চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা হতে-মোছাঃআয়সা বেগমকে-বিয়ে করে-মেহেরপুর এনে-স্বামী আলী হোসেন-নির্যাতন করে টাকা আত্নসাৎতের চেষ্টা
- আপডেট টাইম : ০১:১৩:০২ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
- / ১৬৪ ৫০০০.০ বার পাঠক
সূএ তথ্য মতে জানান-বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার-মোছাঃআয়সা আক্তার, এনআইডি নং-৫৫১১৩৬২০২১
পিতা-মোঃফজলুল হক মাতা-মোছাঃহাজেরা বেগমকে বিয়ে করে,নাম-আলী হোসেন,এনআইডি নং-১৯০৯০৯৫১৩৩
পিতা-মৃত আক্কাস আলী-গত-১১/১২/২০২০ইং-তারিখে।এক লক্ষ টাকা দেনমোহরে-বিয়ে করে-আয়সাকে মেহেরপুর জেলায় নিয়ে আসে-তাঁর স্বামী-আলী হোসেন।আলী হোসেনের স্ত্রী-আয়সা বেগম জানান-বিয়ের পরবর্তীতে-আলী হোসেন তাঁকে প্রায়ই টাকা দেয়ার জন্য শারীরিক ও মানসিক ভাবে অত্যাচার করে,পরবর্তীতে-আয়সা তাঁর পিতা-মোঃফজলুল হক থেকে ৩৬০০০ টাকা এনে দেয়।কয়েক মাস পর আয়সা যখন টাকা চায় যে-আমার পিতার টাকা ফেরত দিতে হবে-আমার পাওনা টাকা দিয়ে দাও।স্বামী-আলী হোসেন আয়সার টাকা না দিয়ে-আয়সাকে আবারও-শারীরিক মানসিক ভাবে অত্যাচার শুরু করে।ঘরের মধ্যে আগুন ধরিয়ে দেয়-সন্ত্রাস বাহিনী দ্বারা,মেহেরপুরের গোরস্তানপাড়ার মিলন(মেহেরপুর বিসিকের বুশরা ইন্টারন্যাশনালে কাজ করে) সহ আরো কয়েক জন সন্ত্রাস দ্বারা-আলী হোসেন এ কাজ করে থাকে।অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে-মোছাঃ আয়সা বেগম বাদী হয়ে-মেহেরপুর পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ করে-এসব অত্যাচার হতে রক্ষা পাবার জন্য।কিন্তু-এ পর্যন্ত এর কোন সুরাহা হয়নি,বরং-মোছাঃআয়সা বেগমকে হুমকি দেয়া হয়-অভিযোগ তুলে নেয়ার জন্য।উক্ত অভিযোগের দায়িত্ব পান-এস আই-হাবিবুর রহমান।এস আই-হাবিবুর রহমান বলেন-তোমাদের বিচার তোমরা করে নাও-আমার পক্ষে কিছু করা সম্ভব না।এ কথা শুনে-আয়সা আবারও থানায় যায়,থানায় গেল কেন-এ কারনে তাঁকে আবারও অত্যাচার করে।বর্তমানে-মোছাঃআয়সা চাচ্ছে-তাঁর বিয়ের কাবিনের-এক লক্ষ টাকা-ও-হাওলাতের ৩৬ হাজার টাকা ফেরত সহ,তাঁর উপর শারীরিক ও মানসিক ভাবে অত্যাচারের বিচার-গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতি।