সংবাদ শিরোনাম ::
কৃষিতে বিনিয়োগ করে নিঃশ হয়ে গেছে। বিলমাড়িয়ার চরের প্রায় ৪০০কৃষক ।।
সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
- আপডেট টাইম : ০৫:২৫:৪৭ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
- / ২৭৩ ৫০০০.০ বার পাঠক
নাটোর জেলা প্রধান মোঃ নাহিদুল ইসলাম (নাহিদ)।।
নাটোরের লালপুরে উপজেলার বিলমাড়িয়ার পদ্মার চরে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের থ্রাই প্রজাতির ফলজ বাগান সহ ব্যাপক পরিমাণে শাক সবজি তলিয়ে জায় । এদিকে লালপুর উপজেলার কৃষি অধিদপ্তর ,বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তুলে ধরেন ১কোটি ৫০ লক্ষ্য । সঠিক পরিদর্শনের ফলে সরকারী সহায়তা থেকে ছিটকে পড়েছেন নাটোর জেলার কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের শীর্ষ থাকা লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়ার পদ্মার চরের কৃষক। লালপুর উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী
এবছর লালপুর উপজেলার পদ্মার চরে ক্ষতক্ষতির পরিমাণ দেখানো হয়েছে ১কোটি ৫০লক্ষ টাকা ।অথচ কৃষক বলছেন শুধু মাত্র নওসারা সুলতান পুর মৌজা ও দিয়াড়শংক পুর মৌজার ক্ষতক্ষতির পরিমাণ২৭কোটি ৫০লক্ষ্য টাকা ২২কোঠি টাকার ও বেশী শুধুমাত্র উন্নত প্রযুক্তির থ্রাই ফলজ বাগানের। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকার শাক সবজী চাষে প্রায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আনুমানিক ২কোটি ৫০ লক্ষ্য, আখ ধান পাটের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩কোটি টাকা।আর নদীর ভাঙ্গনে বিলিন হয়েছে প্রায় ২০০ বিঘা । কৃষকরা বিভিন্ন বেসরকারী সংস্থা থেকে লোন নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন এসব প্রকল্প আর , ঋণের দায়ে ঘর ছাড়া কৃষকদের অনেকেই । । কৃষক বলেন লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের অধিনে পদ্মার চরে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২৭ কোটি ৫০লক্ষ্য টাকা। কিন্তু সরকারী দপ্তরে দেখান দেড় কোটি অথচ এই চরে কোন সরকারি কৃষি কর্মকর্তা
পরিদর্শন না করেই মনগড়া এমন তথ্য দিয়েছেন বলে জানান কৃষক ।নাটোর জেলার কৃষি অধিদপ্তরের উৎপাদন ও উন্নয়নের শীর্ষক স্থানে রয়েছেন নওপাড়া, পানসি পাড়া, ফতেপুর মহারাজপুর ,ও বিলমাড়িয়ার ইউনিয়নের সুবিধা বঞ্চিত কৃষক, নওসারা সুলতান পুর মৌজার কৃষক ও দিয়াড়শংক পুর মৌজার কৃষকদের নিজ উদ্যোগে পদ্মার চরে প্রায় ৪শতএকর জমিতে সরকারের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের উন্নত প্রযুক্তির থ্রাই প্রজাতির ফলজ বাগান,গড়ে তুলেছেন , যেমন . মালটা,পেয়ারা, আম, আনার, বেদানা, কলা, পেঁপে সহ বিভিন্ন ধরনের ফলের বাগান। এছাড়া অধিক পরিমানে সবজি উৎপাদন হচ্ছে। ফলে নাটোর জেলা কৃষি উন্নয়নে ও উৎপাদনের বিশেষ ভূমিকা ও অবদান রেখেছেন এই সরকারী সুবিধা বঞ্চিত পদ্মা পাড়ের কৃষক । এবারের বন্যার পানি অতিরিক্ত মাত্রায় বৃদ্ধি পাওয়ায় কারনে ধংসের দিকে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্যোগত্তা । বাংলাদেশ সরকারের জেলা কৃষি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক উপ সহকারী পরিচালক সহ কৃষি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে পুনরায় ১২ মাস উৎপাদন ও উন্নয়নের স্থাপিত মাঠ পরিদর্শনের ম্যাধমে বাংলাদেশ সরকারের কৃষি উন্নয়ন মন্ত্রণালয় কে সঠিক তথ্য নিশ্চিত করন ও সরকারী সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে সকল পদক্ষেপ অবলম্বন করতে বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক।
আরো খবর.......