ঢাকা ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাঘায় সৎ ভাইয়ের হাতে হত্যা হলো সাদেক আলী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: আসিফ মাহমুদ ঠাকুরগাঁওয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস দখল আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা

মোহাম্মদ আবু কাউসার তুষার
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জুলাই ২০২২
  • / ২৫৩ ১৫০০০.০ বার পাঠক

সূএ তথ্য মতে জানান-আজ-

২৭.০৭.২০২২ইং-এ-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানান-

একটি স্বার্থানেষী মহল,জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে,যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে-বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোন ঘাটতি বা সংকট নেই।সংকটের কোন আশঙ্কাও নেই।ইতোমধ্যে আগামী ০৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে।আমাদের ডিজেল বর্তমানে -(২৭.০৭.২০২২ইং) মজুদ রয়েছে ৪৩১,৮৩৫ মেট্রিকটন।দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩,৬০৭ মেট্রিক টন হিসেবে ৩২ দিনের; জেট-এ-১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্ণেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।উল্লেখ্য যে-পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে।

জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতোমধ্যে ২৫৫,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে প্রায়  ৪৩,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজ হতে ২৪,৬৭৭ মেট্রিকটন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩,৩৫৮ মেট্রিকটন ফার্ণেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে।আগষ্ট ২০২২ইং মাসে ৮টি জাহাজে ২১৮,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ১টি জাহাজে ২৫,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজে হতে ২৫,০০০ মেট্রিকটন অকটেন আসবে।

আগামী ০৬ (ছয়) মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল -বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকী ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।ভর্তুকী মূল্যে  সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে-অনুরোধ করেছেন।ও-এ-বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকার-আহবান জানিয়েছেন-বাংলাদেশের স্বার্থে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা

আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জুলাই ২০২২

সূএ তথ্য মতে জানান-আজ-

২৭.০৭.২০২২ইং-এ-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানান-

একটি স্বার্থানেষী মহল,জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে,যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে-বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোন ঘাটতি বা সংকট নেই।সংকটের কোন আশঙ্কাও নেই।ইতোমধ্যে আগামী ০৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে।আমাদের ডিজেল বর্তমানে -(২৭.০৭.২০২২ইং) মজুদ রয়েছে ৪৩১,৮৩৫ মেট্রিকটন।দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩,৬০৭ মেট্রিক টন হিসেবে ৩২ দিনের; জেট-এ-১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্ণেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।উল্লেখ্য যে-পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে।

জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতোমধ্যে ২৫৫,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে প্রায়  ৪৩,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজ হতে ২৪,৬৭৭ মেট্রিকটন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩,৩৫৮ মেট্রিকটন ফার্ণেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে।আগষ্ট ২০২২ইং মাসে ৮টি জাহাজে ২১৮,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ১টি জাহাজে ২৫,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজে হতে ২৫,০০০ মেট্রিকটন অকটেন আসবে।

আগামী ০৬ (ছয়) মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল -বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকী ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।ভর্তুকী মূল্যে  সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে-অনুরোধ করেছেন।ও-এ-বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকার-আহবান জানিয়েছেন-বাংলাদেশের স্বার্থে।