ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নির্বাচনের মাধ্যমে ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশের মাটিতে আর ফ্যাসিবাদ আসতে পারবে না ২৪ এপ্রিল কে জাতীয় শ্রমিক দিবস ঘোষণা জাতীয় নাগরিক পার্টি দফের আবিষ্কার ও প্রচলন ইতিহাস ডিউটি সিডিউল ভুল করার কারণে প্রত্যাহার হলেন কেন্দ্রসচিব হল সুপার ও কক্ষ পর্যবেক্ষক ফুলবাড়ীতে কানাহার দিঘি নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা জেলায় শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার নির্বাচিত হলেন সুব্রত দাস বাংলাদেশকে ৮৫ কোটি ডলার দিবে বিশ্বব্যাংক টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ দিতে পারেনি দুদক: আইনজীবী পদত্যাগ করলেন কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসি বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ

ডেমরা বালু নদীতে রাজাখালী নৌ পুলিশের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ চালক ও মালিকরা (পর্ব-১)

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:২৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ মে ২০২২
  • / ৪৬৯ ৫০০০.০ বার পাঠক


এম.ডি.এন.মাইকেলঃ
রাজধানী ঢাকার ডেমরা বালু নদীতে চলাচলকারি ছোট ছোট মালবাহী জাহাজ মালবাহী ট্রলার মালবাহী নৌকা গুলো রাজাখালী নৌ পুলিশকে চাঁদা না দিয়ে চলাচল করতে পারে না,সরোজমিনে ডেমরা বালু নদীতে গিয়ে কয়েকজন চালক ও মালিকদের সাথে কথা বলে জানা যায় রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা স্পিড বোর্ড দিয়ে নদীতে চলাচলকারী জাহাজ থেকে ৫০০০ টাকা লাল বালুবাহী ট্রলার থেকে ৩০০০/৫০০০ টাকা সাদা বালুবাহী ট্রলার থেকে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পাথর বহনকারী ট্রলার থেকে ৫০০০ হাজার থেকে ৭০০০ টাকা এছাড়া মালবাহী নৌকা গুলো থেকে ২০০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা করে আদায় করছে রাজাখালী নৌ পুলিশ সদস্যরা.রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের ডেমরা বালু নদীতে চাঁদাবাজির সকল তথ্যপ্রমাণ দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা অফিসে সংরক্ষিত আছে,ডেমরা বালু নদীতে চাঁদাবাজির সময় নৌ পুলিশের দুই সদস্যের কাছে এই প্রতিবেদক জানতে চায় আপনারা কিসের টাকা নিচ্ছেন? কি কারনে টাকা নিচ্ছেন?গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আপনাদের কে দায়িত্ব দিয়েছে নৌপথে চলাচলকারি সকল মালবাহী জাহাজ ট্রলার বালকেট নৌযান ও যাত্রীবাহী ট্রলার গুলোকে নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য,কিন্তু নিরাপত্তার নামে আপনারা প্রত্যেকটি মালবাহী ট্রলার জাহাজ বালকেট মালবাহী নৌকা থেকে স্পিড বোর্ড ব্যবহার করে চাদা নিচ্ছেন তা কি অবৈধ নয়? এমন প্রশ্নের জবাবে ওই দুই নৌ পুলিশ সদস্য বলেন বালুর নদীতে চাঁদাবাজির সকল তথ্য নাকি রাজাখালী ফাঁড়ির ইনচার্জ ও ডেমরা জোনের ইন্সপেক্টর সাহেব জানেন.এ-ই সকল অভিযোগ এর বিষয়ে জানতে রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর মুঠোফোনে বারবার ফোন দিও পাওয়া যায়নি,পরবর্তীর নৌ পুলিশের ইন্সপেক্টর ডেমরা জোন আহসান হাবীবের মুঠোফোনে বারবার কল দিয়েও কোনো রকম সাড়া পাওয়া যায়নি.ডেমরা বালু নদীতে চলাচল কারী ছোট ছোট জাহাজ ট্রলার মালবাহী নৌকার চালক ও মালিকরা নৌ পুলিশের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ.
(বিস্তারিত আগামী পর্বে)

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ডেমরা বালু নদীতে রাজাখালী নৌ পুলিশের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ চালক ও মালিকরা (পর্ব-১)

আপডেট টাইম : ০৯:২৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ মে ২০২২


এম.ডি.এন.মাইকেলঃ
রাজধানী ঢাকার ডেমরা বালু নদীতে চলাচলকারি ছোট ছোট মালবাহী জাহাজ মালবাহী ট্রলার মালবাহী নৌকা গুলো রাজাখালী নৌ পুলিশকে চাঁদা না দিয়ে চলাচল করতে পারে না,সরোজমিনে ডেমরা বালু নদীতে গিয়ে কয়েকজন চালক ও মালিকদের সাথে কথা বলে জানা যায় রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা স্পিড বোর্ড দিয়ে নদীতে চলাচলকারী জাহাজ থেকে ৫০০০ টাকা লাল বালুবাহী ট্রলার থেকে ৩০০০/৫০০০ টাকা সাদা বালুবাহী ট্রলার থেকে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পাথর বহনকারী ট্রলার থেকে ৫০০০ হাজার থেকে ৭০০০ টাকা এছাড়া মালবাহী নৌকা গুলো থেকে ২০০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা করে আদায় করছে রাজাখালী নৌ পুলিশ সদস্যরা.রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের ডেমরা বালু নদীতে চাঁদাবাজির সকল তথ্যপ্রমাণ দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা অফিসে সংরক্ষিত আছে,ডেমরা বালু নদীতে চাঁদাবাজির সময় নৌ পুলিশের দুই সদস্যের কাছে এই প্রতিবেদক জানতে চায় আপনারা কিসের টাকা নিচ্ছেন? কি কারনে টাকা নিচ্ছেন?গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আপনাদের কে দায়িত্ব দিয়েছে নৌপথে চলাচলকারি সকল মালবাহী জাহাজ ট্রলার বালকেট নৌযান ও যাত্রীবাহী ট্রলার গুলোকে নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য,কিন্তু নিরাপত্তার নামে আপনারা প্রত্যেকটি মালবাহী ট্রলার জাহাজ বালকেট মালবাহী নৌকা থেকে স্পিড বোর্ড ব্যবহার করে চাদা নিচ্ছেন তা কি অবৈধ নয়? এমন প্রশ্নের জবাবে ওই দুই নৌ পুলিশ সদস্য বলেন বালুর নদীতে চাঁদাবাজির সকল তথ্য নাকি রাজাখালী ফাঁড়ির ইনচার্জ ও ডেমরা জোনের ইন্সপেক্টর সাহেব জানেন.এ-ই সকল অভিযোগ এর বিষয়ে জানতে রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর মুঠোফোনে বারবার ফোন দিও পাওয়া যায়নি,পরবর্তীর নৌ পুলিশের ইন্সপেক্টর ডেমরা জোন আহসান হাবীবের মুঠোফোনে বারবার কল দিয়েও কোনো রকম সাড়া পাওয়া যায়নি.ডেমরা বালু নদীতে চলাচল কারী ছোট ছোট জাহাজ ট্রলার মালবাহী নৌকার চালক ও মালিকরা নৌ পুলিশের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ.
(বিস্তারিত আগামী পর্বে)