তিনি তার বাড়িতে নারী দিয়ে দেহব্যবসা মাদক ও অস্ত্রের ব্যবসা করেন প্রকাশ্যে।প্রশাসন গেদুরাজ এর কাছে অসহায়।

সাংবাদিকদের উপরে সন্ত্রাসী হামলার বিষয় নিয়ে কাশিমপুর প্রেসক্লাব এর সভাপতি মনির হোসেন মন্ডল বলেন সন্ত্রাসী গেদুরাজ সহ সন্ত্রাসীদের কে আইনের আওতায় আনতে মামলার প্রক্রিয়া চলমান।