ঢাকা ১২:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

গাজিপুরে সুদের টাকা ফেরত দিলেও ফেরত দেয়নি চেক স্টাম্প

  • আপডেট টাইম : ০৩:৩৬:২২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১
  • / ১৬৮ ৫০০.০০০ বার পাঠক

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের (১) নং ওয়ার্ড পানিশাইলের শ্রেষ্ঠ সুদখোর সোহেল রানা।তিনি সুদের টাকা ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা,গ্রাম থেকে আসা সহজ সরল মানুষেরা জিবিকা নির্বাহ করার জন্য,গার্মেন্টস চাকুরী করেন,তাদেরকে কোনো পর্যায়ে সুদে টাকা নিতে বাধ্য করেন সোহেল রানা,সহজ সরল মানুষেরা,সুদের টাকা দিতে না পারলে অমানবিক নির্যাতন করেন সোহেল গং,গ্রামের একজন হতদরিদ্র গৃহিণী.নাসিমা খাতুন এর পারিবারিক সমস্যা ও স্বামীর চিকিৎসা করানোর জন্য.বিশিষ্ট সুদখোর সোহেল রানার নিকট থেকে ২০ হাজার টাকা চড়া সুদে গ্রহন করেন,উল্লেখ থাকে যে প্রতিমাসে সুদের টাকা দিতে হবে ৪ হাজার টাকা, সাথে ফাকা চেক ও স্টাম্প দিতে হবে,নিরুপায় হয়ে উক্ত টাকা গ্রহন করেন নাসিমা খাতুন।প্রত্যেক মাসে ৪ হাজার টাকা সুদ দিয়ে এক বৎসর ৩ মাস পার করে,অনেক পরিশ্রম করে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে সোহেলের টাকা পরিশোধ করেন,কিন্তুু চেক স্টাম্প ফেরত প্রদান করেন নি ধুরুন্ধবাজ সোহেল,সোহেল চেক ও স্টাম্প ফেরত প্রদান করতে তাল বাহানা করলে ,সোহেলের অপকৌশল অবলম্বন করার কথা উত্থাপন করে নাসিমা আক্তার আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে গাজিপুর মেট্টপলিটন কাশিমপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,তাৎক্ষণিক সুদখোর সোহেল ভিন্নপথ অবলম্বন করে চেকের পাতায় ১৫ লক্ষ,টাকা অংক বসিয়ে চেক ডিস অনার করে কোর্টে মামলা দায়ের করেন,সোহেলের ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেতে একজন গৃহবধূর আকুল আর্তনাদ,উক্ত বিষয়টি একাধিক গণমাধ্যমকর্মী সরোজমিনে পর্যবেক্ষণ করলে সহজ সরল গৃহবধূ নাসিমার অভিযোগের সত্যতা প্রকাশ পায়,এলাকাবাসী বলেন এমন জঘন্যতম কাজ সোহেল পূর্বেও অগনিত বার করেছেন,সোহেলের ব্যবসা হলো এটা,সহজ সরল মানুষকে ফাঁসানো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজিপুরে সুদের টাকা ফেরত দিলেও ফেরত দেয়নি চেক স্টাম্প

আপডেট টাইম : ০৩:৩৬:২২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের (১) নং ওয়ার্ড পানিশাইলের শ্রেষ্ঠ সুদখোর সোহেল রানা।তিনি সুদের টাকা ও বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা,গ্রাম থেকে আসা সহজ সরল মানুষেরা জিবিকা নির্বাহ করার জন্য,গার্মেন্টস চাকুরী করেন,তাদেরকে কোনো পর্যায়ে সুদে টাকা নিতে বাধ্য করেন সোহেল রানা,সহজ সরল মানুষেরা,সুদের টাকা দিতে না পারলে অমানবিক নির্যাতন করেন সোহেল গং,গ্রামের একজন হতদরিদ্র গৃহিণী.নাসিমা খাতুন এর পারিবারিক সমস্যা ও স্বামীর চিকিৎসা করানোর জন্য.বিশিষ্ট সুদখোর সোহেল রানার নিকট থেকে ২০ হাজার টাকা চড়া সুদে গ্রহন করেন,উল্লেখ থাকে যে প্রতিমাসে সুদের টাকা দিতে হবে ৪ হাজার টাকা, সাথে ফাকা চেক ও স্টাম্প দিতে হবে,নিরুপায় হয়ে উক্ত টাকা গ্রহন করেন নাসিমা খাতুন।প্রত্যেক মাসে ৪ হাজার টাকা সুদ দিয়ে এক বৎসর ৩ মাস পার করে,অনেক পরিশ্রম করে হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে সোহেলের টাকা পরিশোধ করেন,কিন্তুু চেক স্টাম্প ফেরত প্রদান করেন নি ধুরুন্ধবাজ সোহেল,সোহেল চেক ও স্টাম্প ফেরত প্রদান করতে তাল বাহানা করলে ,সোহেলের অপকৌশল অবলম্বন করার কথা উত্থাপন করে নাসিমা আক্তার আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে গাজিপুর মেট্টপলিটন কাশিমপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,তাৎক্ষণিক সুদখোর সোহেল ভিন্নপথ অবলম্বন করে চেকের পাতায় ১৫ লক্ষ,টাকা অংক বসিয়ে চেক ডিস অনার করে কোর্টে মামলা দায়ের করেন,সোহেলের ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেতে একজন গৃহবধূর আকুল আর্তনাদ,উক্ত বিষয়টি একাধিক গণমাধ্যমকর্মী সরোজমিনে পর্যবেক্ষণ করলে সহজ সরল গৃহবধূ নাসিমার অভিযোগের সত্যতা প্রকাশ পায়,এলাকাবাসী বলেন এমন জঘন্যতম কাজ সোহেল পূর্বেও অগনিত বার করেছেন,সোহেলের ব্যবসা হলো এটা,সহজ সরল মানুষকে ফাঁসানো।