ঢাকা ০৫:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
৫ আগস্টের পর সব রাজবন্দি মুক্তি পেলেন, আজহার পেলেন না এবার করা হলো শ্রমিকদের আইনি সুরক্ষা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরির সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশন কাকরাইল আগুরাগলি এলাকায় মজুমদার ভিলা—৯৪ নং আবাসিক ভবন রাজউক কর্তক অবৈধ নকশায় নির্মাণ করার প্রমাণিত হওয়ায় মালিককে চিঠি পর্ব ২ শ্রীপুরে ওসি’র ঘুষ লেনদেনের অডিও ভাইরাল গুলশানে র‍্যাবের ক্যাশিয়ার শাহ আলমের ইস্পায় গড়ে তুলেছে অপরাধের আখড়া। পর্ব ২ জানাযায় প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে গুরুত্ব পাবে কতটুকু নার্সিং ডিপ্লোমাকে ডিগ্রী সমমান করার দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে অবস্থান কর্মসূচি ঠাকুরগাঁওয়ে কবরের ওপর থেকে হাত পা বাঁধা অবস্থায় নারীর মরদেহ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

সারাদেশে আবারো লোকসান আতঙ্কে দিন কাটছে ইট ভাটা মালিকদের। 

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:০৭:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২১
  • / ৩৮২ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

লোকসান কাটিয়ে উঠার স্বপ্ন পুড়ে ছাই হতে চলেছে ইট ভাটা মালিকদের।প্রত্যেকটা বছরে নতুন করে স্বপ্ন দেখেন লোকসান কাটিয়ে কি করে সাভাবিক জীবনে ফিরে আসবে।কিন্তুু নিশ্ফল প্রতিক্ষা,ইটের বাজার মন্দা,তৈরির তুলনায় বিক্রয়ের মুল্য একেবারেই কম।ইতিমধ্যে কয়লার দাম দ্বিগুন থেকে চারগুন বেড়ে যাওয়ায় বিপদ সীমানার মধ্যে দিনযাপন করছেন ইট ভাটা মালিকেরা।মাটির ও মহা সংকট,অপরদিকে ইট তৈরি শ্রমিকদের ইট খোলায় আনতে দাদন নামক অগ্রিম দিতে হয় লক্ষ লক্ষ টাকা,অনেক শ্রমিকেরা টাকা নিয়েও কিছু কিছু ভাটা থেকে পলায়ন করেছেন,হাতছানি দিচ্ছেন প্রশাসনের অস্বনী সংকেত,নানা অনিয়ম দুর্নীতি দেখিয়ে জরিমানা করছেন বা করতে পারে,এমনই মহা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে ভাটা মালীক ও তাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ম্যানেজারেরা।কোনো কারনে জরিমানা করলে এবং ইট খোলা বন্ধ করে দিলে।অনেক ভাটা মালিকদের মানবেতর জীব নযাপন করা ছাড়া উপায় থাকবেনা।বিগত কয়েক বছরের লোকসান কয়েকগুন ছাড়িয়ে গেছে।সরকারের পক্ষথেকে পাচ্ছেননা কোনো রকম সহানুভূতি।ব্যাংক লোনের দ্বার গুলো বন্ধ করে দিচ্ছেন।ইট ভাটা চালাতে ইট তৈরি শিল্প টিকিয়ে রাখতে চড়া সুদে লোন করে।নয়তবা শেষ সম্বল জমি বিক্রয় করে ইট শিল্পে খাটিয়ে চোখের ঘুম হারাম হয়ে গেছে অনেকেরই।
এদিকে ভাটা বন্ধ হওয়ার আতঙ্কে দিনগুনছেন প্রত্যেকটা ভাটার শ্রমিকেরা।ভাটা বন্ধ হলে এক একটি ভাটা থেকে ৩ থেকে ৪ শত শ্রমিক কর্ম হারিয়ে নিরন্ন উপবাসে জীবনযাপন করবেন বলে জানান অসহায় শ্রমিকেরা।ইট ভাটা থেকে অসুস্থ রুগি,প্রতিবন্ধী,কন্যাদায়গ্রস্ত,সরকারের জাতীয় প্রগ্রাম,মসজিদ মাদ্রাসা মন্দীর সহ সর্ব জায়গায় ইট ভাটা মালিকদের অবদানের অন্ত নেই।ভাটামালীকদের দাবি মাননীয় সরকার মহোদয় তাদের সার্বিক বিবেচনা করে ব্যাংক লোন সহ,সকল বিষয়ে সুনজর দিয়ে লোকসান কাটিয়ে মানবেতর জীবনযাপন থেকে রক্ষা পেতে সহযোগীতা করবেন,ইট শিল্প দেশের জন্য ব্যাপক ভুমিকা রাখে,অতচ শিল্প চালু করার আগে কোনো রকম ভুল ভ্রান্তি না দেখালেও, মধ্য খানে অনিয়ম দেখিয়ে করেন জরিমানা।ট্যাক্স এর টাকার জন্য গাড়ি আটক করে মুহুর্তে ট্যাক্স আদায় করেন,টাক্স নিতে ভুল করেননা অতচ জরিমানা করেন অনিয়মের,সকল বিষয়ে সুনজর দিয়ে ইট শিল্প মালীকদের সহায় হয়ে ইট শিল্প মালীক শ্রমিক সকলের সহযোগীতা করতে সরকারের প্রতি আকুল আবেদন ও প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন দেশের ইট শিল্পের সাথে জড়িত সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সারাদেশে আবারো লোকসান আতঙ্কে দিন কাটছে ইট ভাটা মালিকদের। 

আপডেট টাইম : ০৪:০৭:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২১

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

লোকসান কাটিয়ে উঠার স্বপ্ন পুড়ে ছাই হতে চলেছে ইট ভাটা মালিকদের।প্রত্যেকটা বছরে নতুন করে স্বপ্ন দেখেন লোকসান কাটিয়ে কি করে সাভাবিক জীবনে ফিরে আসবে।কিন্তুু নিশ্ফল প্রতিক্ষা,ইটের বাজার মন্দা,তৈরির তুলনায় বিক্রয়ের মুল্য একেবারেই কম।ইতিমধ্যে কয়লার দাম দ্বিগুন থেকে চারগুন বেড়ে যাওয়ায় বিপদ সীমানার মধ্যে দিনযাপন করছেন ইট ভাটা মালিকেরা।মাটির ও মহা সংকট,অপরদিকে ইট তৈরি শ্রমিকদের ইট খোলায় আনতে দাদন নামক অগ্রিম দিতে হয় লক্ষ লক্ষ টাকা,অনেক শ্রমিকেরা টাকা নিয়েও কিছু কিছু ভাটা থেকে পলায়ন করেছেন,হাতছানি দিচ্ছেন প্রশাসনের অস্বনী সংকেত,নানা অনিয়ম দুর্নীতি দেখিয়ে জরিমানা করছেন বা করতে পারে,এমনই মহা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে ভাটা মালীক ও তাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ম্যানেজারেরা।কোনো কারনে জরিমানা করলে এবং ইট খোলা বন্ধ করে দিলে।অনেক ভাটা মালিকদের মানবেতর জীব নযাপন করা ছাড়া উপায় থাকবেনা।বিগত কয়েক বছরের লোকসান কয়েকগুন ছাড়িয়ে গেছে।সরকারের পক্ষথেকে পাচ্ছেননা কোনো রকম সহানুভূতি।ব্যাংক লোনের দ্বার গুলো বন্ধ করে দিচ্ছেন।ইট ভাটা চালাতে ইট তৈরি শিল্প টিকিয়ে রাখতে চড়া সুদে লোন করে।নয়তবা শেষ সম্বল জমি বিক্রয় করে ইট শিল্পে খাটিয়ে চোখের ঘুম হারাম হয়ে গেছে অনেকেরই।
এদিকে ভাটা বন্ধ হওয়ার আতঙ্কে দিনগুনছেন প্রত্যেকটা ভাটার শ্রমিকেরা।ভাটা বন্ধ হলে এক একটি ভাটা থেকে ৩ থেকে ৪ শত শ্রমিক কর্ম হারিয়ে নিরন্ন উপবাসে জীবনযাপন করবেন বলে জানান অসহায় শ্রমিকেরা।ইট ভাটা থেকে অসুস্থ রুগি,প্রতিবন্ধী,কন্যাদায়গ্রস্ত,সরকারের জাতীয় প্রগ্রাম,মসজিদ মাদ্রাসা মন্দীর সহ সর্ব জায়গায় ইট ভাটা মালিকদের অবদানের অন্ত নেই।ভাটামালীকদের দাবি মাননীয় সরকার মহোদয় তাদের সার্বিক বিবেচনা করে ব্যাংক লোন সহ,সকল বিষয়ে সুনজর দিয়ে লোকসান কাটিয়ে মানবেতর জীবনযাপন থেকে রক্ষা পেতে সহযোগীতা করবেন,ইট শিল্প দেশের জন্য ব্যাপক ভুমিকা রাখে,অতচ শিল্প চালু করার আগে কোনো রকম ভুল ভ্রান্তি না দেখালেও, মধ্য খানে অনিয়ম দেখিয়ে করেন জরিমানা।ট্যাক্স এর টাকার জন্য গাড়ি আটক করে মুহুর্তে ট্যাক্স আদায় করেন,টাক্স নিতে ভুল করেননা অতচ জরিমানা করেন অনিয়মের,সকল বিষয়ে সুনজর দিয়ে ইট শিল্প মালীকদের সহায় হয়ে ইট শিল্প মালীক শ্রমিক সকলের সহযোগীতা করতে সরকারের প্রতি আকুল আবেদন ও প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন দেশের ইট শিল্পের সাথে জড়িত সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।