ঢাকা ১০:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

কুমিল্লার মুরাদনগরের লতা আক্তার-নির্যাতিত স্বামীর হাতে।নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এ-মামলা চলমান

সূএ তথ্য মতে জানান-বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলার লতা নামের এক মেয়ে যার নিম্ন ঠিকানা-গ্রাম+পোঃ-কাজিয়াতল।লতাকে বিয়ে করে-২২-১১-২০২২ইং-তারিখে-মোঃআবদুর রহিম পিতা-মৃত মোঃকুতুব আলী মাতা-মেহেরজান বিবি,যার নিম্নে ঠিকানা-সাং-কালিনগর পোঃ+থানা-জুরী জেলা-মোলভীবাজার।বিয়ের কয়েক মাস পর-রহিম-লতাকে যৌতুকের জন্য চাপ দেয়,তাঁকে শারীরিকভাবে  অত্যাচার করে-লতার পিতা-মোঃরমিজ উদ্দিনের কাছ হতে-যোরজবরদস্তি করে এক লক্ষ টাকা ও স্বর্নালংকার(প্রায়-৮০হাজার টাকার মত) নিয়ে যায়-বিদেশ যাবে বলে,জানান-রমিজ।রমিজ-এ-ও-জানান-পরবর্তী কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পরে-রহিম পুনরায় এসে-তাঁর মেয়েকে শারীরিকভাবে অত্যাচার শুরু করে-টাকা আবারও দেয়ার জন্য-বিদেশের টাকা নাকি মিল হয়না আরও টাকা না দিলে।টাকা না দিলে-অনলাইনে লতাকে হেয় করা হবে বলে হুমকি দেয়।রমিজ তথ্য পায় তাঁর মেয়ের অনুমতি না নিয়ে-রহিম দ্বিতীয় বিয়ে করে-মোলভীবাজারে রহিমের বাড়ীর পাশে।প্রথম স্ত্রীর অনুমতি বিহীন দ্বিতীয় বিয়ে করার কোন আইন নেই বাংলাদেশে।রমিজ পরবর্তীতে-তাঁর প্রথম কন্যা সন্তান-মোসামৎ লতা আক্তারকে বাদী করে-বিজ্ঞ বিচারক(জেলা ও দায়রা জজ)নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নং-৩,কুমিল্লা-বরাবর মামলা করেন।

সূএ(১)-বরাবর-বিজ্ঞ বিচারক(জেলা ও দায়রা জজ)নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নং-৩,কুমিল্লা-স্মারক নং-১২২১,নাঃশিঃকুম তাং-১৮-০৮-২০২১ খ্রিঃ এবং-সিপিনং-৩৬৬/২০২১খ্রিঃ।

সূএ(২)-বরাবর-অফিসার ইনচার্জ-মুরাদনগর থানা কুমিল্লা,সূএ-৭১৩৭/২য়।

রমিজ-এও-জানান-এতদিন অতিবাহিত হওয়ার পর-ও-এখনো তাঁর মামলার রায় আসেনি তাঁর পক্ষে।বর্তমান পরিস্তিতে-বাদী লতার সুবিচার চায়-কুমিল্লাবাসী।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

কুমিল্লার মুরাদনগরের লতা আক্তার-নির্যাতিত স্বামীর হাতে।নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এ-মামলা চলমান

আপডেট টাইম : ০৪:২৪:৫১ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২

সূএ তথ্য মতে জানান-বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলার লতা নামের এক মেয়ে যার নিম্ন ঠিকানা-গ্রাম+পোঃ-কাজিয়াতল।লতাকে বিয়ে করে-২২-১১-২০২২ইং-তারিখে-মোঃআবদুর রহিম পিতা-মৃত মোঃকুতুব আলী মাতা-মেহেরজান বিবি,যার নিম্নে ঠিকানা-সাং-কালিনগর পোঃ+থানা-জুরী জেলা-মোলভীবাজার।বিয়ের কয়েক মাস পর-রহিম-লতাকে যৌতুকের জন্য চাপ দেয়,তাঁকে শারীরিকভাবে  অত্যাচার করে-লতার পিতা-মোঃরমিজ উদ্দিনের কাছ হতে-যোরজবরদস্তি করে এক লক্ষ টাকা ও স্বর্নালংকার(প্রায়-৮০হাজার টাকার মত) নিয়ে যায়-বিদেশ যাবে বলে,জানান-রমিজ।রমিজ-এ-ও-জানান-পরবর্তী কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পরে-রহিম পুনরায় এসে-তাঁর মেয়েকে শারীরিকভাবে অত্যাচার শুরু করে-টাকা আবারও দেয়ার জন্য-বিদেশের টাকা নাকি মিল হয়না আরও টাকা না দিলে।টাকা না দিলে-অনলাইনে লতাকে হেয় করা হবে বলে হুমকি দেয়।রমিজ তথ্য পায় তাঁর মেয়ের অনুমতি না নিয়ে-রহিম দ্বিতীয় বিয়ে করে-মোলভীবাজারে রহিমের বাড়ীর পাশে।প্রথম স্ত্রীর অনুমতি বিহীন দ্বিতীয় বিয়ে করার কোন আইন নেই বাংলাদেশে।রমিজ পরবর্তীতে-তাঁর প্রথম কন্যা সন্তান-মোসামৎ লতা আক্তারকে বাদী করে-বিজ্ঞ বিচারক(জেলা ও দায়রা জজ)নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নং-৩,কুমিল্লা-বরাবর মামলা করেন।

সূএ(১)-বরাবর-বিজ্ঞ বিচারক(জেলা ও দায়রা জজ)নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নং-৩,কুমিল্লা-স্মারক নং-১২২১,নাঃশিঃকুম তাং-১৮-০৮-২০২১ খ্রিঃ এবং-সিপিনং-৩৬৬/২০২১খ্রিঃ।

সূএ(২)-বরাবর-অফিসার ইনচার্জ-মুরাদনগর থানা কুমিল্লা,সূএ-৭১৩৭/২য়।

রমিজ-এও-জানান-এতদিন অতিবাহিত হওয়ার পর-ও-এখনো তাঁর মামলার রায় আসেনি তাঁর পক্ষে।বর্তমান পরিস্তিতে-বাদী লতার সুবিচার চায়-কুমিল্লাবাসী।