ঢাকা ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন বিরামপুরে এক পা ওয়ালা শিশু সহ জমজ শিশু জন্ম দিলো এক প্রসুতি মা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার,ট্রাকসহ ২১ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ ভন্ড ও দুর্নীতিবাজদের আড্ডাখানা রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ আজমিরীগঞ্জে আউট অব স্কুল চিল্ড্রেন এডুকেশন এর উদ্যেগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত, দ্রুত হতে পারে ঘোষণা হল-অনুষদ সম্মেলন ঈদের পর মোংলায় ছাত্রদলের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইবি সাইন্স ক্লাবের সভাপতি নিরব, সম্পাদক জুনাইদ ইবিতে স্বাধীনতা দিবসে বিনামূল্যে উন্নতমানের খাবার পাচ্ছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা পঞ্চগড়ের সুগারমিল চালু হলে কর্মসংস্থান ফিরে পাবে শ্রমিকরা, সচল হবে জেলার অর্থনীতি

জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা

সূএ তথ্য মতে জানান-আজ-

২৭.০৭.২০২২ইং-এ-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানান-

একটি স্বার্থানেষী মহল,জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে,যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে-বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোন ঘাটতি বা সংকট নেই।সংকটের কোন আশঙ্কাও নেই।ইতোমধ্যে আগামী ০৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে।আমাদের ডিজেল বর্তমানে -(২৭.০৭.২০২২ইং) মজুদ রয়েছে ৪৩১,৮৩৫ মেট্রিকটন।দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩,৬০৭ মেট্রিক টন হিসেবে ৩২ দিনের; জেট-এ-১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্ণেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।উল্লেখ্য যে-পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে।

জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতোমধ্যে ২৫৫,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে প্রায়  ৪৩,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজ হতে ২৪,৬৭৭ মেট্রিকটন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩,৩৫৮ মেট্রিকটন ফার্ণেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে।আগষ্ট ২০২২ইং মাসে ৮টি জাহাজে ২১৮,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ১টি জাহাজে ২৫,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজে হতে ২৫,০০০ মেট্রিকটন অকটেন আসবে।

আগামী ০৬ (ছয়) মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল -বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকী ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।ভর্তুকী মূল্যে  সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে-অনুরোধ করেছেন।ও-এ-বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকার-আহবান জানিয়েছেন-বাংলাদেশের স্বার্থে।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন

জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা

আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:১১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৭ জুলাই ২০২২

সূএ তথ্য মতে জানান-আজ-

২৭.০৭.২০২২ইং-এ-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানান-

একটি স্বার্থানেষী মহল,জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে,যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে-বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোন ঘাটতি বা সংকট নেই।সংকটের কোন আশঙ্কাও নেই।ইতোমধ্যে আগামী ০৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে।আমাদের ডিজেল বর্তমানে -(২৭.০৭.২০২২ইং) মজুদ রয়েছে ৪৩১,৮৩৫ মেট্রিকটন।দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩,৬০৭ মেট্রিক টন হিসেবে ৩২ দিনের; জেট-এ-১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্ণেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।উল্লেখ্য যে-পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে।

জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতোমধ্যে ২৫৫,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে প্রায়  ৪৩,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজ হতে ২৪,৬৭৭ মেট্রিকটন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩,৩৫৮ মেট্রিকটন ফার্ণেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে।আগষ্ট ২০২২ইং মাসে ৮টি জাহাজে ২১৮,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ১টি জাহাজে ২৫,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজে হতে ২৫,০০০ মেট্রিকটন অকটেন আসবে।

আগামী ০৬ (ছয়) মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল -বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকী ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।ভর্তুকী মূল্যে  সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে-অনুরোধ করেছেন।ও-এ-বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকার-আহবান জানিয়েছেন-বাংলাদেশের স্বার্থে।