ঢাকা ১২:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪

মেগা প্রকল্পে আশুরার বিল হবে উত্তরবঙ্গের অ্যামাজন

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:০৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১১ মে ২০২২
  • / ২৪১ ৫০০০.০ বার পাঠক

বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।।

আলো ঝলমলে পূর্ণিমা রাত। অদূরের শালবন থেকে ভেসে আসবে ঝিঁঝিঁপোকার শব্দ। চারপাশে মৃদু স্রোতে বয়ে যাওয়া দ্বীপসদৃশ বাংলোর দো’তলার ছাদে শুয়ে দেখা যাবে হাজারও জোনাকীর মেলা। গহীন বনে কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া প্রকৃতিপ্রেমীদের ঘুম ভাঙবে শত পাখির মায়াবী কলতানে।

উত্তরবঙ্গের অ্যামাজন খ্যাত দিনাজপুরের বিরামপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি আশুড়ার বিলকে ঘিরে এমনটাই স্বপ্ন দেখছেন স্থানীয় প্রশাসন। এ স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দিতে স্থানীয় দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক, দুই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বনবিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাসহ এলাকার উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে মাস্টার প্ল্যান তৈরি কাজ প্রায় শেষের পথে।

স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে এটি হবে বাংলাদেশের অন্যমত ও আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক পর্যটন কেন্দ্র হবে। এখানে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসবেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। কর্মসংস্থান হবে প্রায় ৫০ হাজার নিম্ন আয়ের মানুষের। যাদের প্রতিদিন আয় হবে দুই থেকে পাঁচ হাজার টাকা। বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব খাতায় প্রতিবছর জমা হবে প্রায় এক কোটি টাকা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মেগা প্রকল্পে আশুরার বিল হবে উত্তরবঙ্গের অ্যামাজন

আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:০৯ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১১ মে ২০২২

বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।।

আলো ঝলমলে পূর্ণিমা রাত। অদূরের শালবন থেকে ভেসে আসবে ঝিঁঝিঁপোকার শব্দ। চারপাশে মৃদু স্রোতে বয়ে যাওয়া দ্বীপসদৃশ বাংলোর দো’তলার ছাদে শুয়ে দেখা যাবে হাজারও জোনাকীর মেলা। গহীন বনে কল্পনার রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া প্রকৃতিপ্রেমীদের ঘুম ভাঙবে শত পাখির মায়াবী কলতানে।

উত্তরবঙ্গের অ্যামাজন খ্যাত দিনাজপুরের বিরামপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি আশুড়ার বিলকে ঘিরে এমনটাই স্বপ্ন দেখছেন স্থানীয় প্রশাসন। এ স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দিতে স্থানীয় দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিক, দুই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বনবিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাসহ এলাকার উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে মাস্টার প্ল্যান তৈরি কাজ প্রায় শেষের পথে।

স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে এটি হবে বাংলাদেশের অন্যমত ও আকর্ষণীয় প্রাকৃতিক পর্যটন কেন্দ্র হবে। এখানে প্রতিদিন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসবেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। কর্মসংস্থান হবে প্রায় ৫০ হাজার নিম্ন আয়ের মানুষের। যাদের প্রতিদিন আয় হবে দুই থেকে পাঁচ হাজার টাকা। বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব খাতায় প্রতিবছর জমা হবে প্রায় এক কোটি টাকা।