ভুয়া নিউজ করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে একটি ভুয়া নিউজ পোর্টাল
- আপডেট টাইম : ০৫:০৬:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
- / ১৯৪ ৫০০০.০ বার পাঠক
কাশিমপুরের বারেন্ডা এলাকার ভূমিদস্যু মালেক গং দের বিরুদ্ধে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে স্বাক্ষর নিয়ে জমির পাওয়া নেওয়া অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমন একটি ভুয়া নিউজ পোর্টাল নিউজ করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে এৃমন অভিযোগ উঠেছে। ওয়াজ উদ্দিন নামে এক বৃদ্ধা কাশিমপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে যাহা সম্পুর্ন মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। কাশিমপুর থানার সুরাবাড়ী এলাকার ৫নং ওয়ার্ডের আব্দুল বারেক মিয়ার ছেলে মো.মালেক (৩৮), মো.সালাম (৪০), মো.হাবেল (৪৫),মো.পাভেল (৪২)। এরা জানে না কি কারনে অভিযোগ দায়ের করেছে তাদের নামে।ভুয়া অভিযোগকারী অভিযোগে বলেন ওয়াজ উদ্দিন মিয়া বলেন, কাশিমপুর থানাধীন বারেন্ডা মৌজার বারেন্ডা সি.এস -৪১নং খতিয়ানভূক্ত সি.এস ২৪৩ নং দাগে মোট- ৬৯৩ শতাংশ জমি আমরা ১৮ জন ওয়ারিশ সূত্রে মালিক হই। এবং দীর্ঘ দিন ধরে ভোগদখল করে আসতেছি। অভিযুক্তরা যোগ সাজসে দীর্ঘদিন যাবৎ উক্ত জমি জোরপূর্বক জবর দখলের পায়তারা করছে যাহা সম্পুর্ন মিথ্যে ও বানোয়াট। উক্ত জমিটি নিয় আদালতে মামলা চলমান আছে এমন কথাও বলে ভুয়া অভিযোককারী। মালেক গংরা আমার স্বাক্ষর জালজালিয়াতির মাধ্যমে হুবাহু নকল করে প্রতারনার করে আমাদের ভোগদখলে থাকা জমির পাওয়ার নিজের দের নামে করে নেয় । গত ইং-০১/০৯/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান ১০টার সময় আমি কাশিমপুর থানাধীন সুরাবাড়ী এলাকায় অভিযুক্তদের বাড়ীতে গিয়ে উক্ত জমির পাওয়ারে আমার স্বাক্ষর নকল করার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে অভিযুক্ত মালোক গংরা উত্তেজিত হইয়ে যায় এবং আমাকে অকথ্য ও অশালীন ভাষায় গালিগালজ করাসহ মারধর করার চেষ্টা করে । বিবাদীগণ বলে যে, এই ব্যাপারে কাউকে জানাইলে বা বেশি বাড়াবাড়ি করিলে আমাকে খুন করে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করে। মালেক গংরা প্রতারনা করে উক্ত জমির পাওয়ারে আমার স্বাক্ষর হুবাহু নকল করে জমি দখলে করেছে এমন কথা বললেও সরজমিনে কোন সত্যতা পাওয়া যায় নাই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক এলাকাবাসী বলেন, মো.মালেক, মো.সালাম, মো.হাবেল ও মো.পাভেল গংরা এলাকায় সুনামের সাথে বসবাস করে আসছে তাদের কোন খারাপ দিক পাওয়া যায় নি।শান্তি প্রিয় এই এলাকায় তাদের নাম আছে।
অভিযোগের বিষয়ে কাশিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ রাফিউল করিম বলেন , জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে স্বাক্ষর নিয়ে জমির পাওয়ার নেওয়ার বিষয় থানায় একটি অভিযোগ হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।বিস্তারিত জানতে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন