মোহাম্মদ আবু কাউসার তুষার।।
রেলপথ পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন পরিবহন ব্যবস্থা,তেমনি ভারত বর্ষের হাতধরে আমরা পেয়েছি দেশের রেল নেটওয়ার্ক,এর মধ্যে অন্যতম চট্রগ্রাম-ঢাকা রেল সড়ক মালামাল ও যাত্রী পরিবহন এর জন্য,এই সড়কের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কুমিল্লা জেলার লাকসাম হতে ব্রাক্ষনবাড়িয়া জেলার আখাউড়া পর্যন্ত রেলপথ,যার বিন্দু পরিমান সমস্যা হলে রেল নেটওয়ার্ক এর উপর বিরুপ প্রভাব পরে,আর এই রেল পথকে সচল রাখতে কাজ করছে-রেলওয়ে কুমিল্লা (পথ)শাখা,উক্ত শাখার উদ্বর্তন উপ-সহকারী প্রকৌশলী লিয়াকত আলী মজুমদার-এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান-লাকসাম হতে আখাউড়া পর্যন্ত ট্রেক মেনটেন্স হচ্ছে ৭২ কিলোমিটার। রেলপথ সচল রাখতে গ্যাং ওয়ারী কাজ ভাগ করা আছে এবং এক গ্যাং এর-এরিয়া ১০ কিলোমিটার,দেখা যায়-এক গ্যাং এ ১৩-১৪ জন জনবল থাকার কথা থাকলেও সেখানে রয়েছে একমাত্র ৩-৪ জন,লোকবল কম-লোকবল নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন।
যে সব লোক পূর্বে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তারা ঢাকা, চট্রগ্রাম চলে গিয়েছে, তবুও অল্প সংখ্যাক লোক দ্বারা স্লেক পেকিং, থ্রো পেকিং, লেভেল পেকিং, এপ্রোস পেকিং এর কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে।বর্তমানে লাকসাম হতে আখাউড়া ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন প্রকল্পের কাজ চলছে, কাজের কিছুটা অংশ আমাদের তদারকি করতে দিলে- কোথায় কি সমস্যা হচ্ছে-তা দেখতে পারতাম।
যে সব লোক পূর্বে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল তারা ঢাকা, চট্রগ্রাম চলে গিয়েছে, তবুও অল্প সংখ্যাক লোক দ্বারা স্লেক পেকিং, থ্রো পেকিং, লেভেল পেকিং, এপ্রোস পেকিং এর কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে।বর্তমানে লাকসাম হতে আখাউড়া ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন প্রকল্পের কাজ চলছে, কাজের কিছুটা অংশ আমাদের তদারকি করতে দিলে- কোথায় কি সমস্যা হচ্ছে-তা দেখতে পারতাম।