ঢাকা ০১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি কালিয়াকৈরে পালিত হলো প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত রায়পুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত জামালপুরে কৃষককূল লাউ চাষে স্বাবম্বিতা অর্জন করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অস্ত্রাগারের ভিডিও সম্প্রচার এক পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর মাদক কারবার-মানি লন্ডারিংয়ে বদির দুই ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে ঠাকুরগাঁওয়ে চেতনা নাশক স্প্রে ব্যবহার করে চুরি এলাকায় আতঙ্ক পরিবারের সংবাদ সম্মেলন মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবি কলেজ ছাত্রকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর দাবি

গাজিপুরে টাকায় বিক্রি হওয়া আইনের কাছে দুই বছরের শিশু পাচ্ছে না প্রকৃত পৃত্য পরিচয়!

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০২:১৭:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ২৪৩ ০.০০০ বার পাঠক

ধর্ষণকারীর সোহেল রানা  ছবি ও দুই বছরের শিশু ও তার মা

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

গাজীপুর মহানগরীর ১৯ নং ওয়ার্ডে সালনা ল্যাবরেটরি স্কুলের পরিচালক মোহাম্মদ সোহেল রানা (৬ষ্ঠম) শ্রেণীর ছাত্রী মারিশা কে (১২) জোরপূর্বক ধর্ষন করে। কিছু দিন পর মেয়েটির পরিবার মেয়েটির শারিরীক অবস্থার অবনতি লক্ষ্য হলে সালনা সেবা ক্লিনিকে নিয়ে গেলে পরিক্ষার মাধ্যমে জানা যায় মেয়েটি ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। পরিবার অন্তঃসত্ত্বার ব্যাপারে মেয়েটির কাছে জানতে চাইলে মেয়েটি জানায় গত ১২-১০-২০১৮ তারিখে স্কুলের পরিচালক সোহেল রানা তাকে ক্লাস রুমে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে,এবং উক্ত ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি প্রদান করে।
এ ব্যাপারে মেয়েটির পরিবার স্কুল পরিচালক সোহেল রানা সরকারের সাথে দেখা করলে সোহেল রানা ধর্ষনের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলেন এবং মেয়ের বাবা মায়ের সাথে অসৌজন্য মুলক আচার-আচরণ করেন,কোন উপায় না পেয়ে মেয়েটির পরিবার গাজীপুর সদর থানায় একএকটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,অভিযোগের পরিপেক্ষিতে,থানা পুলিশ সোহেল রানা কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।জেল হাজতে প্রেরন করলে কি হবে,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এসআই আতিকুর রহমান ও এসআই মিজানুর রহমান সম্পূর্ণ সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে একতরফা চার্জশিট প্রদানের মাধ্যমে আসামী সোহেল রানাকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা সুগম করলেন,
বর্তমানে এই মামলার তদন্ত অফিসার এস আই কাউছার আসামী পক্ষের সাথে মোটা টাকা অংকের টাকা চুক্তির মাধ্যমে মামলাটি নিশ্পতির লক্ষ নিয়ে কাজ করছেন,ভিকটিমকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করছেন, বিগত দিনে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মেডিকেল রিপোর্ট টিও পরিবর্তন করেন, বর্তমানে ডিএনএ টেষ্ট রিপোর্টটিও একতরফা করেছেন,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবজ্ঞা করে নিরীহ পরিবারকে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন,তবে আসামী সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে উপদেশ ও প্রশাসনিক ভাবে সহযোগিতা করছেন এস আই কাউছার,ডিএনএ টেষ্ট টি গোপনে না করে প্রকাশ্যে করার জন্য এলাকাবাসীর দাবি,মামলা ঢিসমিস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করেছেন।এস আই কাউছার,এস আই কাউসারের প্রস্তাবে ভিকটিমের পরিবার সম্মতি না দেওয়ায়,অপকৌশল অবলম্বন করে ভিকটিমের নিকট থেকে একটি সাদা কাগজে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করে নিয়েছেন,তারপর তাকে ১০ ঘন্টা আটকে রেখে,গভীর রাতে ফিল্ম স্টাইলে সন্ত্রাসী কায়দায়  ভিকটিমের শশুর  বাড়িতে হামলা ও লুটপাট চালান।ভিকটিম কে জীবনে মেরে ফেলার জন্য নানা ভাবে হুমকি প্রদান করেন
এদিকে ভিকটিমের গর্ভে জন্ম নেওয়া সোহেল রানা সরকারের দুই বছরের শিশু সন্তানের পৃত্য পরিচয় পাওয়ার জন্য অপবাদের কলঙ্ক মাথায় নিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে ও বর্তমান সমাজ পতিদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন..।

মানবতা বিক্রি করা এস আই.কাউছারের কারনে বিচারের বানী নির্বিচারে ধুকে ধুকে কাঁদে,তবুও আশা ছাড়েনি ভুক্তভোগীর পরিবার,আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনকে সম্মান জানিয়ে প্রকৃত বিচার পাওয়ার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এক অসহায় হতদরিদ্র মা ও বাবা ।

চলবে সময়ের অনুসন্ধান

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি

গাজিপুরে টাকায় বিক্রি হওয়া আইনের কাছে দুই বছরের শিশু পাচ্ছে না প্রকৃত পৃত্য পরিচয়!

আপডেট টাইম : ০২:১৭:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

ধর্ষণকারীর সোহেল রানা  ছবি ও দুই বছরের শিশু ও তার মা

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

গাজীপুর মহানগরীর ১৯ নং ওয়ার্ডে সালনা ল্যাবরেটরি স্কুলের পরিচালক মোহাম্মদ সোহেল রানা (৬ষ্ঠম) শ্রেণীর ছাত্রী মারিশা কে (১২) জোরপূর্বক ধর্ষন করে। কিছু দিন পর মেয়েটির পরিবার মেয়েটির শারিরীক অবস্থার অবনতি লক্ষ্য হলে সালনা সেবা ক্লিনিকে নিয়ে গেলে পরিক্ষার মাধ্যমে জানা যায় মেয়েটি ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। পরিবার অন্তঃসত্ত্বার ব্যাপারে মেয়েটির কাছে জানতে চাইলে মেয়েটি জানায় গত ১২-১০-২০১৮ তারিখে স্কুলের পরিচালক সোহেল রানা তাকে ক্লাস রুমে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে,এবং উক্ত ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি প্রদান করে।
এ ব্যাপারে মেয়েটির পরিবার স্কুল পরিচালক সোহেল রানা সরকারের সাথে দেখা করলে সোহেল রানা ধর্ষনের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলেন এবং মেয়ের বাবা মায়ের সাথে অসৌজন্য মুলক আচার-আচরণ করেন,কোন উপায় না পেয়ে মেয়েটির পরিবার গাজীপুর সদর থানায় একএকটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,অভিযোগের পরিপেক্ষিতে,থানা পুলিশ সোহেল রানা কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।জেল হাজতে প্রেরন করলে কি হবে,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এসআই আতিকুর রহমান ও এসআই মিজানুর রহমান সম্পূর্ণ সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে একতরফা চার্জশিট প্রদানের মাধ্যমে আসামী সোহেল রানাকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা সুগম করলেন,
বর্তমানে এই মামলার তদন্ত অফিসার এস আই কাউছার আসামী পক্ষের সাথে মোটা টাকা অংকের টাকা চুক্তির মাধ্যমে মামলাটি নিশ্পতির লক্ষ নিয়ে কাজ করছেন,ভিকটিমকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করছেন, বিগত দিনে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মেডিকেল রিপোর্ট টিও পরিবর্তন করেন, বর্তমানে ডিএনএ টেষ্ট রিপোর্টটিও একতরফা করেছেন,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবজ্ঞা করে নিরীহ পরিবারকে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন,তবে আসামী সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে উপদেশ ও প্রশাসনিক ভাবে সহযোগিতা করছেন এস আই কাউছার,ডিএনএ টেষ্ট টি গোপনে না করে প্রকাশ্যে করার জন্য এলাকাবাসীর দাবি,মামলা ঢিসমিস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করেছেন।এস আই কাউছার,এস আই কাউসারের প্রস্তাবে ভিকটিমের পরিবার সম্মতি না দেওয়ায়,অপকৌশল অবলম্বন করে ভিকটিমের নিকট থেকে একটি সাদা কাগজে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করে নিয়েছেন,তারপর তাকে ১০ ঘন্টা আটকে রেখে,গভীর রাতে ফিল্ম স্টাইলে সন্ত্রাসী কায়দায়  ভিকটিমের শশুর  বাড়িতে হামলা ও লুটপাট চালান।ভিকটিম কে জীবনে মেরে ফেলার জন্য নানা ভাবে হুমকি প্রদান করেন
এদিকে ভিকটিমের গর্ভে জন্ম নেওয়া সোহেল রানা সরকারের দুই বছরের শিশু সন্তানের পৃত্য পরিচয় পাওয়ার জন্য অপবাদের কলঙ্ক মাথায় নিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে ও বর্তমান সমাজ পতিদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন..।

মানবতা বিক্রি করা এস আই.কাউছারের কারনে বিচারের বানী নির্বিচারে ধুকে ধুকে কাঁদে,তবুও আশা ছাড়েনি ভুক্তভোগীর পরিবার,আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনকে সম্মান জানিয়ে প্রকৃত বিচার পাওয়ার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এক অসহায় হতদরিদ্র মা ও বাবা ।

চলবে সময়ের অনুসন্ধান