ডেমরা বালু নদীতে রাজাখালী নৌ পুলিশের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ চালক ও মালিকরা (পর্ব-১)
- আপডেট টাইম : ০৯:২৬:৫৯ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৪ মে ২০২২
- / ৪০৩ ৫০০০.০ বার পাঠক
এম.ডি.এন.মাইকেলঃ
রাজধানী ঢাকার ডেমরা বালু নদীতে চলাচলকারি ছোট ছোট মালবাহী জাহাজ মালবাহী ট্রলার মালবাহী নৌকা গুলো রাজাখালী নৌ পুলিশকে চাঁদা না দিয়ে চলাচল করতে পারে না,সরোজমিনে ডেমরা বালু নদীতে গিয়ে কয়েকজন চালক ও মালিকদের সাথে কথা বলে জানা যায় রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা স্পিড বোর্ড দিয়ে নদীতে চলাচলকারী জাহাজ থেকে ৫০০০ টাকা লাল বালুবাহী ট্রলার থেকে ৩০০০/৫০০০ টাকা সাদা বালুবাহী ট্রলার থেকে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পাথর বহনকারী ট্রলার থেকে ৫০০০ হাজার থেকে ৭০০০ টাকা এছাড়া মালবাহী নৌকা গুলো থেকে ২০০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা করে আদায় করছে রাজাখালী নৌ পুলিশ সদস্যরা.রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যদের ডেমরা বালু নদীতে চাঁদাবাজির সকল তথ্যপ্রমাণ দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা অফিসে সংরক্ষিত আছে,ডেমরা বালু নদীতে চাঁদাবাজির সময় নৌ পুলিশের দুই সদস্যের কাছে এই প্রতিবেদক জানতে চায় আপনারা কিসের টাকা নিচ্ছেন? কি কারনে টাকা নিচ্ছেন?গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আপনাদের কে দায়িত্ব দিয়েছে নৌপথে চলাচলকারি সকল মালবাহী জাহাজ ট্রলার বালকেট নৌযান ও যাত্রীবাহী ট্রলার গুলোকে নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য,কিন্তু নিরাপত্তার নামে আপনারা প্রত্যেকটি মালবাহী ট্রলার জাহাজ বালকেট মালবাহী নৌকা থেকে স্পিড বোর্ড ব্যবহার করে চাদা নিচ্ছেন তা কি অবৈধ নয়? এমন প্রশ্নের জবাবে ওই দুই নৌ পুলিশ সদস্য বলেন বালুর নদীতে চাঁদাবাজির সকল তথ্য নাকি রাজাখালী ফাঁড়ির ইনচার্জ ও ডেমরা জোনের ইন্সপেক্টর সাহেব জানেন.এ-ই সকল অভিযোগ এর বিষয়ে জানতে রাজাখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর মুঠোফোনে বারবার ফোন দিও পাওয়া যায়নি,পরবর্তীর নৌ পুলিশের ইন্সপেক্টর ডেমরা জোন আহসান হাবীবের মুঠোফোনে বারবার কল দিয়েও কোনো রকম সাড়া পাওয়া যায়নি.ডেমরা বালু নদীতে চলাচল কারী ছোট ছোট জাহাজ ট্রলার মালবাহী নৌকার চালক ও মালিকরা নৌ পুলিশের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ.
(বিস্তারিত আগামী পর্বে)