ঢাকা ১১:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

বিএমএসএফ একটি সংগ্রাম ,আন্দোলন আর অধিকারের নাম

মোঃ শহিদুল ইসলাম
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৬:৩০ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২
  • / ১৭৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ একটি সংগ্রামের নাম,একটি আন্দোলনের নাম, একটি অধিকারের নাম। এর সাথে আজ সারাদেশের সাংবাদিকদের হৃদয়ের স্পন্দন জড়িয়ে গেছে। এটি আজ হাজারো সাংবাদিকের আশ্রয়স্থল; যা-সাংবাদিকদের প্রাণের সংগঠনে রুপান্তরিত হয়েছে। বিএমএসএফ একটি ঐক্যতার প্রতীক। বিএমএসএফ মানে সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের মাধ্যম। বিএমএসএফ নির্যাতিত সাংবাদিকদের একটি খুঁটি।

বিএমএসএফ প্রতিষ্ঠার ইতিকথা: ২০১৩ সালের ১৫ জুলাই মফস্বল সাংবাদিকদের স্বার্থরক্ষায বিএমএসএফের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সময়ের প্রয়োজনে সংগঠনটি ধীরেধীরে ঢাকার বাইরে গোড়াপত্তন শুরু করে। সময়ের প্রয়োজনে ২০১৮ সালে রাজধানী ঢাকাতেও কমিটি গঠনের কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের বাইরে আমেরিকা,লন্ডন, মালয়েশিয়া,মালদ্বীপ,সৌদি আরব,বাহরাইনে বাংলাদেশী সাংবাদিকরা বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪ দফার সাথে ঐক্যমত হয়ে সাংগঠনিক কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু করে।

বিএমএসএফের সহযোগি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ: সাংবাদিকদের দাবি আদায়ের আন্দোলনকে বেগবান করতে সময়ের প্রয়োজনে ২০২০ সালে গড়ে তোলা হয়েছে সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি, বাংলাদেশ এবং ২০২১ সালে জার্নালিষ্ট শেল্টার হোম নামে সাংবাদিক বান্ধব দুটি সংস্থা। ২০১৪ সালে রুপকল্প-ফোরটিন নামে আরেকটি সহযোগি সংস্থা গঠন করা হয় সাংবাদিকদের কল্যাণের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলতে।

বিএমএসএফের সাংগঠনিক পরিস্থিতি: সারাদেশে বিএমএসএফের সাড়ে ৩শ শাখা, ৭টি বৈদেশিক শাখায় প্রায় ১৫ হাজার সদস্য সাংবাদিক রয়েছেন। এ সকল শাখাসমুহ সংগঠনের ১৪ দফা এবং সাংবাদিকদের স্বার্থে সর্বদা ঐক্যবদ্ধ।

সাংগঠনিক স্তরসমুহ: সংগঠনকে শক্তিশালী এবং নেতৃত্বের বিকাশ ঘটাতে ৬টি স্তরে সাজানো হয়েছে। ১. ট্রাস্টি বোর্ড ২. কার্যনির্বাহী কমিটি ৩. উপদেষ্টা পরিষদ ৪. স্থায়ি পরিষদ ৫. দাতা সদস্য ৬.আজীবন সদস্য, ৭. জেলা /উপজেলা ও বৈদেশিক শাখা।

আয়ের উৎস: কেন্দ্রীয় , স্থানীয়, বৈদেশিক শাখা সমুহ, দাতা সদস্য, আজীবন সদস্যদের স্বেচ্চা প্রণোদিত অনুদানের মাধ্যমে সংগঠনটি পরিচালিত হচ্ছে।

প্রশিক্ষণ: সংগঠনের সদস্য ছাড়াও সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়ে থাকে। বুনিয়াদী প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গতবছর ১ হাজার ১২ জনকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়েছে।

সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি,বাংলাদেশ: এ সংগঠনটি বিএমএসএফের সহযোগি সংগঠন হিসেবে কাজ করছে। ইতিমধ্যে সারাদেশে ৪০ টি শাখা বিদ্যমান আছে।

জার্নালিষ্ট শেল্টার হোম: ঢাকার বাইরে থেকে প্রতিনিয়ত পেশাগত কাজে ঢাকায় আসা সাংবাদিকদের সাময়িক থাকা-খাবার ব্যবস্থা, নির্যাতন -মামলার শিকার সাংবাদিকদের ঢাকায় রেখে চিকিৎসা ও আইনী সহায়তা প্রদান করতে ২০২১ সালে জার্নালিষ্ট শেল্টার হোম গড়ে তোলা হয়।

আইনী সহায়তা: এ পর্যন্ত প্রায় ২ শতাধিক সাংবাদিককে প্যানেল আইনজীবির মাধ্যমে ঢাকাসহ ঢাকার বাইরের সাংবাদিককে আইন সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

চৌদ্দ দফা: আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪ দফার মাঝে একজন সাংবাদিকের পেটের ক্ষুধা এবং কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা-সুরক্ষা রয়েছে। এক কথায় ‘১৪ দফা একজন সাংবাদিকের রক্ষাকবচ’ বলা যেতে পারে-যদি কোন সাংবাদিক মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন।

আইনগত বৈধতা: বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ইতিমধ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন নিবন্ধণ অধিদপ্তরের আওতায় ট্রাস্ট আইনে নিবন্ধিত এবং কপিরাইট অধিদপ্তর কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত একটি সাংবাদিকদের জাতীয় নেটওয়ার্কিং সংগঠন।

১০ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কর্মসূচী : দেশে চলমান করেনার চতুর্থ ঢেউয়ের মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ১৫-৩০ জুলাই পর্যন্ত প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা যাবে। যেমন: কেক কাটা, র্যালী,আলোচনা সভা, সাংবাদিক প্রশিক্ষণ, সাংবাদিকদের সম্মাণনা, সংবাদ লেখা প্রতিযোগিতা, সাংবাদিকদের বৃক্ষরোপণ, শিশুদের সাতার শেখানো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এ মাসের শেষ দিকে কেন্দ্রীয় ভাবে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত হবে।

শেষ কথা: বিএমএসএফের ১০ বছরে যেমনি অর্জণ রয়েছে, তেমনি ঐতিহ্য, পাশাপাশি ঘাত-প্রতিঘাত ছিলো সমানে। ঐ সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বিএমএসএফের পোড়খাওয়া নেতাকর্মীরা ছিল অনড়। আর তাইতো এগিয়ে যাবার দৃপ্ত শপথে আমরা সবসময়ই জেগে থাকি। সাংবাদিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিএমএসএফের নেতাকর্মীরা জীবনযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে কালক্ষেপন করেনা, পরাজিত শক্তি দ্বারা কখনোই বিপদগামী হয়না।

কৃতজ্ঞতা : আজকের এই দিনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম- বিএমএসএফের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আমি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই। যারা আমার মত একজন ক্ষুদ্র মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন। আপনারা যারা সংগঠনের সাথে শুরু থেকে ছিলেন-আছেন এবং থাকবেন সকলের প্রতি আমার সংগ্রামী সালাম এবং অভিনন্দন জানাই। আসুন; সাংবাদিকদের স্বার্থরক্ষায় আপনিও আমাদের সাথে অংশীভূত হোন। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে আপনাদের সুস্বাস্থ্য, মঙ্গল ও দীর্ঘজীবন কামনা করি।

আল্লাহ হাফেজ
জয়বাংলা
আহমেদ আবু জাফর
প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান
ট্রাস্টি বোর্ড বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম।
০১৭১২৩০৬৫০১।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিএমএসএফ একটি সংগ্রাম ,আন্দোলন আর অধিকারের নাম

আপডেট টাইম : ০৬:০৬:৩০ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২

বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ একটি সংগ্রামের নাম,একটি আন্দোলনের নাম, একটি অধিকারের নাম। এর সাথে আজ সারাদেশের সাংবাদিকদের হৃদয়ের স্পন্দন জড়িয়ে গেছে। এটি আজ হাজারো সাংবাদিকের আশ্রয়স্থল; যা-সাংবাদিকদের প্রাণের সংগঠনে রুপান্তরিত হয়েছে। বিএমএসএফ একটি ঐক্যতার প্রতীক। বিএমএসএফ মানে সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের মাধ্যম। বিএমএসএফ নির্যাতিত সাংবাদিকদের একটি খুঁটি।

বিএমএসএফ প্রতিষ্ঠার ইতিকথা: ২০১৩ সালের ১৫ জুলাই মফস্বল সাংবাদিকদের স্বার্থরক্ষায বিএমএসএফের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সময়ের প্রয়োজনে সংগঠনটি ধীরেধীরে ঢাকার বাইরে গোড়াপত্তন শুরু করে। সময়ের প্রয়োজনে ২০১৮ সালে রাজধানী ঢাকাতেও কমিটি গঠনের কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের বাইরে আমেরিকা,লন্ডন, মালয়েশিয়া,মালদ্বীপ,সৌদি আরব,বাহরাইনে বাংলাদেশী সাংবাদিকরা বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪ দফার সাথে ঐক্যমত হয়ে সাংগঠনিক কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে কার্যক্রম শুরু করে।

বিএমএসএফের সহযোগি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ: সাংবাদিকদের দাবি আদায়ের আন্দোলনকে বেগবান করতে সময়ের প্রয়োজনে ২০২০ সালে গড়ে তোলা হয়েছে সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি, বাংলাদেশ এবং ২০২১ সালে জার্নালিষ্ট শেল্টার হোম নামে সাংবাদিক বান্ধব দুটি সংস্থা। ২০১৪ সালে রুপকল্প-ফোরটিন নামে আরেকটি সহযোগি সংস্থা গঠন করা হয় সাংবাদিকদের কল্যাণের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলতে।

বিএমএসএফের সাংগঠনিক পরিস্থিতি: সারাদেশে বিএমএসএফের সাড়ে ৩শ শাখা, ৭টি বৈদেশিক শাখায় প্রায় ১৫ হাজার সদস্য সাংবাদিক রয়েছেন। এ সকল শাখাসমুহ সংগঠনের ১৪ দফা এবং সাংবাদিকদের স্বার্থে সর্বদা ঐক্যবদ্ধ।

সাংগঠনিক স্তরসমুহ: সংগঠনকে শক্তিশালী এবং নেতৃত্বের বিকাশ ঘটাতে ৬টি স্তরে সাজানো হয়েছে। ১. ট্রাস্টি বোর্ড ২. কার্যনির্বাহী কমিটি ৩. উপদেষ্টা পরিষদ ৪. স্থায়ি পরিষদ ৫. দাতা সদস্য ৬.আজীবন সদস্য, ৭. জেলা /উপজেলা ও বৈদেশিক শাখা।

আয়ের উৎস: কেন্দ্রীয় , স্থানীয়, বৈদেশিক শাখা সমুহ, দাতা সদস্য, আজীবন সদস্যদের স্বেচ্চা প্রণোদিত অনুদানের মাধ্যমে সংগঠনটি পরিচালিত হচ্ছে।

প্রশিক্ষণ: সংগঠনের সদস্য ছাড়াও সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়ে থাকে। বুনিয়াদী প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গতবছর ১ হাজার ১২ জনকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হয়েছে।

সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি,বাংলাদেশ: এ সংগঠনটি বিএমএসএফের সহযোগি সংগঠন হিসেবে কাজ করছে। ইতিমধ্যে সারাদেশে ৪০ টি শাখা বিদ্যমান আছে।

জার্নালিষ্ট শেল্টার হোম: ঢাকার বাইরে থেকে প্রতিনিয়ত পেশাগত কাজে ঢাকায় আসা সাংবাদিকদের সাময়িক থাকা-খাবার ব্যবস্থা, নির্যাতন -মামলার শিকার সাংবাদিকদের ঢাকায় রেখে চিকিৎসা ও আইনী সহায়তা প্রদান করতে ২০২১ সালে জার্নালিষ্ট শেল্টার হোম গড়ে তোলা হয়।

আইনী সহায়তা: এ পর্যন্ত প্রায় ২ শতাধিক সাংবাদিককে প্যানেল আইনজীবির মাধ্যমে ঢাকাসহ ঢাকার বাইরের সাংবাদিককে আইন সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

চৌদ্দ দফা: আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪ দফার মাঝে একজন সাংবাদিকের পেটের ক্ষুধা এবং কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা-সুরক্ষা রয়েছে। এক কথায় ‘১৪ দফা একজন সাংবাদিকের রক্ষাকবচ’ বলা যেতে পারে-যদি কোন সাংবাদিক মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন।

আইনগত বৈধতা: বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ইতিমধ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন নিবন্ধণ অধিদপ্তরের আওতায় ট্রাস্ট আইনে নিবন্ধিত এবং কপিরাইট অধিদপ্তর কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত একটি সাংবাদিকদের জাতীয় নেটওয়ার্কিং সংগঠন।

১০ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কর্মসূচী : দেশে চলমান করেনার চতুর্থ ঢেউয়ের মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ১৫-৩০ জুলাই পর্যন্ত প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা যাবে। যেমন: কেক কাটা, র্যালী,আলোচনা সভা, সাংবাদিক প্রশিক্ষণ, সাংবাদিকদের সম্মাণনা, সংবাদ লেখা প্রতিযোগিতা, সাংবাদিকদের বৃক্ষরোপণ, শিশুদের সাতার শেখানো প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এ মাসের শেষ দিকে কেন্দ্রীয় ভাবে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত হবে।

শেষ কথা: বিএমএসএফের ১০ বছরে যেমনি অর্জণ রয়েছে, তেমনি ঐতিহ্য, পাশাপাশি ঘাত-প্রতিঘাত ছিলো সমানে। ঐ সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে বিএমএসএফের পোড়খাওয়া নেতাকর্মীরা ছিল অনড়। আর তাইতো এগিয়ে যাবার দৃপ্ত শপথে আমরা সবসময়ই জেগে থাকি। সাংবাদিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিএমএসএফের নেতাকর্মীরা জীবনযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে কালক্ষেপন করেনা, পরাজিত শক্তি দ্বারা কখনোই বিপদগামী হয়না।

কৃতজ্ঞতা : আজকের এই দিনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম- বিএমএসএফের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আমি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই। যারা আমার মত একজন ক্ষুদ্র মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন। আপনারা যারা সংগঠনের সাথে শুরু থেকে ছিলেন-আছেন এবং থাকবেন সকলের প্রতি আমার সংগ্রামী সালাম এবং অভিনন্দন জানাই। আসুন; সাংবাদিকদের স্বার্থরক্ষায় আপনিও আমাদের সাথে অংশীভূত হোন। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে আপনাদের সুস্বাস্থ্য, মঙ্গল ও দীর্ঘজীবন কামনা করি।

আল্লাহ হাফেজ
জয়বাংলা
আহমেদ আবু জাফর
প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান
ট্রাস্টি বোর্ড বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম।
০১৭১২৩০৬৫০১।