ঢাকা ০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
মনোহরদীতে মডেল মসজিদের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল প্রায় ৫ লাখ টাকা ভোটের আগে বারুইপুর জেলা পুলিশের বড় সাফল্য, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার কলেজ পড়ুয়া জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে হাজী মো: মকবুল হোসেনের বিশাল জনসভা ফুলবাড়ীতে গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ বিষয়ক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত অধিকার ও মানবাধিকার কর্মীদের উদ্বেগ মানবাধিকার পরিস্থিতিতে অগ্রগতি নেই বাংলাদেশের হজ ভিসায় জেদ্দা, মদিনা ও মক্কার বাইরে যেতে পারবেন না হাজীরা জামালপুরে পাটের পরিবর্তে, পাট শাক চাষ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে গাজা ট্র্যাজেডি থেকে যে শিক্ষা নিতে বললেন তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ধানের চাল কত টাকা কিনা হবে জানালেন মন্ত্রী সুন্দরবনের অগ্নিকান্ডের দায়ভার বনবিভাগকেই নিতে হবে

কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লা! এডভোকেট আতিকের খুনি

২০০৩ সালে এডভোকেট আতিকুর রহমানকে খুন করেন বর্তমান
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লার একজন খুনি ২০০৩ সালে এডভোকেট আতিকুর রহমানকে খুন করেন রাজনীতি প্রাতি হিংসা পথ পদবী নিয়ে আতিকুর রহমান ২০০৩ সালে কাশিমপুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রাজনীতি প্রতি হিংসা নিয়ে আতিকুর রহমানকে প্রতিহিংসা চোখে দেখেন এবং তাকে কি ভাবে আতিকুর রহমানের কাছ থেকে সাধারণ সম্পাদক পথ থেকে কিভাবে সরানো যায় এই পরিকল্পনা করেন বর্তমান ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর  সাইজুদ্দিন মোল্লা ২০০৩ সালে এই সাইজ উদ্দিন মোল্লার বিশাল এক  সন্ত্রাস বাহিনী ছিল এ সন্ত্রাসী বাহিনী মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় চুরি  ডাকাতি ছিনতাই এবং জায়গা দখল কারে জায়গা খালি থাকলে জায়গা দখল করে জাল দলিল বানায়া বিক্রি করতেন এবং কেউ যদি প্রতিবাদ করতেন তাকে এডভোকেট আতিকুর রহমানের মতন জীবন দিতে হবে তাই হত্যা ভয়ে অনেক লোক প্রতিবাদ করতেন না  ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তার বাসায় এনে বিভিন্নভাবে ভয় ভিত্তিতে দেখাতেন আর যদি সে ভয়  না পায় তাকে নিখোঁজ করে ফেলে এই ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাড়ির ভিতরে গোপন স্থানে টর্চাল সেল আছে কেউ যদি তার কথা না শুনে নিয়ে তাকে বিভিন্নভাবে টর্চার করা হয় তার,, বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকেই এই কাউন্সিলর ভূমিদস্যুতায় যেন হোলিখেলায় মেতে উঠেছে।অন্যের জমি দখল ও তার নেশায় পরিণত হয়েছে। এই ভূমিদস্যু সাইজু উদ্দিন মোল্লার রয়েছে এক ক্যাডার বাহিনী যার ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে টু শব্দ টুকু করতে পারে না। এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেও ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে। এই কাউন্সিলরের এক সাথে কাজ করা এক ব্যক্তি বলেন, সাইজুউদ্দিন মোল্লা এক সময় আমার সাথে গাছ কাটার কাজ করতো,খুব কষ্ট করে এই তার সংসার চালাতো তবে তিনি এটাও বলেন যে সাইজুউদ্দিন মোল্লার বাপের অনেক সুনাম ছিল সব জমিজমা বিক্রি করতে করতে শেষে খুব গরীব অসহায় হয়ে যায় তবে তার বাপ খুব ভাল মানুষ ছিল।আর এখন সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এমনও তথ্য পাওয়া যায় এই কাউন্সিলর বয়স্ক ভাতাও নাকি সঠিক ভাবে দেয়না।৩ নং ওয়ার্ডে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়েও লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে এই কাউন্সিলর। তার নেতৃত্বেই চলে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবসা,তিনি সরাসরি না থাকলেও তারই ইশারায় চলে এসব কাজ। বিভিন্ন বিচারেও নাকি টাকার বিনিময়ে রায় দেন তিনি।তার কবলে পরে অনেকেই আজ ভুমিহীন। জনমনে আজ বার বার একই কথা কিভাবে  এতো  টাকার মালিক তিনি।এলাকাবাসীর দাবি দুদক যেন তদন্ত করে শত কোটি  টাকার উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার করে।এদিকে তারই আপন ছোট ভাই ইদ্রিস মোল্লা এক সময় দর্জির কাজ করতো এখন সে এতো শতকোটি  টাকার মালিক কিভাবে হলো সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। যে লোক দর্জির কাজ করতো নুন আনতে পান্তা ফুরায়  সে এখন শত কোটি  টাকার অট্টালিকায় ঘুমায়। এটা যেন এক আলাদিনের চেরাগের মতো।সাধারণ মানুষ এই কাউন্সিলর এবং তার ভাইয়ের অর্থ-সম্পদের উৎস

খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার দাবি করেন দেখতে থাকুন, দৈনিক সময়ের কন্ঠ
নিউজ( পর্ব ২)
আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

মনোহরদীতে মডেল মসজিদের বকেয়া বিদ্যুৎ বিল প্রায় ৫ লাখ টাকা

কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লা! এডভোকেট আতিকের খুনি

আপডেট টাইম : ০৭:২১:৪৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২
২০০৩ সালে এডভোকেট আতিকুর রহমানকে খুন করেন বর্তমান
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লার একজন খুনি ২০০৩ সালে এডভোকেট আতিকুর রহমানকে খুন করেন রাজনীতি প্রাতি হিংসা পথ পদবী নিয়ে আতিকুর রহমান ২০০৩ সালে কাশিমপুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন রাজনীতি প্রতি হিংসা নিয়ে আতিকুর রহমানকে প্রতিহিংসা চোখে দেখেন এবং তাকে কি ভাবে আতিকুর রহমানের কাছ থেকে সাধারণ সম্পাদক পথ থেকে কিভাবে সরানো যায় এই পরিকল্পনা করেন বর্তমান ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর  সাইজুদ্দিন মোল্লা ২০০৩ সালে এই সাইজ উদ্দিন মোল্লার বিশাল এক  সন্ত্রাস বাহিনী ছিল এ সন্ত্রাসী বাহিনী মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় চুরি  ডাকাতি ছিনতাই এবং জায়গা দখল কারে জায়গা খালি থাকলে জায়গা দখল করে জাল দলিল বানায়া বিক্রি করতেন এবং কেউ যদি প্রতিবাদ করতেন তাকে এডভোকেট আতিকুর রহমানের মতন জীবন দিতে হবে তাই হত্যা ভয়ে অনেক লোক প্রতিবাদ করতেন না  ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তার বাসায় এনে বিভিন্নভাবে ভয় ভিত্তিতে দেখাতেন আর যদি সে ভয়  না পায় তাকে নিখোঁজ করে ফেলে এই ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাড়ির ভিতরে গোপন স্থানে টর্চাল সেল আছে কেউ যদি তার কথা না শুনে নিয়ে তাকে বিভিন্নভাবে টর্চার করা হয় তার,, বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকেই এই কাউন্সিলর ভূমিদস্যুতায় যেন হোলিখেলায় মেতে উঠেছে।অন্যের জমি দখল ও তার নেশায় পরিণত হয়েছে। এই ভূমিদস্যু সাইজু উদ্দিন মোল্লার রয়েছে এক ক্যাডার বাহিনী যার ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে টু শব্দ টুকু করতে পারে না। এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেও ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে। এই কাউন্সিলরের এক সাথে কাজ করা এক ব্যক্তি বলেন, সাইজুউদ্দিন মোল্লা এক সময় আমার সাথে গাছ কাটার কাজ করতো,খুব কষ্ট করে এই তার সংসার চালাতো তবে তিনি এটাও বলেন যে সাইজুউদ্দিন মোল্লার বাপের অনেক সুনাম ছিল সব জমিজমা বিক্রি করতে করতে শেষে খুব গরীব অসহায় হয়ে যায় তবে তার বাপ খুব ভাল মানুষ ছিল।আর এখন সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এমনও তথ্য পাওয়া যায় এই কাউন্সিলর বয়স্ক ভাতাও নাকি সঠিক ভাবে দেয়না।৩ নং ওয়ার্ডে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়েও লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে এই কাউন্সিলর। তার নেতৃত্বেই চলে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবসা,তিনি সরাসরি না থাকলেও তারই ইশারায় চলে এসব কাজ। বিভিন্ন বিচারেও নাকি টাকার বিনিময়ে রায় দেন তিনি।তার কবলে পরে অনেকেই আজ ভুমিহীন। জনমনে আজ বার বার একই কথা কিভাবে  এতো  টাকার মালিক তিনি।এলাকাবাসীর দাবি দুদক যেন তদন্ত করে শত কোটি  টাকার উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার করে।এদিকে তারই আপন ছোট ভাই ইদ্রিস মোল্লা এক সময় দর্জির কাজ করতো এখন সে এতো শতকোটি  টাকার মালিক কিভাবে হলো সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। যে লোক দর্জির কাজ করতো নুন আনতে পান্তা ফুরায়  সে এখন শত কোটি  টাকার অট্টালিকায় ঘুমায়। এটা যেন এক আলাদিনের চেরাগের মতো।সাধারণ মানুষ এই কাউন্সিলর এবং তার ভাইয়ের অর্থ-সম্পদের উৎস

খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার দাবি করেন দেখতে থাকুন, দৈনিক সময়ের কন্ঠ
নিউজ( পর্ব ২)