ঢাকা ০৮:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পরিবর্তনের পথে বাংলাদেশ, নেতৃত্বে ড. ইউনূস: দ্য ইকোনমিস্ট গভীর রাতে ৭৫০ জনকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা, বিজিবি-জনতার বাধায় পিছু হটল বিএসএফ পরিবহণসহ ৫ খাতে ৭০ শতাংশ বরাদ্দ ট্রাম্পের পরোক্ষ আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান পুতিনের মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ লিগ্যাল নোটিশ করতে প্রস্তুতি বাগেরহাটের শরনখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের উত্তর আমড়াগাছি খালে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন বাংলাদেশ সিরিজের দল ঘোষণা আমিরাতের ঠাকুরগাঁওয়ে আ:লীগ অফিস দখল, ভূল সিদ্ধান্ত ছিলো// সংবাদ সম্মেলনে জুলাই যোদ্ধার আহবায়ক গাজা দখল করে ‘ফ্রিডম জোন’ বানাতে চান ট্রাম্প মধ্যরাতের অধ্যাদেশ’ বাতিলে সারাদেশে কলম বিরতি এনবিআরের একাধিক নেতাদের গণপদত্যাগ আগামী ১৫ ও ১৭ মে পর্যন্ত চলবে কর্মসূচি

গাজিপুরে টাকায় বিক্রি হওয়া আইনের কাছে দুই বছরের শিশু পাচ্ছে না প্রকৃত পৃত্য পরিচয়!

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০২:১৭:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৩৩৯ ১৫০০০.০ বার পাঠক

ধর্ষণকারীর সোহেল রানা  ছবি ও দুই বছরের শিশু ও তার মা

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

গাজীপুর মহানগরীর ১৯ নং ওয়ার্ডে সালনা ল্যাবরেটরি স্কুলের পরিচালক মোহাম্মদ সোহেল রানা (৬ষ্ঠম) শ্রেণীর ছাত্রী মারিশা কে (১২) জোরপূর্বক ধর্ষন করে। কিছু দিন পর মেয়েটির পরিবার মেয়েটির শারিরীক অবস্থার অবনতি লক্ষ্য হলে সালনা সেবা ক্লিনিকে নিয়ে গেলে পরিক্ষার মাধ্যমে জানা যায় মেয়েটি ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। পরিবার অন্তঃসত্ত্বার ব্যাপারে মেয়েটির কাছে জানতে চাইলে মেয়েটি জানায় গত ১২-১০-২০১৮ তারিখে স্কুলের পরিচালক সোহেল রানা তাকে ক্লাস রুমে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে,এবং উক্ত ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি প্রদান করে।
এ ব্যাপারে মেয়েটির পরিবার স্কুল পরিচালক সোহেল রানা সরকারের সাথে দেখা করলে সোহেল রানা ধর্ষনের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলেন এবং মেয়ের বাবা মায়ের সাথে অসৌজন্য মুলক আচার-আচরণ করেন,কোন উপায় না পেয়ে মেয়েটির পরিবার গাজীপুর সদর থানায় একএকটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,অভিযোগের পরিপেক্ষিতে,থানা পুলিশ সোহেল রানা কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।জেল হাজতে প্রেরন করলে কি হবে,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এসআই আতিকুর রহমান ও এসআই মিজানুর রহমান সম্পূর্ণ সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে একতরফা চার্জশিট প্রদানের মাধ্যমে আসামী সোহেল রানাকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা সুগম করলেন,
বর্তমানে এই মামলার তদন্ত অফিসার এস আই কাউছার আসামী পক্ষের সাথে মোটা টাকা অংকের টাকা চুক্তির মাধ্যমে মামলাটি নিশ্পতির লক্ষ নিয়ে কাজ করছেন,ভিকটিমকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করছেন, বিগত দিনে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মেডিকেল রিপোর্ট টিও পরিবর্তন করেন, বর্তমানে ডিএনএ টেষ্ট রিপোর্টটিও একতরফা করেছেন,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবজ্ঞা করে নিরীহ পরিবারকে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন,তবে আসামী সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে উপদেশ ও প্রশাসনিক ভাবে সহযোগিতা করছেন এস আই কাউছার,ডিএনএ টেষ্ট টি গোপনে না করে প্রকাশ্যে করার জন্য এলাকাবাসীর দাবি,মামলা ঢিসমিস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করেছেন।এস আই কাউছার,এস আই কাউসারের প্রস্তাবে ভিকটিমের পরিবার সম্মতি না দেওয়ায়,অপকৌশল অবলম্বন করে ভিকটিমের নিকট থেকে একটি সাদা কাগজে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করে নিয়েছেন,তারপর তাকে ১০ ঘন্টা আটকে রেখে,গভীর রাতে ফিল্ম স্টাইলে সন্ত্রাসী কায়দায়  ভিকটিমের শশুর  বাড়িতে হামলা ও লুটপাট চালান।ভিকটিম কে জীবনে মেরে ফেলার জন্য নানা ভাবে হুমকি প্রদান করেন
এদিকে ভিকটিমের গর্ভে জন্ম নেওয়া সোহেল রানা সরকারের দুই বছরের শিশু সন্তানের পৃত্য পরিচয় পাওয়ার জন্য অপবাদের কলঙ্ক মাথায় নিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে ও বর্তমান সমাজ পতিদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন..।

মানবতা বিক্রি করা এস আই.কাউছারের কারনে বিচারের বানী নির্বিচারে ধুকে ধুকে কাঁদে,তবুও আশা ছাড়েনি ভুক্তভোগীর পরিবার,আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনকে সম্মান জানিয়ে প্রকৃত বিচার পাওয়ার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এক অসহায় হতদরিদ্র মা ও বাবা ।

চলবে সময়ের অনুসন্ধান

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজিপুরে টাকায় বিক্রি হওয়া আইনের কাছে দুই বছরের শিশু পাচ্ছে না প্রকৃত পৃত্য পরিচয়!

আপডেট টাইম : ০২:১৭:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

ধর্ষণকারীর সোহেল রানা  ছবি ও দুই বছরের শিশু ও তার মা

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

গাজীপুর মহানগরীর ১৯ নং ওয়ার্ডে সালনা ল্যাবরেটরি স্কুলের পরিচালক মোহাম্মদ সোহেল রানা (৬ষ্ঠম) শ্রেণীর ছাত্রী মারিশা কে (১২) জোরপূর্বক ধর্ষন করে। কিছু দিন পর মেয়েটির পরিবার মেয়েটির শারিরীক অবস্থার অবনতি লক্ষ্য হলে সালনা সেবা ক্লিনিকে নিয়ে গেলে পরিক্ষার মাধ্যমে জানা যায় মেয়েটি ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। পরিবার অন্তঃসত্ত্বার ব্যাপারে মেয়েটির কাছে জানতে চাইলে মেয়েটি জানায় গত ১২-১০-২০১৮ তারিখে স্কুলের পরিচালক সোহেল রানা তাকে ক্লাস রুমে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে,এবং উক্ত ঘটনা কাউকে না বলার জন্য হুমকি প্রদান করে।
এ ব্যাপারে মেয়েটির পরিবার স্কুল পরিচালক সোহেল রানা সরকারের সাথে দেখা করলে সোহেল রানা ধর্ষনের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলেন এবং মেয়ের বাবা মায়ের সাথে অসৌজন্য মুলক আচার-আচরণ করেন,কোন উপায় না পেয়ে মেয়েটির পরিবার গাজীপুর সদর থানায় একএকটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,অভিযোগের পরিপেক্ষিতে,থানা পুলিশ সোহেল রানা কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।জেল হাজতে প্রেরন করলে কি হবে,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এসআই আতিকুর রহমান ও এসআই মিজানুর রহমান সম্পূর্ণ সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে একতরফা চার্জশিট প্রদানের মাধ্যমে আসামী সোহেল রানাকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা সুগম করলেন,
বর্তমানে এই মামলার তদন্ত অফিসার এস আই কাউছার আসামী পক্ষের সাথে মোটা টাকা অংকের টাকা চুক্তির মাধ্যমে মামলাটি নিশ্পতির লক্ষ নিয়ে কাজ করছেন,ভিকটিমকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করছেন, বিগত দিনে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মেডিকেল রিপোর্ট টিও পরিবর্তন করেন, বর্তমানে ডিএনএ টেষ্ট রিপোর্টটিও একতরফা করেছেন,মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অবজ্ঞা করে নিরীহ পরিবারকে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন,তবে আসামী সোহেল রানার পক্ষ নিয়ে উপদেশ ও প্রশাসনিক ভাবে সহযোগিতা করছেন এস আই কাউছার,ডিএনএ টেষ্ট টি গোপনে না করে প্রকাশ্যে করার জন্য এলাকাবাসীর দাবি,মামলা ঢিসমিস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করেছেন।এস আই কাউছার,এস আই কাউসারের প্রস্তাবে ভিকটিমের পরিবার সম্মতি না দেওয়ায়,অপকৌশল অবলম্বন করে ভিকটিমের নিকট থেকে একটি সাদা কাগজে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করে নিয়েছেন,তারপর তাকে ১০ ঘন্টা আটকে রেখে,গভীর রাতে ফিল্ম স্টাইলে সন্ত্রাসী কায়দায়  ভিকটিমের শশুর  বাড়িতে হামলা ও লুটপাট চালান।ভিকটিম কে জীবনে মেরে ফেলার জন্য নানা ভাবে হুমকি প্রদান করেন
এদিকে ভিকটিমের গর্ভে জন্ম নেওয়া সোহেল রানা সরকারের দুই বছরের শিশু সন্তানের পৃত্য পরিচয় পাওয়ার জন্য অপবাদের কলঙ্ক মাথায় নিয়ে প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে ও বর্তমান সমাজ পতিদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছেন..।

মানবতা বিক্রি করা এস আই.কাউছারের কারনে বিচারের বানী নির্বিচারে ধুকে ধুকে কাঁদে,তবুও আশা ছাড়েনি ভুক্তভোগীর পরিবার,আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইনকে সম্মান জানিয়ে প্রকৃত বিচার পাওয়ার জন্য প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এক অসহায় হতদরিদ্র মা ও বাবা ।

চলবে সময়ের অনুসন্ধান